সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ১২:২১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সেতু বিভাগের সচিব হলেন ফাহিমুল ইসলাম ইসরায়েলি ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হিজবুল্লাহ প্রথম মাসের বেতন ত্রাণ তহবিলে দিলেন আসিফ মাহমুদ ধামরাইয়ে ৯ দাবিতে আকিজ ফুড শ্রমিকদের বিক্ষোভ নারায়ণগঞ্জে বাজারে আগুন, ৩০ দোকান পুড়ে ছাই পদ্মার চরে পানি, হতাশ চাষিরা এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান গ্রেফতার সরকার মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর: প্রধান উপদেষ্টা আজ থেকে শুরু হচ্ছে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে ব্রাজিলের ‘হেক্সা’ দিল্লির সুপারশপে দেখা মিললো সাবেক এসবিপ্রধান মনিরুলের ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত ৭৩৫ জনের খসড়া তালিকা প্রকাশ শিশুদের পরিপূর্ণ বিকাশে সমাজের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে : রাষ্ট্রপতি শিশুর বিকাশের অন্তরায়গুলো চিহ্নিত করে সমাধানে বদ্ধপরিকর সরকার ৭ অক্টোবর বিশ্ব বসতি দিবসে সরকারের নানা কর্মসূচি গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও প্রায় অর্ধশত ফিলিস্তিনি প্রধান উপদেষ্টা নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, ওএসডি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুন্নী সাহার ব্যাংক হিসাব তলব ভারতে পালানোর সময় সাবেক ভূমিমন্ত্রী আটক শুরুতেই দুই উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ

এক অনিশ্চিত যুদ্ধযাত্রা

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ২৪ মার্চ, ২০২২
  • ৩২ বার পড়া হয়েছে

এখানেই পুতিন এবং সাদ্দাম হোসেনের মধ্যে তফাত। ১৯৯০ সালে কুয়েত দখলের মধ্য দিয়ে সাদ্দাম হোসেন তার পরিণতি ডেকে আনেন। একই পরিণতি হবার কথা ভ্লাদিমির পুতিনের কিন্তু বিষয়টি এতটা সহজ নয়, কারণ তিনি বিশ্বের সবচেয়ে বড় দেশ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট, সংখ্যা ও ভয়াবহতার দিক দিয়ে সবচেয়ে বেশি পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী। অনেকটা হাঁকডাক দিয়েই তিনি ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধটা শুরু করলেন। শুরুতে পশ্চিমা দেশগুলোর পক্ষ থেকে নানা ধরনের হুমকিধামকি থাকলেও এখন তাদের বসে বসে যুদ্ধ দেখা ছাড়া তেমন কিছুই করার নেই।

যদিও যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের কয়েকটি দেশ ইউক্রেনের সমর্থনে ফিল্ড হাসপাতাল স্থাপনের বাইরেও অর্থ, যুদ্ধবিমান এবং অস্ত্র সরবরাহ করছে। এমনকি ন্যাটোর সদস্য নয়, এমন দেশগুলোর মধ্যে সুইডেন এবং ফিনল্যান্ডও অস্ত্র এবং অর্থ পাঠিয়েছে। ইউক্রেন রাশিয়ার মতো শক্তিশালী প্রতিপক্ষের সঙ্গে যুদ্ধ করলেও এই যুদ্ধে ন্যাটো ও ইউরোপীয় দেশগুলো পরোক্ষভাবে কম করছে না। ইউক্রেনের প্রতিরক্ষার প্রয়োজনে আরো অস্ত্র কেনার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের কর্মকর্তারা সমন্বয়ের কাজ করছেন।

‘ইউরোপিয়ান পিস ফ্যাসিলিটি’ নামক ইউরোপীয় ইউনিয়নের তহবিল থেকে এই অস্ত্র কেনার ব্যয় নির্বাহ করা হচ্ছে। প্রয়োজনে তহবিলকে আরো সমৃদ্ধ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন দেশ অস্ত্র, অর্থ এবং সামরিক সরঞ্জাম কেনার জন্য নিজ নিজ দেশে পার্লামেন্টের অনুমোদন নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপে অতিরিক্ত ১৫ হাজার সেনা পাঠিয়েছে।

