শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৩:২৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
দ্বাদশ সংসদ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী-মন্ত্রীদের জন্য ৯৪০ প্রশ্ন ভরিতে আরও ১৮৭৮ টাকা কমলো সোনার দাম সব প্রার্থী আমাদের কাছে সমান: ইসি আলমগীর টোল আদায়ে দুর্নীতি, দুদকের হস্তক্ষেপে ইজারা বাতিল রোহিঙ্গাদের ফেরাতে বাংলাদেশের পাশে আছে ইউরোপ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেই আ.লীগ ক্ষমতায় এসেছে : কাদের এপ্রিলে নির্যাতনের শিকার ১৯৩ নারী-শিশুকন্যা ৯ মে পর্যন্ত চলবে সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ মৃত ব্যক্তিদের জাল সনদ: মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ড গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয়, উন্মুক্ত : তথ্য প্রতিমন্ত্রী যাত্রীবাহী বাস থেকে ৭টি স্বর্ণের বারসহ চোরকারবারি আটক আমন মৌসুম থেকেই চাল ছাঁটাই ও পলিশ বন্ধ করা হবে : খাদ্যমন্ত্রী টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ১০ বাংলাদেশি জেলেকে অপহরণের অভিযোগ আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে শনিবার থেকে খোলা স্কুল-কলেজ: শিক্ষা মন্ত্রণালয় ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১২ কেজি এলপিজির দাম কমলো ৪৯ টাকা শেয়ার ছাড়বে রূপালী ব্যাংক নীলফামারীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৬৭ টাকার খেজুর ১৫০০ টাকায় বিক্রি

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় রবিবার, ১২ মে, ২০১৯
  • ৮৪ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,(চট্টগ্রাম)প্রতিনিধি: রমজানকে টার্গেট করে বিগত কয়েক মাস পূর্বে রেকর্ড পরিমাণে খেজুর বন্দর নগরী চট্টগ্রামে আসার পরও হাটহাজারীতে বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। বিক্রেতারা খুচরা বাজারে খেজুরের মাত্রাতিরিক্ত মূল্য হাকানোর কারণে তা এখন ক্রেতাদের নাগালের বাইরে।

এক হিসেবে দেখা গেছে, রোজার আগের ছয় মাসে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ২৩৪ কোটি টাকায় ৩৫ হাজার ৪০৯ টন শুকনো ও ভেজা খেজুর আনেন ব্যবসায়ীরা। শুল্ক দেয়ার পর প্রতি কেজির দাম পড়ে ৬৭ টাকা। অথচ বাজারে খুচরা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৫০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।

নিজেদের খেয়াল খুশি মতো একটি অসাধুচক্র মাত্রাতিরিক্ত মুনাফার আশায় এ অবিশ্বাস্য কাজটি দেদারসে করে চলেছে। এই নিয়ে প্রশাসনের তেমন কোনো নজরদারী এখনও পর্যন্ত চোখে পড়েনি। তাই এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তথা প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ভোক্তভূগীরা।

বাজার ঘুরে জানা গেছে, সৌদি আরবের আজওয়া খেজুর প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা দরে। মেকজেল খেজুর কেজিপ্রতি ১ হাজার ৩০০ টাকা। ইরানের কামরাঙ্গা মরিয়ম ১০০০ টাকা, সাধারণ মরিয়ম ৯০০ টাকা, তিউনিসিয়ার প্যাকেটজাত খেজুর ৪৬০ টাকা, দাবাস ২২০ টাকা, ফরিদা ৩০০ টাকা, বড়ই ২২০ টাকা, নাগাল ২০০ টাকা ও বাংলা খেজুর ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

ওই হিসাবে প্রতি কেজি খেজুর আমদানি মূল্যের চেয়ে কমপক্ষে দুই গুণ ও সর্বোচ্চ ২০ গুণ দামে বিক্রি হচ্ছে বাজারে।

হাটহাজারী বাজারের ক্রেতা রাসেল জব্বার খান নামে এক কলেজ শিক্ষক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বেশ কিছু মিডিয়া মারফত জানলাম যে, আমদানিকৃত খেজুরের দাম পড়েছে ৬৭ টাকা কেজি। অথচ এসব খেজুর কয়েকজন বিক্রেতার হাত ঘুরে হাটহাজারীতে বিক্রি হয় কেজি ১৫০০ টাকা দরে। এ কোন বোকার স্বর্গ রাজ্যে বসবাস করছি আল্লাহ মালুম।

নাম প্রকাশ অনিশ্চুক এক ব্যবসায়ী বলেন, রমজানে এবার তেল, চিনি, পেঁয়াজ, ছোলাসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যের দাম মোটামুটি স্থিতিশীল আছে। খেজুরের দাম কেন লাগামছাড়া, তা খতিয়ে দেখা উচিত। আমরাতো ছোট ব্যবসায়ী। সামান্য কিনে এনে বিক্রি করি। দেশের মানুষ কষ্ট পাক, এটা আমরাও চাই না।

পৌর সদরের খেজুর ব্যবসায়ী  বলেন, খেজুর পচনশীল পণ্য। যা আনা হয় তার অর্ধেক অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়। তাই উন্নতমানের প্যাকেট খেজুরের দাম একটু বেশি।

বাংলা৭১নিউজ/এলএম

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com