সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৪:৫৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ইসলামী ব্যাংকের সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত ‘দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই’ বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণ করতে চায় কানাডা কুমিল্লায় বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু দূতাবাসগুলোর কার্যক্রম তদারকির নির্দেশনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর স্বাস্থ্যসেবার আওতাধীন খাতে ইউজার ফি আদায়ে নীতিমালার সুপারিশ ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে সরকার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সহজলভ্য উৎস খোঁজার তাগিদ প্রতিমন্ত্রীর বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত সুইজারল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরেছেন স্পিকার জঙ্গিবাদ পুরোপুরি নির্মূল না হলেও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে: আইজিপি টেকসই উন্নয়নে সময়োপযোগী আর্থিক ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে ইশরাক ১৬ ভরি স্বর্ণ ছিনিয়ে পালানোর সময় জনতার হাতে ধরা পুলিশ কর্মকর্তা কঙ্গোতে সামরিক অভ্যুত্থানের চেষ্টা বাবাকে খুঁজে পেতে ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপির মেয়ে ডিবিতে কালশী ট্রাফিক বক্সে আগুন দিলো অটোরিকশাচালকরা কমলাপুর আইসিডি’র নিয়ন্ত্রণ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়কে নিতে সুপারিশ ভোট কম পড়ার বড় ফ্যাক্টর বিএনপি : ইসি আলমগীর অভিবাসী কর্মীদের টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে কাজ করছে সরকার

সারাদেশে বিজিবি মোতায়েন, গুলশান কার্যালয় ঘিরে পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
  • ৮৩ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা: পুরো দেশজুড়ে চলছে পুলিশের বিভিন্ন চৌকিতে দফায় দফায় তল্লাশি। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রায়কে ঘিরে যেকোনো ধরনের নাশকতা এড়াতে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে পুরো দেশকে। সারাদেশে র‌্যাবের দফায় দফায় মহড়া আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে জনমনে। র‌্যাবের মহড়ার সাথে যুক্ত হয়েছে বিজিবির টহল।

অন্যদিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়কে ঘিরে গোয়েন্দা, ডিএমপি পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে।

বুধবার বিকেল ৫ টার পর বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দলটির গুলশান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করতে আসার পর থেকে এখনও কার্যালয়ে অবস্থান করছেন। সঙ্গে রয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্যরাও।

অন্যদিকে কার্যালয়ের বাইরে গুলশানের ৮৬/৮৭ নম্বর রোডের উভয় পাশ বন্ধ করে দিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। কিছুক্ষণ পরপরই খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনে দিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিশেষ টহল চলছে। রাস্তা বন্ধ করে দেয়ায় সব ধরনের যানবাহন চলাচলও বন্ধ রয়েছে। আগামীকাল বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দুর্নীতি মামলায় রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আজ বুধবার সন্ধ্যা থেকেই গুলশানে এমন থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে।

গুলশান জোনের অতিরিক্ত উপকমিশনার আব্দুল আহাদ গণমাধ্যমকে বলেন, কোনো মহল যেন নাশকতা চালাতে না পারে, সেজন্য পুলিশ সম্পূর্ণ প্রস্তুত রয়েছে।

বুধবার সন্ধ্যা সাতটার কিছুক্ষণ আগেই খালেদা জিয়ার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয় ত্যাগ করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গুলশান কার্যালয়ের আশেপাশে বিপুল পরিমাণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত রয়েছেন। পাশাপাশি উপস্থিত রয়েছেন গণমাধ্যকর্মীরাও।

এদিকে ৮ ফেব্রুয়ারি বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার রায়কে কেন্দ্র করে যেকোন ধরনের বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে দেশজুড়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছে।

ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়নের মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক মুফতি মাহমুদ, এডিশনাল আইজি সোহেলী ফেরদৌস আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ প্রস্তুতির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সেই সাথে সারা দেশে বর্ডার গার্ড অব বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতয়েন করা হয়েছে। এর মধ্যে বগুড়ায় ৩ প্লাটুন, কুমিল্লায় ৩ প্লাটুন, নারায়নগঞ্জে ৩ প্লাটুন, নোয়াখালীতে ১ প্লাটুন, লক্ষীপুরে ১ প্লাটুন, চাঁদপুরে ১ প্লাটুন করে বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

