গ্রেপ্তারকৃতরা হলো শাজাহানপুর উপজেলার আমরুল ইউনিয়নের শহিদুল ইসলামের ছেলে কাউছার (২২), আব্দুল খালেকের ছেলে মাহমুদুল হাসান (২০) এবং রবিউল ইসলামের ছেলে সাহান (২০)।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো শাজাহানপুর উপজেলার আমরুল ইউনিয়নের শহিদুল ইসলামের ছেলে কাউছার (২২), আব্দুল খালেকের ছেলে মাহমুদুল হাসান (২০) এবং রবিউল ইসলামের ছেলে সাহান (২০)।
মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী। তিনি বলেন, কোনো এক কাজের জন্য আশিক তার বন্ধু কাউছারকে ৪০০ টাকা দেয়। কাউছার ওই টাকা আরেক বন্ধু মাহমুদুল হাসানকে দেয়। মাহমুদুল হাসান ওই টাকা খরচ করে ফেলে।
এদিকে কাজ করে দিতে না পারায় টাকা ফেরত চায় আশিক। কিন্তু টাকা দিতে টালবাহানা শুরু করলে আশিক তার এক বড় ভাইয়ের মাধ্যমে তাদেরকে চাপ দেয়। এ নিয়ে হত্যাকাণ্ডের দুই দিন আগে তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আশিককে হত্যার পরিকল্পনা করে তার বন্ধুরা।
গ্রেপ্তারকৃতরা অপর এক বন্ধুকে দিয়ে আশিককে কৌশলে ডেকে নেয়। পরে পায়ের রগ ও গলা কেটে হত্যা শেষে ভুট্টাক্ষেতে ফেলে রাখে।
থানার ওসি আব্দুল কাদের জিলানী জানান, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত অপরজনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