বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪, ১২:৪৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
পাসপোর্ট কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য সকাল থেকে ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত রবি আজিয়াটা হবিগঞ্জে ট্রাকচাপায় পুলিশ সদস্য নিহত কালীগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত বরিশাল পাসপোর্ট অফিসে ছদ্মবেশে ফের দুদকের অভিযান কারাগারের ছাদ ফুটো করে পালিয়েও রক্ষা পেলেন না ৪ ফাঁসির আসামি কেনিয়ায় পার্লামেন্টে হামলা, পুলিশের গুলিতে নিহত ১৩ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাপানের উপমন্ত্রীর সাক্ষাৎ পুকুরে ফেলা গ্যাস বাবুর মোবাইল উদ্ধারে ঝিনাইদহে যাচ্ছে ডিবির দল খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে শিগগির কর্মসূচি: ফখরুল ‘দেশের মানুষকে আমরা কষ্ট দিয়েছি’ ক্ষমা চাইলেন শান্ত বেনজীরের পাসপোর্ট জালিয়াতি: অধিদপ্তরের ৮ কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ ঈদ যাত্রার ১৩ দিনে সড়কে নিহত ২৩০ জন : বিআরটিএ প্যানারমিক সানরুফসহ যেসব সুবিধা থাকছে নতুন মাহিন্দ্রা থারে গঙ্গার পানিবণ্টন নিয়ে মমতার অভিযোগ খারিজ মোদী সরকারের মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা সুনীল অর্থনীতিকে আরও এগিয়ে নিতে সরকার বদ্ধপরিকর উপকূলে নাজুক বেড়িবাঁধ যেন মরণ ফাঁদ রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সফররত চীনের কমিউনিস্ট পার্টির মন্ত্রীর সাক্ষাৎ

যেসব সাহাবি বেশি রোজা রাখতেন

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২২
  • ২১ বার পড়া হয়েছে

রোজা আল্লাহর নৈকট্য লাভের মাধ্যম এবং আল্লাহর প্রিয় আমলগুলোর অন্যতম। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আদম সন্তানের প্রতিটি কাজের প্রতিদান ১০ থেকে ৭০০ গুণ পর্যন্ত বর্ধিত হয়। আল্লাহ বলেন, তবে রোজা ছাড়া। কেননা তা শুধু আমার জন্য এবং আমিই তার পুরস্কার দেব।

’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৮২৩)

এ জন্য সাহাবায়ে কেরাম (রা.) রমজান ছাড়াও সারা বছর বেশি বেশি রোজা রাখতেন। নিম্নে এমন কয়েকজন সাহাবির নাম উল্লেখ করা হলো—

১. ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) : ওমর (রা.) নিয়মিত রোজা রাখতেন। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, ‘আমৃত্যু ওমর (রা.) নিয়মিত রোজা রাখতেন। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা : ১/১২১)

২. উসমান ইবনে আফফান (রা.) : আবু নুআইম (রহ.) বলেন, ‘তাঁর দিনজুড়ে ছিল রোজা ও দানশীলতা, রাতে ছিল সিজদা ও তাহাজ্জুদ, তিনি বিপদগ্রস্তকে সুসংবাদ দিতেন এবং গোপনে দান করতেন। ’ (হুলয়াতুল আউলিয়া : ৪/৫৫)

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর জামাতা ও ইসলামের তৃতীয় খলিফা উসমান (রা.) রোজা অবস্থায় শাহাদাতবরণ করেন।

৩. আয়েশা (রা.) : উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.) নিয়মিত রোজা রাখতেন এবং তা তাঁর অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল। উরওয়া (রা.) বলেন, মুয়াবিয়া (রা.) একবার আয়েশা (রা.)-এর কাছে এক লাখ দিরহাম প্রেরণ করেন। তিনি তা বিতরণ করে দেন। নিজের জন্য কিছুই অবশিষ্ট রাখলেন না। বারিরা (রা.) বলেন, আপনি রোজাদার। আপনি কেন এক দিরহাম দিয়ে আমাদের জন্য গোশত কিনলেন না? তিনি বললেন, যদি তুমি আমাকে স্মরণ করিয়ে দিতে, তবে আমি অবশ্যই তা করতাম। ’ (মুসতাদরিকে হাকিম : ৪/১৩)

৪. হাফসা (রা.)-এর রোজা : কায়েস বিন জায়েদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) হাফসা (রা.)-কে তালাক দেন। কিন্তু জিবরাইল (আ.) এসে বলেন, “আপনি হাফসার সঙ্গে ‘রাজাআত’ (তালাক প্রত্যাহার) করুন। কেননা সে নিয়মিত রোজা রাখে, তাহাজ্জুদ পড়ে এবং সে জান্নাতে আপনার স্ত্রী। ” (মুসতাদরিকে হাকিম)

৫. আবদুল্লাহ ইবনে জোবায়ের (রা.) : নবীজি (সা.)-এর বিশিষ্ট সাহাবি সম্পর্কে তাঁর মা আসমা বিনতে আবি বকর (রা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই সে রাতে তাহাজ্জুদ আদায়কারী, দিনে রোজা পালনকারী। তাকে বলা হতো মসজিদের কবুতর। ’ (সিয়ারু আলামুন নুবালা : ৩/৩৬৭)

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com