একইভাবে সারা দেশের সাথে রায়কে ঘিরে সহিংসতার আশঙ্কায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গ্রেপ্তার, গোয়েন্দা তৎপরতা, নজরদারি ও তল্লাশি জোরদার করে। নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে সমগ্র রাজধানী।

এর মধ্যে ঢাকায় প্রবেশ মুখে বসানো হয়েছে চেকপোস্ট। চলছে তল্লাশি। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় প্রশাসনিক ভবনগুলোসহ ট্রেন স্টেশন, বাস টার্মিনাল ও লঞ্চঘাটে নেয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এছাড়া কমলাপুর রেল স্টেশনের ভেতর ও বাইরে নিরাপত্তায় রয়েছে অসংখ্য পুলিশ। স্টেশনে প্রবেশ মুখ ও ট্রেনের ভেতরে যাত্রীদের ব্যাগ পরীক্ষা করা হচ্ছে।

এদিকে বুধবার সারাদিনে পথে পথে পুলিশি তল্লাশি চালিয়েছে। রাজধানীমুখী যাত্রীরা ‘কৃত্রিম যানজটে’ আটকে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন।

 

এদিকে ঢাকায় পুলিশের তল্লাশীকে ঘিরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। বাসায় বাসায় তল্লাশিতে নগরবাসী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান।

 

মানিকগঞ্জ থেকে ঢাকার এক হাসপাতালমুখী যাত্রী জুয়াইরিয়া ফৌজিয়া সকালে বলেছিলেন, ‘অসুস্থতার জন্য নিয়মিত চেক আপ করাতে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিলাম কিন্তু যেভাবে পুলিশ দফায় দফায় গাড়ি থামিয়ে চেক করছে তাতে খুব অস্বস্তি বোধ করছি। আর পুরো রোড ফাঁকা কিন্তু চেকের জন্য কৃত্রিম যানজট সৃষ্টি হয়েছে বলেই মনে হচ্ছে।’

এদিকে মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজংয়ের শিমুলিয়া ঘাট থেকে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে ঢাকাগামী পরিবহন এবং গজারিয়া উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চলছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতা।

গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাত থেকেই এসব পথ দিয়ে যেন দেশের অন্যান্য স্থান থেকে বিএনপির নেতাকর্মীরা রাজধানীতে প্রবেশ করতে না পারে, সে জন্য চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করা হচ্ছে।

ঢাকা-মাওয়া বাস পরিবহন মালিক-শ্রমিক কল্যাণ সমিতির সভাপতি আলী আকবর বলেন, ‘নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই যাত্রী ও যানবাহন নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে বাসগুলো চলাচল করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তল্লাশি মহাসড়কে থাকলেও যাত্রীরা সাধুবাদ জানিয়েছেন। আগামীকাল বৃহস্পতিবার অন্যান্য দিনের মতোই সবকিছু স্বাভাবিক গতিতেই চলবে। যানবাহন ও যাত্রীদের নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রয়েছে।’

র‌্যাব-১১ মুন্সীগঞ্জের কোম্পানি কমান্ডার ও সহকারী পরিচালক মো. নাহিদ হাসান জনি জানান, এরই মধ্যে বিভিন্ন পয়েন্টে চেকপোস্ট বসিয়ে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। মহাসড়কে মোটরসাইকেল ও গাড়িতে করে টহল চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।

এদিকে আজ বুধবার থেকে আগামী তিনদিন পুলিশের পাশাপাশি মাঠে থাকবে সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সারাদেশে কঠোর অবস্থান নিয়েছে পুলিশ। বুধ, বৃহস্পতি ও শুক্র- এই তিনদিনকে বিশেষ ব্যবস্থার আওতায় নিয়েছে রাষ্ট্রের অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। তাদের সঙ্গে সক্রিয় থাকবে গোয়েন্দারাও।

আবার বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার রায়কে কেন্দ্র করে নাশকতা, বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কেও কঠোর অবস্থান নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