তবে এসব কিছু কেবল ইউক্রেনের সঙ্গে যে রাশিয়ার যুদ্ধ প্রলম্বিত করতে চাওয়া, তা নয়, মূলত গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হচ্ছে ভবিষ্যতে রাশিয়ার পক্ষ থেকে ইউরোপের ন্যাটোভুক্ত কোনো দেশে সম্ভাব্য হামলা মোকাবিলায় তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি গ্রহণ করা। এই যুদ্ধ প্রলম্বিত হলে রাশিয়ার সামর্থে্যর যদি সীমাবদ্ধতা দেখা দেয়, সেক্ষেত্রে বর্তমানের এই প্রস্তুতি তখন কাজে দেবে।

এই মুহূর্তের উপলব্ধি হচ্ছে এসব দেশ থেকে প্রাপ্ত সমর্থন নিয়েও ইউক্রেন যে রাশিয়ার মতো শক্তশালী দেশের বিরুদ্ধে কেবল যুদ্ধ কিছুটা প্রলম্বিত করা ছাড়া আর কিছুই করতে পারবে না, সেটা স্পষ্ট। যদিও এরই মধ্যে ন্যাটোর পক্ষ থেকে লিথুনিয়া, লাটভিয়া, এস্তোনিয়া, পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি এবং বুলগেরিয়ায় কয়েক হাজার ন্যাটো সদস্য মোতায়েন করে ইউক্রেনকে ঘিরে রাখা হয়েছে, তাদের দিক থেকে এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার কতটুকু সুযোগ রয়েছে সেটা ভাবার বিষয়।

ইউরোপীয় দেশগুলো, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে সাম্প্রতিক এসব তত্পরতার জবাবে পুতিনের তরফ থেকে পশ্চিমাদের এসব বন্ধের জন্য কঠোর হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। এর আগে তিনি পারমাণবিক অস্ত্র প্রতিরক্ষায় নিয়োজিত বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় থাকার নির্দেশনা দিয়ে রেখেছেন।

স্পষ্ট করে না বললেও এর মধ্য দিয়ে তিনি কী বোঝাতে চেয়েছেন তা পরিষ্কার। পশ্চিমা দেশগুলোর এসব প্রস্তুতির জবাবে সম্ভবত নিজের বোধোদয় থেকেই পুতিন বলেছেন যে, তারা চাইছে রাশিয়াকে ধ্বংস করে ফেলতে, আর এর জবাবে কঠোরভাবেই তিনি এসব তত্পরতা বন্ধ করতে পরোক্ষ হুমকি দিয়েছেন।

এখন রাশিয়ার জন্য প্রধান কাজ হচ্ছে অতি দ্রুত ইউক্রেনের সীমান্তবর্তী যেসব দেশগুলো থেকে অস্ত্রের সরবরাহ হচ্ছে সেগুলোর দখল নেওয়া, তা নাহলে এগুলো ব্যাপকভাবে রাশিয়ার সেনাদের হত্যায় ব্যবহূত হবে, সেক্ষেত্রে দীর্ঘায়িত এই যুদ্ধ রাশিয়ার মনোবল ভেঙে দেবে এবং দেশের ভেতর এবং বাইরে যাদের কাছ থেকে তিনি প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে এই যুদ্ধের সমর্থন পেয়ে আসছেন সে জায়গাটা দুর্বল হয়ে আসতে পারে। আর সেজন্য হয়তো এ ধরনের কোনো ঝুঁকিতে না গিয়ে তিনি প্রয়োজনে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের বিষয়টিও ভেবে দেখছেন।

আপাতদৃষ্টিতে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের ওপর প্রথমে তার অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা এবং পরবর্তী সময়ে তার সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে রাশিয়া নিশ্চিতভাবেই আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে। কিন্তু যদি আমরা এই যুদ্ধকে একটি প্রক্সি যুদ্ধ হিসেবে দেখি, তাহলে সরলভাবে এটাই বলতে পারি যে, দুই শক্তিশালী প্রতিপক্ষের মধ্যে শক্তির প্রতিযোগিতায় ইউক্রেনকে এখানে বলির পাঁঠা হতে হচ্ছে।

