শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রকাশের দাবিতে লিফলেট বিতরণ এবার কারও পক্ষ নিয়ে কাজ করলে অসুবিধা হবে : কর্মকর্তাদের সিইসি অল্প কিছুদিনের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান: মির্জা ফখরুল ইসলামী ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে টাকা চুরি শেখ হাসিনার দুর্নীতি খুঁজে বের করতে টাস্ক ফোর্স গঠনের সিদ্ধান্ত ডিএমপির ১২ ডিসিকে বদলি ‘বৃহত্তর ইসরাইলের’ মানচিত্র প্রকাশ, আরব দেশগুলোর কড়া প্রতিবাদ বিমানবন্দরে রক্তাক্ত সেই প্রবাসীকে জরিমানা, হতে পারে জেলও ৩০ জুনের আগেই মহার্ঘভাতা ঘোষণা মানিকগঞ্জে ডিসির রুমের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান দাবি মানার আল্টিমেটাম দিয়ে ‌‌শাহবাগ ছাড়লেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা শরীয়তপুরে থানা থেকে ওসির মরদেহ উদ্ধার নিক্সন ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবে ৩ হাজার ১৬২ কোটি টাকা লেনদেন শহীদ মিনারের পর শাহবাগ অবরোধ বিডিআর সদস্যের স্বজনদের জেনেভা ক্যাম্পের আলোচিত সন্ত্রাসী চুয়া সেলিম গ্রেপ্তার মা‌র্কি‌নিদের হয়ে ঢাকায় বিশেষ দা‌য়িত্ব সামলাবেন ট্র্যাসি জ্যাকবসন বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের বেশিরভাগই চাকরিতে যোগ দিতে পারবেন রাশিয়ায় বিমানবাহিনীর তেলের ডিপোয় ইউক্রেনের হামলা হাইভোল্টেজ ম্যাচে টস জিতে বরিশালকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো রংপুর

শীতলক্ষ্যায় হরহামেশা মিলছে সাকার ফিশ

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ১৯ বার পড়া হয়েছে

নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীতে মাছের দেখা না মিললেও ক্ষতিকর সাকার ফিশের দেখা মিলছে অহরহ। জাল ফেললেই উঠে আসছে এই সাকার ফিশ। অনেক সময় হাত দিয়েও এই মাছটি ধরা যাচ্ছে। মাঝেমধ্যে পথশিশুরা হাত দিয়ে মাছ ধরে নদীর পাড়েই বসে পড়ছে বিক্রি করতে।

যদিও খুব কম মানুষই এই সাকার ফিশ কিনে থাকে। তবুও তারা কিছু টাকা পাওয়ার আশায় অনেকটা ঝুঁকি নিয়েই হাত দিয়ে এসব মাছ ধরছে। কখনও কখনও সাকার মাছের কাটায় হাত কেটেও যাচ্ছে তাদের।

শীতলক্ষ্যা নদীতে প্রায় সময়ই মাছ ধরে থাকেন মজনু মিয়া। তিনি বলেন, শিল্প কারখানর বর্জের কারণে শীতলক্ষ্যা নদীর পানি নষ্ট হয়ে গেছে। যার কারণে নদীতে এখন আর মাছ পাওয়া যায় না। তবে ইদানিংকালে একটি কাটাওয়ালা মাছের দেখা মিলছে। লোকজনের মুখে শুনেছি এটাকে নাকি সাকার ফিশ বলে। এটা নাকি মাছের জন্য খুবই ক্ষতিকর। মনে হচ্ছে নদী ভরে গেছে এই মাছে। জাল ফেললেই এই মাছ উঠে আসছে।

 

পথশিশু সুজন জানায়, সে পলিথিন টোকাই। মাঝে মধ্যে নদীতে নামে। আর এ সময় হাতে পায়ে মাছের মতো কি জানি লাগে। পরে হাত দিলেই এই কাটাওয়ালা মাছ পায়। একদিন অনেকগুলো মাছ ধরে নদীর পাড়ে বসেছিল। কিন্তু কেউ কেনেনি।

নারায়ণগঞ্জ জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আয়নাল হক বলেন, এই সাকার ফিশ খাওয়ার উপযোগী না। অন্য দেশ থেকে এই মাছগুলো আমাদের নদীতে চলে এসেছে। কোনোভাবেই এই মাছটিকে দমন করা যাচ্ছে না। এ ব্যাপারে আমাদের বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, এই সাকার ফিশটি অন্য মাছের খাবার খেয়ে ফেলে। ছোট মাছের ডিম খেয়ে ফেলে। এছাড়াও নদীর অন্যান্য উপাদানও খেয়ে ফেলে। এটা আমাদের জীব বৈচিত্রের জন্য ক্ষতিকর। তাই সবাইকে বলবো এই সাকার ফিশ থেকে সতর্ক থাকার জন্য।

বাংলা৭১নিউজ/জিকে

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com