বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৩৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সচিবালয় এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার, দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন আট-নয় তলার নথিপত্র সব পুড়ে গেছে বলে ধারণা ফায়ার ডিজির পঞ্চগড়ে বইছে শৈত্যপ্রবাহ ভারতের মহারাষ্ট্রে ১৭ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার অন্তর্বর্তী সরকারের উদারতা জাতিকে অনন্তকাল ভোগাবে : হাসনাত আব্দুল্লাহ স্বৈরাচার পালিয়ে গেলেও দেশকে অস্থির করার ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে ভেতরে প্রবেশ করছেন সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা লামায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ড. ইউনূসের নিন্দা আগুনের সূত্রপাত কীভাবে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি : ফায়ারের ডিজি সচিবালয়ের আগুন ৬ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সড়কে পড়ে আছে ফায়ারকর্মী নয়নের হেলমেট ও তাজা রক্ত সচিবালয়ে আগুন: যে হুঁশিয়ারি দিলেন আসিফ মাহমুদ আগুন ৬ তলায় লেগে উপরে গেছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সবাই একসঙ্গে শান্তিতে থাকতে চাই : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা নির্মাণাধীন ভবনের ছাদে থেকে পড়ে বিদ্যুতায়িত, দুই শ্রমিকের মৃত্যু ‘আমাদের একমাত্র লক্ষ্য শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা’ বাংলাদেশ সীমান্তে অতিরিক্ত বিএসএফ মোতায়েন সৌদিতে সড়কে প্রাণ গেল ময়মনসিংহের দুই যুবকের, পরিবারে শোকের মাতম বিএনপিকর্মী মকবুল হত্যা: সাবেক মুখ্য সচিব নজিবুর কারাগারে

নাটোরে পদ্মার তীর সংরক্ষণ বাঁধে ধ্বস

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৭
  • ১০৮ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, নাটোর প্রতিনিধি: নাটোরের লালপুর উপজেলার নুরুল্লাপুর এলাকায় পানির তোড়ে পদ্মার তীর সংরক্ষণ বাঁধের ৬০০ ফুট অংশ নদীতে ধসে পড়েছে। ধস ঠেকাতে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) বালুর বস্তা ফেলতে শুরু করেছে।
নুরুল্লাপুর গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা জানান, গত রোববার থেকে পদ্মায় পানি বাড়তে শুরু করেছে। পানির তোড়ে আজ সকাল পর্যন্ত ওই এলাকায় বাঁধের ৬০০ ফুট সিসি ব্লক নদীতে ধসে পড়েছে। আর ১০০ ফুট ভাঙলে গ্রামের বাড়িঘর ভাঙতে শুরু করবে।
স্থানীয় বাসিন্দা ইউনুস সরকার বলেন, সিসি ব্লক দেওয়ায় তাঁরা নিশ্চিন্তে নদীর ধারে বসতি গড়ে তুলেছিলেন। কিন্তু রোববার থেকে হঠাৎ করে ব্লক ধসে পড়তে শুরু করেছে। ভাঙন চলতে থাকলে নুরুল্লাপুর ও লক্ষ্মীপুর গ্রামের প্রায় ২০০ বাড়িঘর ভেঙে যাবে। তাই তাঁরা রাত জেগে ভাঙনের দিকে খেয়াল রাখছেন।
পাউবোর নাটোর কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী শুধাংশু কুমার সরকার বলেন, ‘আমরা ভাঙন প্রতিরোধে সকাল থেকে কাজ শুরু করেছি। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বালুর বস্তা (জিও ব্যাগ) ফেলার কাজ শুরু হয়েছে। পানি কমতে থাকলে ভাঙন বাড়তে পারে। আমরা সতর্ক।’ তিনি জানান, ২০০৭ সালে রাজশাহী পাউবোর তত্ত্বাবধানে ওই এলাকায় পদ্মার উত্তর তীর সংরক্ষণের জন্য সিসি ব্লক ও বালুর বস্তা দিয়ে বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। দুর্গত এলাকায় পদ্মার গতিপথ দক্ষিণ থেকে উত্তরে সরে এসেছে। তাই সেখানে ঢেউ সরাসরি আঘাত হানছে। এতে ভাঙন ধরেছে।
লালপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। বালুর বস্তা ফেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা গেলে বড় ধরনের কোনো ঝামেলা হবে না।’

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com