এখানে রাশিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে প্রতিপক্ষ অনেকেই, যারা আটঘাট বেঁধেই বিশ্বরাজনীতি থেকে তাকে ছিটকে ফেলতে চেয়েছে। এসব বিবেচনায় পুতিনের দিক থেকে দুটি করণীয় ছিল, একটি হচ্ছে চুপ থেকে ন্যাটোর এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিস্তার প্রত্যক্ষ করা, অপরটি হচ্ছে নিজের সামর্থে্যর জানান দেওয়া। সংগত কারণেই দ্বিতীয় পম্হাটিকেই বেছে নিয়েছেন পুতিন। কী হচ্ছে তা সবাই দেখতে পাচ্ছি, তবে বাস্তবিক অর্থে এই যুদ্ধের কী পরিণতি হবে সেটা কিন্তু এখনো পরিষ্কার নয়।

তবে সংগত কারণেই একটা বিষয় বলা যেতে পারে যে, আজকের এই যুদ্ধের পরিকল্পনা কিন্তু প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন করে রেখেছিলেন ২০১৪ সালেই, যখন তিনি ক্রিমিয়াকে ইউক্রেনের কাছে থেকে ছিনিয়ে নিয়ে সেখানে বসবসকারী রুশ ভাষাভাষী বিচ্ছিন্নতাকারীদের কৌশলে পূর্বাঞ্চলের দনেস্ক এবং লুহানস্কে পুনর্বাসন করে একটি গৃহযুদ্ধকে পেলে-পুষে রাখার নীতি অবলম্বন করেন। বর্তমান বাস্তবতা বলে দিচ্ছে এই যুদ্ধটা অনেকটা পশ্চিমা রাজনীতির অদূরদর্শী নীতির ফল।

রাশিয়া ২০১৪ সাল থেকে এই সময় পর্যন্ত আট বছর প্রস্তুতি নিয়ে যে যুদ্ধের জড়িয়ে পড়ল, সেটি রুখতে তাদের দিক থেকে তত্পরতার পরিবর্তে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ন্যাটোর সম্প্রসারণের মতো পরিকল্পনা ধরে রাখা অনেকটা আত্মঘাতী। এই যুদ্ধে আপাতদৃষ্টিতে রাশিয়া অনেকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মূলত পশ্চিমা বিশ্বের বিভিন্ন মাত্রার অর্থনৈতিক অবরোধ রাশিয়ার জন্য এই মুহূর্তে দুশ্চিন্তার কারণ হলেও এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব ইউরোপীয় দেশগুলোর ওপর পড়তেও বাধ্য।

ইতিমধ্যে রাশিয়া এবং ইউরোপীয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে যৌথ বিনিয়োগে জার্মানির জন্য নর্ড স্ট্রিম দুই গ্যাস পাইপলাইন স্হগিত হয়ে গেছে। রাশিয়ার বেশ কিছু ধনকুবেরের সঙ্গে ইউরোপের কয়েকটি দেশের ব্যাবসায়িক কার্যক্রম এবং রাশিয়া এবং ইউক্রেন থেকে ইউরোপে খাদ্যশস্যের প্রবাহ বন্ধ হয়ে গেছে। এর বাইরেও রাশিয়া থেকে ইউরোপে তেল সরবরাহের অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে।

ইতিমধ্যে এই যুদ্ধের ভয়াবহতা ইউরোপের বাইরেও সারা বিশ্বই টের পাচ্ছে কমবেশি। ইউক্রেন থেকে ১০ লাখেরও অধিক শরণার্থী পূর্ব ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছে। সবচেয়ে বেশি ৪ লাখের অধিক শরণার্থী পোল্যান্ডে আশ্রয় নিয়েছে। আগামী দিনগুলোতে নিঃসন্দেহে এই সংখ্যা বাড়বে। আমরা এরই মধ্যে দেখেছি কি কঠিন পথ পাড়ি দিয়ে ৫০০-র অধিক বাংলাদেশি ইউক্রেন থেকে পোল্যান্ডের সীমান্েত এসেছেন।

