সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৮:০২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ইসলামী ব্যাংকের সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত ‘দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই’ বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণ করতে চায় কানাডা কুমিল্লায় বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু দূতাবাসগুলোর কার্যক্রম তদারকির নির্দেশনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর স্বাস্থ্যসেবার আওতাধীন খাতে ইউজার ফি আদায়ে নীতিমালার সুপারিশ ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে সরকার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সহজলভ্য উৎস খোঁজার তাগিদ প্রতিমন্ত্রীর বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত সুইজারল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরেছেন স্পিকার জঙ্গিবাদ পুরোপুরি নির্মূল না হলেও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে: আইজিপি টেকসই উন্নয়নে সময়োপযোগী আর্থিক ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে ইশরাক ১৬ ভরি স্বর্ণ ছিনিয়ে পালানোর সময় জনতার হাতে ধরা পুলিশ কর্মকর্তা কঙ্গোতে সামরিক অভ্যুত্থানের চেষ্টা বাবাকে খুঁজে পেতে ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপির মেয়ে ডিবিতে কালশী ট্রাফিক বক্সে আগুন দিলো অটোরিকশাচালকরা কমলাপুর আইসিডি’র নিয়ন্ত্রণ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়কে নিতে সুপারিশ ভোট কম পড়ার বড় ফ্যাক্টর বিএনপি : ইসি আলমগীর অভিবাসী কর্মীদের টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে কাজ করছে সরকার

পুড়ে শেষ হলো ২০ শিশু-কিশোরী

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ৯ মার্চ, ২০১৭
  • ১১৮ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ডেস্ক: আগুনে পুড়ে শেষ হলো ২০ শিশু-কিশোরীর জীবন।

অনুপোযোগী বাসস্থান ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করতে গিয়ে আগুনে নিঃশেষ হওয়ায় ২০ কিশোরী গুয়াতেমালার নাগরিক।

গুয়াতেমালার রাজধানী গুয়াতেমালা সিটির ২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে স্যান জোস পিনুলা শহরে ভার্জিন ডি অসানসিয়ন নামে শিশু-কিশোরী আশ্রয়কেন্দ্রে মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে। বুধবার শোকাহত পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন।

আলজাজিরা অনলাইনের এক খবরে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানানো হয়েছে।

গুয়াতেলামার সমাজকল্যাণ সংস্থার প্রধান কার্লোস রোডস জানিয়েছেন, আশ্রয়কেন্দ্র বের হয়ে যাওয়ার জন্য মঙ্গলবার থেকে দাঙ্গা শুরু করে কিশোরীরা। এরই ধারাবাহিকতায় বুধবার সকাল ৯টার দিকে তারা আশ্রয়কেন্দ্রে আগুন লাগিয়ে দেয় এবং এতে পুড়েই তাদের মৃত্যু হয়।

আশ্রয়কেন্দ্রে থাকার ব্যবস্থা ও নীপিড়ন নিয়ে অভিযোগ নতুন কিছু নয়। নাজুক পরিবেশে আশ্রয়কেন্দ্রে গাদাগাদি করে বসবাস করে শিশু-কিশোররা।

কার্লোস রোডস বলেছেন, ‘আশ্রয়কেন্দ্রের বিক্ষুব্ধ কয়েকজন কিশোরী তাদের লেপতোশকে আগুন ধরিযে দেয়। এতে তাদের ওই ২০কিশোরী মারা যায়।’ তিনি আরো বলেন, আমরা এর দায় এড়াতে পারি না। আমরা দায় নিচ্ছি কিন্তু আমরা জীবনগুলো ফিরিয়ে দিতে পারব না।’

এ ঘটনায় আহত ৪১ জন দুটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তাদের বয়স ১৩ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে।

ভার্জিন ডি আসানসিয়ন আশ্রয়কেন্দ্রে ৪০০ জনের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে কিন্তু সেখানে রাখা হয়েছে পাঁচ শতাধিক শিশু¬-কিশোরীকে।

বাংলা৭১নিউজ/সিএইস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com