রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ১১:৪৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
টস জিতে জিম্বাবুয়েকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ ছয় মাসে রাজস্ব আহরণ বেড়েছে ১৩.৯ শতাংশ: অর্থমন্ত্রী সোনার দাম আরও বাড়লো ব্যর্থতা ঝেড়ে বিশ্বকাপ রঙিন করার প্রত্যাশা জ্যোতির পালিয়ে বাংলাদেশে এলেন আরও ৮৮ বিজিপি সদস্য এবি ব্যাংক পিএলসি যশোরে স্মার্ট কার্ডে নারী উদ্যোক্তা ঋণ স্মরণে বঙ্গবন্ধু ঢাকায় আইওএম মহাপরিচালক অ্যামি পোপে তীব্র তাপপ্রবাহের পর হবিগঞ্জে ঝড়-শিলাবৃষ্টি গুচ্ছের বি ইউনিটের ফল প্রকাশ তাপপ্রবাহ এবারই শেষ নয়, প্রস্তুতি শুরুর পরামর্শ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর হাওরের প্রায় শতভাগ বোরো ধান কাটা শেষ ২৪ ঘণ্টায়ও নেভেনি সুন্দরবনের আগুন, সময় লাগবে ২-৩ দিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়ছে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ সরকারি সফরে অস্ট্রেলিয়া গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান সরকার তৃণমূল মানুষের উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে : প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকের উপর হামলা, প্রতিবাদে ক্র্যাবের মানববন্ধন উপজেলা নির্বাচনও বর্জন করুন: রিজভী গ্যাস পাচ্ছেন গোপালগঞ্জবাসী অপারেশনের নামে হাত-পা কেটে পৈশাচিক আনন্দ পেতেন মিল্টন সমাদ্দার আশ্রমকাণ্ডে দায় এড়াতে পারেন না মিল্টনের স্ত্রী

শোকাহত ম্যারাডোনা

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬
  • ১০২ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ডেস্ক : দীর্ঘ ৩০ বছরের সম্পর্ক শেষ হয়ে গেল। দিয়েগো ম্যারাডোনা আজ বন্ধুহীন। কিউবার মহান বিপ্লবী নেতা ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রোর প্রয়াণের পর বাকরুদ্ধ ম্যারাডোনা। এতটাই শোকাহত যে, কাস্ত্রোর নামের আগে কিংবা পরে ‘ছিলেন’ শব্দটা লিখতে তার বাধছে।

১৯৮৬ সালে মেক্সিকো বিশ্বকাপ মাতিয়েছিলেন আর্জেন্টাইন ফুটবল কিংবদন্তি। তার বাঁ-পা কথা বলত। তার খেলা পছন্দ করতেন কিউবার প্রেসিডেন্টও। পরের বছরেই কিউবায় পা রেখেছিলেন ম্যারাডোনা। দেখা করেছিলেন কাস্ত্রোর সঙ্গে।

আপ্লুত কিউবা প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, ‘দিয়েগো খুব ভালো বন্ধু। অত্যন্ত সৎ। দূরন্ত অ্যাথলেট। কিউবার মানুষদেরও ভালোবাসে।’

১৯৯৪ বিশ্বকাপে ম্যারাডোনার বিরুদ্ধে উঠেছিল ডোপিংয়ের অভিযোগ। বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যেতে হয়েছিল তাকে। চারদিকে সমালোচনায় জর্জরিত ম্যারাডোনা চলে গিয়েছিলেন কিউবায়। সে সময় বেশ কিছুদিন কাটিয়েছিলেন কাস্ত্রোর সঙ্গে। তৎকালীন কিউবা প্রেসিডেন্ট ম্যারাডোনাকে সঠিক পথে ফিরিয়ে এনেছিলেন, যা কোনো দিন ভুলতে পারবেন না দিয়েগো।

তাই তো ম্যারাডোনা কতবার যে বলেছেন, ‘আমি ফিদেল কাস্ত্রোর ভক্ত’ তার ইয়ত্তা নেই। নিজের বাঁ-পায়ে ক্যাস্ত্রোর ট্যাটু বানিয়েছেন। আত্মজীবনী উৎসর্গ করেছিলেন ফিদেলকে। কয়েক বছর আগেও ফিদেল যখন গুরুতর অসুস্থ, গোটা দুনিয়া উদগ্রীব তার খবর জানার জন্য।

গুজবও রটে গিয়েছিল যে, কাস্ত্রো আর বেঁচে নেই। ম্যারাডোনা ছুটে গিয়েছিলেন কিউবায়। পরে তিনিই জানিয়েছিলেন ক্যাস্ত্রো ভালো আছেন। শুক্রবার রাতে ক্যাস্ত্রো চলে গেছেন অন্যভুবনে। রেখে গেছেন বন্ধুকে, ভক্তকেও। ওয়েবসাইট।

বাংলা৭১নিউজ/এম

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com