শনিবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৩৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
এবারের বিপিএলের প্রথম সেঞ্চুরি উসমান খানের ডাকসু নিয়ে আমরা অনেক আগ্রহী : ঢাবি উপাচার্য শীতার্তদের জন্য কম্বল কিনতে সরকারের বরাদ্দ ৩৪ কোটি টাকা আমাদের ঐক্যের যুদ্ধে ব্যর্থতা রয়েছে: মির্জা ফখরুল ভারতের চক্রান্তে প্রতিবেশী দেশে একের পর এক গুপ্তহত্যা তরুণ প্রজন্মের ত্যাগ বৃথা হতে দেওয়া যাবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা সংবিধান সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউনকে গ্রেপ্তার নিয়ে নাটকীয় পরিস্থিতি গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মৃতি ধরে রাখতে কাজ চলছে: উপদেষ্টা বিদেশে বন্ধু চাই, প্রভু নয়: জামায়াত আমির রাজধানীতে ‘হট্টগোল শিশু উৎসব’ শুরু ৩ হাজার সন্ত্রাসীকে হত্যার দাবি তুরস্কের প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে শীতার্তদের জন্য ৭ লাখ কম্বল সরকারি দপ্তরে তদবির বন্ধে সচিবদের কাছে তথ্য উপদেষ্টার চিঠি মসজিদুল আকসার ইমাম ১০ দিনের সফরে বাংলাদেশে চিটাগংকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল রাজশাহী বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা নাঈমুল ইসলাম ও তার পরিবারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ১৬৩টি, জমা ৩৮৬ কোটি ঘন কুয়াশায় এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ঝরল ৪ প্রাণ, আহত ২১

‘হালদার পানি মিরসরাইয়ে নিলে ক্ষতি হবে না’

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় শনিবার, ২ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৪৩ বার পড়া হয়েছে

হালদা নদীর পানি যদি মিরসরাই ইকোনমিক জোনের জন্য নেওয়া হয় তাহলে কোনো ক্ষতি হবে না বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। 

শনিবার (২ জানুয়ারি) রেডিসন ব্লু হোটেলে চীন সরকারের অনুদানস্বরূপ ১৩ লাখ এলইডি বাল্ব সিটি করপোরেশনের কাছে হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।

এ সময় তিনি আরও বলেন, পানি তুললে মাছের প্রজনন ক্ষেত্রের কোনো সমস্যা হবে না। উন্নয়নের ক্ষেত্রে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
মিরসরাইতে ইকোনমিক জোন হবে। সেটাকে কার্যকরী করার জন্য সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। এক জায়গায় শ্রমিক আছে, আরেক জায়গায় হয়তো পানি আছে। আবার অন্য জায়গায় শিল্পকারখানা তৈরির জন্য ভৌগোলিক অবস্থা দেখা যাবে খুবই ভালো। সব জায়গাকে এক জায়গায় আনতে হবে বলে জানান মন্ত্রী। 

মিরসরাইতে ইকোনমিক জোন করতে হলে সেখানে বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি সবকিছু লাগবে। এই কারণে সবার সম্মিলিত সমর্থন প্রয়োজন। এই বিষয়টিকে নিয়ে ভুল-বোঝাবুঝি সৃষ্টির কোনো অবকাশ নেই বলে জানান তাজুল ইসলাম।

তাজুল ইসলাম বলেন, হালদা নদীতে প্রতি সেকেন্ডে ৩৭০ কিউসেক পানি প্রবাহিত হয়। সেখান থেকে ৩.৭ কিউসেক পানি উত্তোলন করা হলে পানিপ্রবাহের কোনো সমস্যা হবে না। হওয়ার কোনো কারণও নেই। হালদা নদী মাছের প্রজনন ক্ষেত্র। মাছের প্রজনন হয় এপ্রিল-মে-জুন এই তিন মাসে। সে সময় অতিরিক্ত পানি প্রবাহিত হয়। শুকনার সময় পানি কম থাকে। সেই সময় মাছের প্রজনন হবে না। 

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী আরও বলেন, উন্নয়নের ব্যাপারে সবার সহযোগিতা করা উচিত। ভুল-বোঝাবুঝি সৃষ্টি করে উন্নয়ন ব্যাহত হলে সবার ক্ষতি হবে। 

অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজনসহ গণ্যমান্য ব্যক্তি ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বাংলা৭১নিউজ/এআরকে

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com