সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৫:১৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ইসলামী ব্যাংকের সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত ‘দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই’ বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণ করতে চায় কানাডা কুমিল্লায় বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু দূতাবাসগুলোর কার্যক্রম তদারকির নির্দেশনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর স্বাস্থ্যসেবার আওতাধীন খাতে ইউজার ফি আদায়ে নীতিমালার সুপারিশ ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে সরকার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সহজলভ্য উৎস খোঁজার তাগিদ প্রতিমন্ত্রীর বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত সুইজারল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরেছেন স্পিকার জঙ্গিবাদ পুরোপুরি নির্মূল না হলেও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে: আইজিপি টেকসই উন্নয়নে সময়োপযোগী আর্থিক ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে ইশরাক ১৬ ভরি স্বর্ণ ছিনিয়ে পালানোর সময় জনতার হাতে ধরা পুলিশ কর্মকর্তা কঙ্গোতে সামরিক অভ্যুত্থানের চেষ্টা বাবাকে খুঁজে পেতে ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপির মেয়ে ডিবিতে কালশী ট্রাফিক বক্সে আগুন দিলো অটোরিকশাচালকরা কমলাপুর আইসিডি’র নিয়ন্ত্রণ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়কে নিতে সুপারিশ ভোট কম পড়ার বড় ফ্যাক্টর বিএনপি : ইসি আলমগীর অভিবাসী কর্মীদের টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে কাজ করছে সরকার

আবগারী শুল্ক মরার ওপর খাঁড়ার ঘা -মতিয়া চৌধুরী

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন, ২০১৭
  • ৮৭ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা:
ব্যাংক হিসাবে বাড়তি আবগারী শুল্ক মরার ওপর খাঁড়ার ঘা বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী। তিনি বলেন, ব্যাংকের সুদ নিম্ন পর্যায়ে। ব্যাংক সার্ভিস চার্জ কাটে। এর মধ্যে এই আবগারী শুল্ক হবে মরার উপর খাঁড়ার ঘা। এটা তো মহারানি ভিক্টোরিয়ার আমলের টাকা না যে ঘি দিয়ে প্রদীপ জ্বালানো হবে। আবাগারী শুল্ক প্রত্যাহরের জন্যও তিনি দাবি জানান।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি সঞ্চয়পত্রে সুদের হার না কমানোরও দাবি জানান।

এক লাখ টাকা পর্যন্ত ব্যাংক হিসাবে আবগারি শুল্ক ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮০০ টাকা করার প্রস্তাবের বিরোধিতা করে মতিয়া চৌধুরী বলেন, ব্যাংক আমানতে বাড়তি আবগারী শুল্ক থেকে সরকার কত পাবে? আয় আসবে ২০০ কোটি টাকার মতো। এ জন্য বিপুল লোকের আয় কমিয়ে দেব? তিনি প্রশ্ন রাখেন, ‘অর্থমন্ত্রী কি আমাদের যক্ষের ধন পাহারাদার বানাচ্ছেন?’

কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘পুরো প্রস্তাব প্রত্যাহার করে নিলে ক্ষতি হবে ৩৫৫ কোটি টাকা। এটা অর্থমন্ত্রীর জন্য, আমাদের বাজেটের জন্য পিনাট। সেখানে কেন উনি (অর্থমন্ত্রী) হাত দিচ্ছেন?’

কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা অনেক শ্রেণির মানুষকে ভর্তুকি দিই, যারা প্রাপ্য নয়। তারচেয়ে বড় কথা, ঋণখেলাপিদের বিশাল বোঝা নিতে পারলে আমরা কেন মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্তের সামান্য বোঝা নেব না। প্রবলেম একটাই, এদের প্রেশার গ্রুপ নাই, থাকলে লেজ গুটিয়ে দাবি মেনে নেওয়া হতো।’ তিনি বলেন, ব্যাংকের কাছ থেকে বা বিদেশি ঋণের চেয়ে সঞ্চয়পত্রের ঋণ ভালো ও সহজ।

চালের দাম বাড়ার বিষয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘মোটা চালের দাম বাড়লে কৃষক দাম পাবে। আমরা কৃষককে বাধ্য করতে পারি না। আবার চালের দাম রাজনৈতিকভাবে স্পর্শকাতর বিষয়। তাই ঝুঁকি নিয়ে ব্যালেন্স করে এগোতে হচ্ছে।’ আইএমএফ, বিএনপি ও ড. মোহাম্মদ ইউনূসেরও কঠোর সমালোচনা করেন কৃষিমন্ত্রী।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com