ইউক্রেনের অলভিয়া বন্দরে নোঙর করে রাখা ‘বাংলার সমৃদ্ধি’ নামক জাহাজে বোমা হামলায় একজন বাংলাদেশি নাবিক নিহত হয়েছেন। আমাদের সরকারের দিক থেকে অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে বাকি ২৮ জনকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়েছে।

বিভিন্ন দেশের আরো অসংখ্য মানুষ ইউক্রেনে আটকে পরে খাদ্যাভাবে এবং জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। সামনের দিনগুলোতে ইউরোপের শরণার্থী সংকট চরম মানবিক বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। পর্যাপ্ত আন্তর্জাতিক সহায়তার অভাবে ইরাক, সিরিয়া, আফগানিস্তান এবং বাংলাদেশসহ দেশগুলোতে অবস্থানরত শরণার্থীদের সহায়তা কার্যক্রম বিঘ্নিত হতে পারে।

উদ্ভূত এই পরিস্থিতিতে এতসব হতাশার বিপরীতে খুব একটা আশাবাদের জায়গা নেই আমাদের। ইতিমধ্যে ইউক্রেন ও রাশিয়া এই দুই দেশের সীমান্তবর্তী বেলারুশে যুদ্ধবিরতি প্রশ্নে দুই দফা আলোচনা ব্যর্থ হয়েছে। রাশিয়ার পক্ষ থেকে যুদ্ধবিরতির শর্ত হিসেবে ইউক্রেনকে নিরস্ত্র হতে হবে, এটি মানা ছাড়াও পূর্বাঞ্চলের দুটি অঞ্চল দনেস্ক এবং লুহানস্ককের স্বাধীনতাকে মেনে নেওয়া প্রকারান্তরে ক্রিমিয়ার মতো কৌশলগত একটি বড় অংশকে রাশিয়ার কাছে সমর্পণ করা, যা ইউক্রেন কখনো চাইবে না।

এর চেয়ে বড় কথা এটা সেক্ষেত্রে কেবল ইউক্রেনের পরাজয় হিসেবে বিবেচিত হবে না, বরং পশ্চিমা দেশগুলোর জন্যও একটা বড় ধাক্কা হবে। সরল বিশ্লেষণে যা হতে যাচ্ছে তা হলো হয়তো অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই পুরো ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রণ রাশিয়ার হাতে চলে যাবে, সেখানে রাশিয়াপম্হি একটি পুতুল সরকার বসবে এবং একদা ক্রিমিয়ার মতো পুরো ইউক্রেনকে রাশিয়া কর্তৃক ছিনিয়ে নেওয়াকে নীরবে দেখতে হবে পশ্চিমা বিশ্বের।

তবে এখানে অবশ্য বেশ কিছু কিন্তু আছে, আর তা হলো পুতিনের দাবি মেনে নিয়ে ইউক্রেনকে সকল ধরনের অস্ত্র এবং অর্থ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া, তা যদি না হয় সেক্ষেত্রে পোল্যান্ড, রোমানিয়া, বুলগেরিয়া অথবা বাল্টিক দেশগুলোর কোনটিতে অথবা একাধিক জায়গায়, যেখানে ন্যাটোর উপস্থিতি রয়েছে সেখানে হামলা করে বসতে পারে রাশিয়া, হতে পারে পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার।

এমনটা হলে মহাদুর্যোগ অবশ্যম্ভাবী, ন্যাটোর তরফ থেকে এই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না, অর্থাৎ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ। পুতিনের চরিত্র বিশ্লেষণে এটা এখন প্রতীয়মান যে তিনি বাস্তবিক অর্থেই এমন একজন মানুষ যার সম্পর্কে নিশ্চিত করে কিছু বলা যায় না। সুতরাং, এই যুদ্ধের বিশ্লেষণের দিকটি একাধারে সরল এবং জটিল, আর তাই এই যুদ্ধযাত্রা একটি অনিশ্চিত যুদ্ধযাত্রা।

লেখক: অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com