সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৫:৩৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
টস জিতে জিম্বাবুয়েকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ ছয় মাসে রাজস্ব আহরণ বেড়েছে ১৩.৯ শতাংশ: অর্থমন্ত্রী সোনার দাম আরও বাড়লো ব্যর্থতা ঝেড়ে বিশ্বকাপ রঙিন করার প্রত্যাশা জ্যোতির পালিয়ে বাংলাদেশে এলেন আরও ৮৮ বিজিপি সদস্য এবি ব্যাংক পিএলসি যশোরে স্মার্ট কার্ডে নারী উদ্যোক্তা ঋণ স্মরণে বঙ্গবন্ধু ঢাকায় আইওএম মহাপরিচালক অ্যামি পোপে তীব্র তাপপ্রবাহের পর হবিগঞ্জে ঝড়-শিলাবৃষ্টি গুচ্ছের বি ইউনিটের ফল প্রকাশ তাপপ্রবাহ এবারই শেষ নয়, প্রস্তুতি শুরুর পরামর্শ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর হাওরের প্রায় শতভাগ বোরো ধান কাটা শেষ ২৪ ঘণ্টায়ও নেভেনি সুন্দরবনের আগুন, সময় লাগবে ২-৩ দিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়ছে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ সরকারি সফরে অস্ট্রেলিয়া গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান সরকার তৃণমূল মানুষের উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে : প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকের উপর হামলা, প্রতিবাদে ক্র্যাবের মানববন্ধন উপজেলা নির্বাচনও বর্জন করুন: রিজভী গ্যাস পাচ্ছেন গোপালগঞ্জবাসী অপারেশনের নামে হাত-পা কেটে পৈশাচিক আনন্দ পেতেন মিল্টন সমাদ্দার আশ্রমকাণ্ডে দায় এড়াতে পারেন না মিল্টনের স্ত্রী

১০৩ বছর পর নিখোঁজ সাবমেরিনের সন্ধান

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৭
  • ৮২ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ ডেস্ক: নিখোঁজ হওয়ার ১০৩ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার সেই সাবমেরিনের (ডুবোজাহাজ) ধ্বংসাবশেষের সন্ধান পাওয়া গেছে।

এই সেই সাবমেরিন, যেটি ১৯১৪ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় হারিয়ে যায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মিত্র শক্তির পক্ষে মোতায়েন করা হয় এইচএমএএস এই-১ নামের অস্ট্রেলিয়ার এই সাবমেরিন।

পাপুয়া নিউ গিনির রাবাউলে ৩৫ জন অস্ট্রেলীয় ও ব্রিটিশ ক্রু নিয়ে সাবমেরিনটি নিখোঁজ হয়। দীর্ঘদিন অনুসন্ধানের পর অবশেষে অস্ট্রেলিয়ার ১৩তম সার্চ মিশন চলতি ডিসেম্বর মাসে পাপুয়া নিউ গিনির (পিএনজি) ডিউক অব ইয়র্ক দ্বীপের উপকূলে সাবমেরিনটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেয়েছে।

এটির সন্ধান পাওয়ার পর দেশটির সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এর মধ্যে দিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে পুরোনো সাবমেরিন হারিয়ে যাওয়ার রহস্যের সমাধান হলো। আজ দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী মারিস পায়নি বলেন, অস্ট্রেলিয়ার জন্য সমুদ্রে নৌচলাচলের ইতিহাসে এই আবিষ্কার খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

তিবি বলেন, ‘এটা ছিল রয়্যাল অস্ট্রেলিয়ান নেভি ও প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মিত্রবাহিনীর প্রথম হারিয়ে যাওয়া সাবমেরিন। এটা আমাদের জাতি ও মিত্র বাহিনীর জন্য খুবই দুঃখজনক ছিল।’

ওই এলাকায় সমুদ্র তলদেশের ৪০ মিটার ওপরে পানির মধ্যে ভাসমান ড্রোন ব্যবহার করেছিল অনুসন্ধান দলটি। এরপর সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৩০০ মিটারের বেশি পানির নিচে সাবমেরিনটির ধ্বংসাবশেষ দেখতে পায় তারা।

দেশটির সরকার হারিয়ে যাওয়া ক্রুদের স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে এবং ঘটনাস্থলে তাদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে স্থাপনা নির্মাণে পিএনজি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করছে।

প্রতিরক্ষামন্ত্রী পায়নি বলেন, ‘আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এটা হারিয়ে যাওয়া ক্রুদের স্বজন ও সন্তানদের মনে শান্তি দেবে। এখন আমরা সাবমেরিনটি ডুবে যাওয়ার কারণও উদঘাটন করতে পারি।’

উল্লেখ্য, ১৯১৩ সালের ২২ মে ৫৫ মিটার লম্বা এই সাবমেরিন উদ্বোধন করা হয় এবং ১৯১৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি এটি কমিশনড করা হয়। এটির গতি ছিল ঘণ্টায় ২৮ কিলোমিটার।

তথ্যসূত্র : বিবিসি অনলাইন

বাংলা৭১নিউজ/সিএইস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com