ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়ির নিম্নাঞ্চল এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে খাগড়াছড়ি সদর, দীঘিনালা, মানিকছড়িসহ বেশ কিছু উপজেলায় অতি বর্ষণের কারণে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।
এছাড়া মেরুং ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের বিভিন্ন গ্রাম পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে। মেরুংয়ের মাইনী নদী তীরবর্তী ও আশপাশের অর্ধশতাধিক পরিবার ইতোমধ্যে বসতবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে গেছেন।
এদিকে, খাগড়াছড়ি পৌরসভার শালবন, কুমিল্লাটিলাসহ পাহাড় অধ্যুষিত এলাকায় পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে থাকা পরিবার গুলোকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়ে কাজ শুরু করেছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। ভারী বর্ষণ অব্যাহত থাকলে খাগড়াছড়ির চেঙ্গী, মাইনী ও ফেণী নদীর পানি বেড়ে বন্যার শঙ্কা রয়েছে।
খাগড়াছড়ি পৌরসভার মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী জানান, ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা আমরা পরিদর্শন করে সেখানে সম্মিলিতভাবে কাজ শুরু করেছি। এছাড়া পাহাড় ধসের শঙ্কা মাথা রেখে পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় কাউন্সিলরদের নেতৃত্বে কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। এ ছাড়া দুইটি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে এবং মাইকিং করে জনগণকে সর্তক করা হচ্ছে বলে জানান তিনি। বাসস
বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