বুধবার, ০৩ জুলাই ২০২৪, ১২:০২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
জিডিপিতে পর্যটন শিল্পের অবদান প্রায় ৪ শতাংশ ভারতে পদদলনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮৭ লিবিয়ায় ২ ভাইকে জি‌ম্মি, মুক্তিপণ নিতে এসে গ্রেপ্তার ২ দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে ব্যারিস্টার সুমন দুর্নীতিবাজের রোষানলে পাঁচমাসে ৬১১ অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযান: সংসদে পরিবেশমন্ত্রী মেয়ের পরকীয়ার জেরে খুন হন সাবেক এমপির স্ত্রী, ১৩ বছর পর রহস্য ভেদ চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত এবার দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা উন্নয়ন প্রকল্পে এডিবির বিনিয়োগ ২২ হাজার কোটি টাকা নেত্রকোনায় সব নদ-নদীর পানি বাড়ছে গাজীপুরে পুলিশ-শ্রমিক সংঘর্ষ কুয়েতে বিশেষ অভিযানে বাংলাদেশিসহ ৭৫০ প্রবাসী গ্রেপ্তার মতিউর ও স্ত্রী-সন্তান‌দের সম্প‌দের হিসাব চেয়ে নো‌টিস শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে বাঁধ ভেঙে বহু গ্রাম প্লাবিত আনন শিশুসাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন আনোয়ারা সৈয়দ হক রোহিঙ্গাদের জন্য ১.৫ মিলিয়ন ইউরো দিচ্ছে ফ্রান্স অবশেষে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভের তথ্য জানালো কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রত্যয় স্কিম বাতিলে শিক্ষকদের আন্দোলন অযৌক্তিক: অর্থমন্ত্রী সৌদি গমনেচ্ছুদের প্রতারণা থেকে রক্ষায় কাজ করবে যৌথ টাস্কফোর্স কোটা বাতিলের দাবিতে শাহবাগে ঢাবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

শক্তিশালী হচ্ছে ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়াবাহী মশা, বিজ্ঞানীর গবেষণা

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় রবিবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১৭ বার পড়া হয়েছে

রূপান্তরের মধ্য দিয়ে শক্তিশালী হচ্ছে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া রোগবাহী মশা। ক্রমেই হয়ে উঠেছে কীটনাশক প্রতিরোধী। সম্প্রতি এশিয়ার বিভিন্ন দেশে গবেষণা চালিয়ে এ তথ্য জানান জাপানের জাতীয় সংক্রামক রোগ ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী শিনজি কাসয়ি। 

তিনি বলেন, আগে যে কীটনাশক প্রয়োগে শতভাগ মশা মারা যেতো, এখন একই কীটনাশকে মাত্র ৭ ভাগ মশা মারা যাচ্ছে।

‘মশা মারতে কামান দাগা’- প্রচলিত এই কথাটাই যেন বাস্তব হতে চলেছে। ফগার মেশিনের এই ধোঁয়া বা অ্যারোসল স্প্রে কিংবা ত্বকে লাগানোর ক্রিম- কোন কিছুতেই এখন আর কাজ হচ্ছে না।

কেন প্রচলিত এসব কিটনাশকে মরছে না মশারা? এমন প্রশ্নের উত্তর মিলেছে জাপানি কীটতত্ত্ববিদ শিনজি কাসয়ির গবেষণায়। সায়েন্স অ্যাডভান্সেস জার্নালে প্রকাশিত তার গবেষণায় বলা হয়, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়াসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে এডিস প্রজাতির মশার আচরণ ও জিনগত পরিবর্তন রীতিমত ভয়ঙ্কর। 

উচ্চমাত্রায় কিটনাশক প্রতিরোধ করতে পারে এরা। 

শিনজি কাসয়ি জানান, আগে যে কীটনাশকে শতভাগ মশা মারা যেতো, এখন একই কীটনাশক ১০ বার প্রয়োগে মাত্র ৩০ ভাগ মশা মারা যাচ্ছে। 

কিটনাশক প্রতিরোধী এসব মশা বর্তমানে তুলনামূলক কম হলেও দ্রুত পুরো পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে সতর্ক করেন এই গবেষক।

গবেষণা বলছে, পৃথিবীতে প্রায় সাড়ে তিন হাজার প্রজাতির মশার মধ্যে ১০০টি প্রজাতি ২০ ধরনের রোগ ছড়ায়। এরমধ্যে কেবল এডিস মশার কামড়ে প্রতিবছর অন্তত ১০ কোটি থেকে ৪০ কোটি মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়।

বাংলাদেশে গেল বছর এই রোগে আক্রান্ত হয় ১ লাখ ৬শ’র বেশি। মারা যায় ২ শতাধিক। 

ডেঙ্গু, চিকনগুনিয়া, পীতজ্বরের মূলে থাকা এডিস মশা নিধনে এশিয়ার বিভিন্ন দেশে নানা ব্যবস্থা চালু থাকলেও কোনোটাই এখনও পুরোপুরি সফল নয়।

এ অবস্থায় মশা নির্মূলে নতুন কার্যকর কীটনাশকের পাশাপাশি প্রজননস্থল ধ্বংসের ওপর জোর দিয়েছেন গবেষকরা।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com