সূত্র জানায়, নাশকতা হতে পারে এমন সম্ভাব্য স্পটগুলোতে আগে থেকেই পোশাকে ও সাদা পোশাকে পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন। তারা গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। চেকপোস্টগুলোতে মোতায়েন করা হয়েছে বাড়তি পুলিশ। বিগত কয়েকদিনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ অন্যান্য সিনিয়র নেতাকর্মীদের বক্তব্যে রায়কে ঘিরে বিএনপির কোনও ধরনের সহিংস কর্মসূচির আভাস পাওয়া যায়নি।

তবু রায়ের পর তাৎক্ষণিক যেকোনও ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় এই তিনদিনকে বিশেষ ব্যবস্থার আওতায় আনা হয়েছে, বলে জানায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এ কারণেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সবগুলো রাষ্ট্র্রীয় সংস্থাকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রাখা হয়েছে। রাজধানী ঘিরে নেওয়া হয়েছে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

এরইমধ্যে মঙ্গলবার রাত থেকে রাজধানীর প্রতিটি প্রবেশমুখে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা। যানবাহনে চালানো হচ্ছে তল্লাশি। মেট্রোপলিটন এলাকার বিভিন্ন পয়েন্টে বসানো হয়েছে চেকপোস্ট। সেখানেও রয়েছে কড়াকড়ি। নগরীতে বাড়তি নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ।

এছাড়া চেকপোস্ট বসানোর পাশাপাশি টহলও জোরদার করেছে র‌্যাব। সারা শহরে সার্বক্ষণিক টহলের ব্যবস্থা করেছে সংস্থাটি। সচিবালয়ের চারপাশের পর্যবেক্ষণ টাওয়ারগুলোকেও আধুনিক করা হয়েছে। গত ২/৩ দিন ধরে সেখানে নিয়মিত দায়িত্ব পালন করছেন আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সদস্যরা।

প্রসঙ্গত, খালেদা জিয়ার দুর্নীতি মামলার রায়ের দিন ঢাকার রাস্তায় দাঁড়িয়ে বা বসে কোনও ধরনের মিছিল করা যাবে না বলে ৬ ফেব্রয়ারি ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া। রাজধানীতে সব ধরনের লাঠি, ছুরি, চাকু বা ধারালো অস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য ও দাহ্য পদার্থ বহন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

ডিএমপি কমিশনারের দেওয়া ওই ঘোষণায় বলা হয়, ‘বিচারাধীন একটি মামলার রায়কে কেন্দ্র করে ঢাকা মহানগরীতে কোনও ব্যক্তি বা গোষ্ঠী অরাজকতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে জন নিরাপত্তা ও জনশৃঙ্খলা বিঘ্নের অপপ্রয়াস চালাতে পারে মর্মে বিভিন্ন গোয়েন্দা তথ্য, ইলেকট্রনিক, প্রিন্ট ও সোশ্যাল মিডিয়ার সূত্রে জানা যায়। তাই ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স (অর্ডিন্যান্স নং- III/৭৬) এর ২৮ ও ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ (বৃহস্পতিবার) সকাল চারটা (ভোর রাত) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।’

পাশাপাশি ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থার পাশাপাশি সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেকোনও মূল্যে নিয়ন্ত্রণে রাখতে নির্দেশ দিয়েছেন আইজিপি মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী। মঙ্গলবার (৬ জানুয়ারি) বিকাল ৪টায় পুলিশ সদর দফতর থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দেশের সব রেঞ্জ ডিআইজি ও কমিশনারদের এ নির্দেশ দেন তিনি।

পুলিশ সদর দফতরের এআইজি (মিডিয়া) সহেলী ফেরদৌস বলেন, ‘দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনার জন্য রেঞ্জ ডিআইজি ও কমিশনারদের সঙ্গে আইজিপির একটি ভিডিও কনফারেন্স হয়েছে। সারাদেশে পুলিশের কী প্রস্তুতি রয়েছে, আরও কী পদক্ষেপ নিতে হবে, সেসব বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালও ৮ ফেব্রুয়ারি দেশে কোনও নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরি হতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের যা যা করার তাই করবে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল আরও বলেন, ‘রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে কেউ নৈরাজ্য ও অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর হাতে তা দমন করবে।’

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচবি

 

 

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com