বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা: আমাদের দেশে গলা, নাক ও মুখের ক্যান্সারের রোগীর সংখ্যা নিতান্তই কম নয়। জিহ্বা, টনসিল, নাক, সাইনাস, খাদ্যনালী, শ্বাসনালী, স্বরযন্ত্র, থাইরয়েড ও লালা গ্রন্থিতে ক্যান্সার হতে পারে।
দুঃখজনক হলেও সত্য, বেশিরভাগ রোগী রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা নিতে আসেন না। নিচের লক্ষণ দেখা দিলে সতর্ক হতে হবে-
* মুখের ভেতর ঘা ১-২ সপ্তাহের মধ্যে চলে না গেলে।
* খাবার গিলতে অসুবিধা হলে যা অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার পরও সারে না।
* নাক দিয়ে রক্ত পড়া শুরু হলে এবং এর মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকলে।
* শ্বাসের সমস্যা ও কাশি দিনের পর দিন বাড়তে থাকলে।
* গলা ফোলা অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার পরও না কমে বাড়তে থাকলে।
* গলার স্বর বসে গেলে, যা চিকিৎসাতেও সারে না।
জেনে রাখবেন-
পান-সুপারি, জর্দা, চুন-খয়ের, তামাক পাতা একদম খাওয়া উচিত নয়। এগুলো মুখগহ্বর ও জিহ্বার ক্যান্সারের জন্য বিশেষভাবে দায়ী।
ধূমপান শুধু ধূমপায়ীদের নয়, যারা করেন না তাদের জন্যও ক্ষতিকারক।
বায়ুমণ্ডলের দূষণ রোধ করার চেষ্টা করা উচিত এবং মুখগহ্বর ও দাঁতের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে।
নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
ইমপালস হাসপাতাল, তেজগাঁও, ঢাকা।
মোবাইল : ০১৭১৫০১৬৭২৭।
বাংলা৭১নিউজ/সিএইস