সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৬:৫৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
টস জিতে জিম্বাবুয়েকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ ছয় মাসে রাজস্ব আহরণ বেড়েছে ১৩.৯ শতাংশ: অর্থমন্ত্রী সোনার দাম আরও বাড়লো ব্যর্থতা ঝেড়ে বিশ্বকাপ রঙিন করার প্রত্যাশা জ্যোতির পালিয়ে বাংলাদেশে এলেন আরও ৮৮ বিজিপি সদস্য এবি ব্যাংক পিএলসি যশোরে স্মার্ট কার্ডে নারী উদ্যোক্তা ঋণ স্মরণে বঙ্গবন্ধু ঢাকায় আইওএম মহাপরিচালক অ্যামি পোপে তীব্র তাপপ্রবাহের পর হবিগঞ্জে ঝড়-শিলাবৃষ্টি গুচ্ছের বি ইউনিটের ফল প্রকাশ তাপপ্রবাহ এবারই শেষ নয়, প্রস্তুতি শুরুর পরামর্শ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর হাওরের প্রায় শতভাগ বোরো ধান কাটা শেষ ২৪ ঘণ্টায়ও নেভেনি সুন্দরবনের আগুন, সময় লাগবে ২-৩ দিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়ছে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ সরকারি সফরে অস্ট্রেলিয়া গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান সরকার তৃণমূল মানুষের উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে : প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকের উপর হামলা, প্রতিবাদে ক্র্যাবের মানববন্ধন উপজেলা নির্বাচনও বর্জন করুন: রিজভী গ্যাস পাচ্ছেন গোপালগঞ্জবাসী অপারেশনের নামে হাত-পা কেটে পৈশাচিক আনন্দ পেতেন মিল্টন সমাদ্দার আশ্রমকাণ্ডে দায় এড়াতে পারেন না মিল্টনের স্ত্রী

হাজতখানা ভেঙ্গে পিআইও অফিস নির্মাণ

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় রবিবার, ৬ মে, ২০১৮
  • ২১৭ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, মাগুরা প্রতিনিধি: মাগুরার শালিখা উপজেলার পুরাতন হাজতখানা ভেঙ্গে বেআইনীভাবে পিআইও অফিস নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সরকারি টি আর প্রকল্পর বরাদ্দের টাকা এ কাজে ব্যবহার করছেন শালিখা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা পিআইও মিরাজ হোসেন খান। ভবনটি গণপুর্ত বিভাগ হলেও তিনি কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কোন প্রকার পূর্ব অনুমতি নেননি।

শনিবার সরেজমিন গিয়ে জানা গেছে, শালিখা  উপজেলার পুরাতন কোর্ট ভবনটি গণপুর্ত অধিদপ্তরের। উপজেলা আদালত বাতিল হওয়ার পর ভবনটি  সাব-রেজিষ্ট্রি অফিস ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। কিন্তু প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তার অফিস রুমের পাশে থাকা পুরাতন হাজতখানার সামনে ও পেছনের ওয়াল ভেঙ্গে ডিজাইন পরিবর্তন করে আধুনিক অফিস রুম তৈরি করেছেন। এ জন্য তিনি টিআর প্রকল্পের অর্থ ব্যয় করছেন। যদিও নিয়ম রয়েছে গণপুর্ত বিভাগের অনুমতি ছাড়া নকশা পরিবর্তন দূরের কথা কোন প্রকার সংস্কার কাজও করা যাবে না।

পিআইও মিরাজ হোসেন খান বলছেন, উপজেলা পরিষদের অনুমতি নিয়েই তিনি নিজের জন্য এ অফিস তৈরি করছেন। গণপূর্ত বিভাগের সাথে যে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে তা অবসানের চেষ্টা চলছে।

গণপুর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী প্রদীপ কুমার বসু জানান, তিনি নিজে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেছেন পিআইও শালিখা উপজেলার আদালতের পুরাতন হাজতখানা ভেঙ্গে ডিজাইন পরিবর্তন করে নিজের জন্য অফিস বানাচ্ছেন। এ জন্য তিনি কোন অনুমতি নেননি।

গণপুর্ত বিভাগের অনুমতি ছাড়া মডেল পরিবর্তনতো দূরের কথা কোন সংস্কার কাজ করাও বে-আইনী। এ ধরনের কাজে উপজেলা পরিষদের অনুমতি দেওয়ার কোন এখতিয়ার নেই। অনুমতি না নিয়ে গণপুর্তের ভবন ভাঙার ব্যাপারে তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com