বাংলা৭১নিউজ, ডেস্ক: এক সময় শ্বাসকষ্ট, এজমা, হাঁপানি মূলত বয়স্কদের রোগ হিসেবেই বিবেচিত হতো। কিন্তু পরিস্থিতি বদলে গেছে। এখনকার শিশু কিশোরদের বড় অংশও শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছে। যার অন্যতম প্রধান কারণ ‘ঘরোয়া দূষণ’। বাইরের দূষণ প্রতিরোধ একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া হলেও সচেতন থাকলে ঘরের দূষণ কমানো সম্ভব বলে মনে করেন চিকিৎসকরা।
ধূপকাঠি, মশার কয়েল, তেল ও অন্যান্য জ্বালানির ধোঁয়ায় বন্ধ ঘর দূষিত করে তোলে। শহরের শিশুরা বন্ধ ঘরে ও এসি ব্যবহৃত অবস্থায় এই সমস্যার বেশি সম্মুখীন হয়।
ঘরোয়া দূষণের প্রভাবে বক্ষ রোগ, ফুসফুসের সমস্যা, এজমা, শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানির সমস্যা বাড়ছে। এ ছাড়া শিশুদের প্রাকৃতিক আলো বাতাসের অভাবও এর জন্য দায়ী। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ শিশুদের যথা সম্ভব আলো বাতাসযুক্ত স্থানে রাখতে হবে। বদ্ধ পরিবেশে শিশুরা বেশি অসুস্থ হয়।
ঘরোয়া দূষণ কমাতে রুম খোলামেলা রাখা ও পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি কয়েলের পরিবর্তে মশারি ব্যবহারের পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।
বাংলা৭১নিউজ/জেড এইচ