শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:২৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
দুদক সংস্কার কমিশনের সদস্য হলেন যারা শেরপুরে তিন নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত নাইজেরিয়ায় নৌকাডুবিতে শতাধিক মানুষের মৃত্যুর শঙ্কা ১১টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের তথ্য চেয়েছে পর্যালোচনা কমিটি ওয়াশিংটন-নিউইয়র্ক সফরে যাচ্ছেন পররাষ্ট্র সচিব নিষিদ্ধ ঘোষিত হিজবুত তাহরীরের মিডিয়া সমন্বয়কারী গ্রেফতার সেপ্টেম্বরে গণপিটুনিতে ২৮ জনের মৃত্যু হিলিতে আগাম ধান কাটা শুরু, কৃষকের মুখে হাসি মেহেরপুরে সড়কে গাছ ফেলে গণডাকাতি, যাত্রীদের মারধর অতিভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত ইসরায়েলি বিমান হামলায় বৈরুতে ব্যাপক বিস্ফোরণ হঠাৎ ‘রিসেট বাটন’ নিয়ে কেন এত আলোচনা? দুপুরে ঢাকায় আসছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আমরা রক্ত দিচ্ছি আর ওরা সচিবালয়ে বসে টাকা ভাগ করছে: হাসনাত টাঙ্গাইলে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৪ আমিরাতে ৬৫ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি মাসুদ বিশ্বাসের সম্পদের খোঁজে ১১ দেশে চিঠি সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র গ্রেপ্তার নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষর ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে ড. ইউনূসকে আমন্ত্রণ

সরকারের দেওয়া ঘর পেয়ে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী

রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় সোমবার, ২০ মার্চ, ২০২৩
  • ৯ বার পড়া হয়েছে

পাহাড়ে বইছে উচ্ছ্বাসের আমেজ। সরকারের দেওয়া ঘর পেয়ে আনন্দের যেন সীমা নেই পাহাড়বাসীর। যদিও আগামী ২২ মার্চ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সারা দেশের সাথে রাঙামাটিতেও গৃহ হস্তান্তর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু এরই মধ্যে উল্লাস শুরু হয়েছে পাহাড়ে। রাঙামাটিতে প্রায় এক হাজার ৯১৬টি ঘর পেয়েছে দুর্গম অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠী। সরকারের আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে এসব ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়।

সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাঙামাটি জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান।

রাঙামাটি জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, রাঙামাটি পার্বত্য জেলায় ভূমিহীন পরিবারের সংখ্যা প্রায় ৪ হাজার ৫৩৪টি। তার মধ্যে প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ পর্যায়ে এক হাজার ৯১৬টি পরিবারের জন্য নির্মিত গৃহ হস্তান্তর করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রায় ৪০ কোটি ৫৭ লাখ ৮২ হাজার ৫০০ টাকা ব্যয়ে এসব গৃহ নির্মাণ করা হয়। এরই মধ্যে রাঙামাটি ১০টি উপজেলার সদর-৫৫০টি, কাপ্তাই-৯৯টি, বিলাইছড়ি-৩৭টি, জুরাছড়ি-৮০টি, কাউখালী-১৫০টি, বরকল-১৭৯টি, লংগদু-২৮৮টি, রাজস্থলী-২৫৩টি, নানিয়ারচর-১০০টি ও বাঘাইছড়ি উপজেলা-২৪০টি গৃহ নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া এ প্রকল্পের কাজ এখনো চলমান রয়েছে। পর্যায়ক্রমে আরও নির্মাণ করা হবে গৃহ।

রাঙামাটি জেলা প্রশাসন মো. মিজানুর রহমান জানান, রাঙামাটির প্রত্যন্ত ও দুর্গম উপজেলায় যেসব পরিবার গৃহহীন ছিল, তাদের ঘর তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। ঘর নির্মাণ গভীরভাবে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যবেক্ষণ করা হয়। যদিও এলাকাগুলো দুর্গম ছিল। তবুও ঘর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করতে তেমন সময় লাগেনি। প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণের মাধ্যমে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে শুধু আশ্রয় নয়, তাদের জীবন মানের উন্নয়নে খাদ্য, কৃষি, স্যানিটেশন, নিরাপদ পানিরও ব্যবস্থা করেছেন।

সুবিধাভোগীরা বলেন, একটা সময় ঝুপড়ির ঘরও ছিল না। কোনো রকম এ বাড়ি ওবাড়ি থেকে কোনো রকম জীবন চলতো। কিন্তু সরকার আমাদের নতুন ঘর করে দিয়েছে। তাও আবার পাকা ঘর। যা আমরা স্বপ্নেও কল্পনা করিনি, এমন ঘরে থাকবো। এখন পরিবার নিয়ে খুব সুখে আছি। ঝড় বৃষ্টিতে আর রাত দিন ভিজতে হবে না।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com