শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকারে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫ নাশকতা নাকি দুর্ঘটনা তদন্ত চলছে: ফায়ারের ডিজি উন্নয়নের লক্ষ্যে চীনের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা রাশিয়ার মিসাইলের আঘাতে ভূপাতিত হয় ওই বিমান শেষ দিনে ভিড় বেড়েছে, পছন্দের ফ্ল্যাট খুঁজছেন অনেকেই বিআরটিএ নির্ধারিত সিএনজি অটোরিকশার জমা ৯০০ টাকা কার্যকরের দাবি ৬ মাস ধরে নিখোঁজ বাংলাদেশিকে পাওয়া গেল থাই নারীর সঙ্গে হোটেলে ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর হওয়া উচিত : প্রধান উপদেষ্টা মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, ইউপি সদস্যসহ নিহত ২ জাহাজে ৭ খুন: বিচারের দাবিতে কর্মবিরতিতে নৌযান শ্রমিকরা পঞ্চগড়ে টানা চারদিন দিন মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ইয়েমেনের বিমানবন্দরে হামলা, অল্পের জন্য বাঁচলেন ডব্লিউএইচও প্রধান গান পাউডার ব্যবহার হয়েছে কি না, খতিয়ে দেখতে ‘বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ’ পানির ট্যাংকে লুকিয়ে ছিলেন আ. লীগের ‘ভাইরাল নেত্রী’ কাবেরী পাবনায় দাঁড়িয়ে থাকা করিমনে ট্রাকের ধাক্কায় তিন শ্রমিক নিহত, আহত ৫ নববর্ষে আতশবাজি ও পটকা ফোটানো থেকে বিরত থাকার নির্দেশ ক্রীড়া পরিষদে অস্থায়ী অফিস ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং যেখানে চলবে ক্ষতিগ্রস্ত পাঁচ মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম সংস্কার ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: প্রধান উপদেষ্টা

সোনালী ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত নড়াইলের কৃষক

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩
  • ২৯ বার পড়া হয়েছে

নড়াইলের তিনটি উপজেলার মাঠে মাঠে দোল খাচ্ছে আমন ধান। সোনালী ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। ফলন মোটামুটি ভালো হলেও উৎপাদন ব্যয় উঠবে কি না তা নিয়ে শঙ্কায় আছেন কৃষক। 

এদিকে ফলন ভালো হয়েছে দাবি করে কৃষি বিভাগ বলছে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা গেলে এবং কৃষক ন্যায্য মূল্য পেলে আগামিতে আমন চাষ আরও বাড়বে। 

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, এ বছর জেলায় আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪২ হাজার ২৬২ হেক্টর জমিতে। আবাদ হয়েছে ৪২ হাজার ৬৮৫ হেক্টর জমিতে। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪২৩ হেক্টর বেশি জমিতে আবাদ হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রায় ৪৮ শতাংশ জমির ধান কর্তন হয়েছে। 

শনিবার (১৮ নভেম্বর) বিকালে মাঠে গিয়ে দেখা যায়, আমন ধানের খেত সবুজ থেকে সোনালী বর্ণ ধারণ করেছে। কৃষকরাও ফসল ঘরে তুলতে দিন-রাত কাজ করছে। কেউ ধান কাটছেন, কেউ আঁটি বাঁধছেন। কেউ কেউ সেই ধান মাথায় নিয়ে বাড়ি যাচ্ছেন। আবার কেউ করছেন মাড়াইয়ের কাজ। সকাল থেকে দিনভর এভাবেই ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষক-কৃষাণী। 

কৃষকরা বলছেন, খরচের তুলনায় ধানের দাম কম। ফলে ধানের দাম না বাড়লে লাভ তো দূরে থাক এই দামে উৎপাদন খরচ উঠবে কি না তা নিয়ে এখন শঙ্কা।  

লোহাগড়া উপজেলার কৃষক সাধন দাস, শহিদুল ইসলামসহ কয়েকজন কৃষক জানান, সব কিছুর যে দাম তাতে ধানের দাম ১৫শ টাকার নিচে হলে কৃষক বাঁচবে না। যেভাবে খরচ হয়, তাতে কৃষকের বেঁচে থাকা সম্ভব না। তারপরও নিজেদের জমি চাষ না করে কি করবেন। না খেয়ে তো আর মরা যায় না। তাই বাধ্য হয়ে লোকসান হলেও চাষ করা লাগে। 

নড়াইল সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ রোকনুজ্জামান বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় কৃষকরা আগ্রহের সাথে রোপা আমন চাষ করেছে। তুলনামূলক রোগবালাই এবং পোকামাকড়ের আক্রমণ কম থাকায় এ বছর ফলন ভালো হয়েছে। প্রতিটা স্তরে যদি উৎপাদন ব্যয়ের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বাজার ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং কৃষক যদি যথাযথ মূল্য পায় তাহলে নড়াইলসহ সারাদেশে রোপা আমনের আবাদ বাড়বে। 

বাংলা৭১নিউজ/এসএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com