শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৮:০২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
দ্বাদশ সংসদ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী-মন্ত্রীদের জন্য ৯৪০ প্রশ্ন ভরিতে আরও ১৮৭৮ টাকা কমলো সোনার দাম সব প্রার্থী আমাদের কাছে সমান: ইসি আলমগীর টোল আদায়ে দুর্নীতি, দুদকের হস্তক্ষেপে ইজারা বাতিল রোহিঙ্গাদের ফেরাতে বাংলাদেশের পাশে আছে ইউরোপ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেই আ.লীগ ক্ষমতায় এসেছে : কাদের এপ্রিলে নির্যাতনের শিকার ১৯৩ নারী-শিশুকন্যা ৯ মে পর্যন্ত চলবে সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ মৃত ব্যক্তিদের জাল সনদ: মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ড গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয়, উন্মুক্ত : তথ্য প্রতিমন্ত্রী যাত্রীবাহী বাস থেকে ৭টি স্বর্ণের বারসহ চোরকারবারি আটক আমন মৌসুম থেকেই চাল ছাঁটাই ও পলিশ বন্ধ করা হবে : খাদ্যমন্ত্রী টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ১০ বাংলাদেশি জেলেকে অপহরণের অভিযোগ আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে শনিবার থেকে খোলা স্কুল-কলেজ: শিক্ষা মন্ত্রণালয় ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১২ কেজি এলপিজির দাম কমলো ৪৯ টাকা শেয়ার ছাড়বে রূপালী ব্যাংক নীলফামারীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

শেরপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ৯০ নেতাকর্মীর নামে মামলা

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
  • ১০৫ বার পড়া হয়েছে
কারাগারে নেয়া হচ্ছে আটক নেতাকর্মীদেরকে

বাংলা৭১নিউজ, শাহরিয়ার শাকির, শেরপুর প্রতিনিধি : শেরপুরে ৫ ফেব্রুয়ারী সোমবার বিকেলে জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদকসহ ৫ নেতা-কর্মী গ্রেফতারের পর রাতেই বিস্ফোর আইনে শেরপুর জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি মাহমুদুল হক রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক হযরত আলীসহ বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ বিভিন্ন অঙ্গদলের ৯০ নেতাকর্মী নামে মামলা দিয়েছে পুলিশ।
একই সাথে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো: হযরত আলীসহ ৫ নেতার আজ ৬ ফেব্রুয়ারী বিকেলে আদালতে জামিনের আবেদন করা হলে জানিম না মঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ মামলা হওয়ার পর থেকেই পুলিশ গ্রেফতার অভিযানে নেমে পড়েছে।
পুলিশী তৎপড়তার কারণে স্থানীয় বিএনপির নেতারা হয়রানীর শিকার হচ্ছেন। এতে বিএনপির নেতাকর্মী সমর্থকদের মধ্যে আতংক বিরাজ করছে।
শেরপুরে ৫ ফেব্রুয়ারী সোমবার বিকেলে জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো: হযরত আলী তার শেরপুর জেলা শহরস্থ সিংপাড়ায় শেরপুর জেলা আইনজীবি সমিতির নির্বাচন উপলক্ষে প্যানেল করার জন্য বিএনপি সমর্থক আইনজীবি নেতাদের নিয়ে বৈঠক করতে বসেন।
ঠিক ওইসময়ই পুলিশ তারা বাসা ঘিরে ফেলে এবং জনাব হযরত আলীকে আটক করে। এ ছাড়া শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে যুবদল ও ছাত্রদলের আরো কর্মীকে আটক করে পুলিশ। এ ঘটনার রাতে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ৯০ নেতাকর্মীর নামে মামলা দেয় পুলিশ।
পুলিশ দাবী করেছে, জনাব হযরত আলী ও মাহমুদুল হক রুবেলের নেতৃত্বে শহরে নাশকতা সৃষ্টির জন্য ষড়যন্ত্র করতে বৈঠক করছিল। এদিকে ওইদিন রাত সাড়ে ৯ টার দিকে ৫/৬জন মুখোশধারীযুবক শহরে জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার উপ-পরিচালকের গাড়িসহ কমপক্ষে ১০ টি ইজিবাইক ভাংচুর করেছে।
এ ঘটনার পরপরই জেলা ছাত্রলীগ নবগঠিত স্থগিতকৃত কমিটির নেতৃবৃন্দে নেতৃত্ব বিএনপিকে দায়ী করে শহরে শান্তি মিছিল করে। একই সাথে ভাংচুরের ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে পুুলিশ ৩ ব্যাক্তিকে আটক করেছে।
শহরে গাড়ী ভাংচুরের প্রতিবাদে বিএনপি জামাতকে দায়ী করে এর বিচার দাবীতে ৬ ফেব্রুয়ারী জেলা শহরে মিছিল করেছে উপজেরা পরিষদের চেয়ারম্যান ছানোয়ার হোসেন ও তার সমর্থিত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
এদিকে এ ভাংচুরের ঘটনায় জেলা বিএনপি’র সভাপতি সাবেক এমপি মাহমুদুল হক রুবেল মুঠোফোনে ভাংচুরের ঘটনার সাথে বিএনপি বা অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীর সংশ্লিষ্টতার কথা অস্বীকার করেছেন। তিনি জানান, সরকারী দলের পক্ষ থেকে এ ঘটনা সাজিয়ে ষড়যন্ত্র করে বিএনপির নেতাকর্মীদের ঘারে দোষ চাপিয়ে হয়রানী করছে।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com