সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ১১:১৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ইসলামী ব্যাংকের সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত ‘দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই’ বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণ করতে চায় কানাডা কুমিল্লায় বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু দূতাবাসগুলোর কার্যক্রম তদারকির নির্দেশনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর স্বাস্থ্যসেবার আওতাধীন খাতে ইউজার ফি আদায়ে নীতিমালার সুপারিশ ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে সরকার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সহজলভ্য উৎস খোঁজার তাগিদ প্রতিমন্ত্রীর বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত সুইজারল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরেছেন স্পিকার জঙ্গিবাদ পুরোপুরি নির্মূল না হলেও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে: আইজিপি টেকসই উন্নয়নে সময়োপযোগী আর্থিক ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে ইশরাক ১৬ ভরি স্বর্ণ ছিনিয়ে পালানোর সময় জনতার হাতে ধরা পুলিশ কর্মকর্তা কঙ্গোতে সামরিক অভ্যুত্থানের চেষ্টা বাবাকে খুঁজে পেতে ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপির মেয়ে ডিবিতে কালশী ট্রাফিক বক্সে আগুন দিলো অটোরিকশাচালকরা কমলাপুর আইসিডি’র নিয়ন্ত্রণ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়কে নিতে সুপারিশ ভোট কম পড়ার বড় ফ্যাক্টর বিএনপি : ইসি আলমগীর অভিবাসী কর্মীদের টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে কাজ করছে সরকার

যে গাছ কাটলে বের হয় ‘রক্ত’

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ২৯ বার পড়া হয়েছে

গাছেরও প্রাণ আছো— বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু বিষয়টি অনেক আগেই প্রমাণ করেছেন। গাছ নিয়ে শোনা যায় নানা বিস্ময়কর তথ্য। এবার জানা যাক এমন একটি গাছের কথা, যা কাটলে বের হয় ‘রক্ত’।

প্রকৃতির বিস্ময় এই গাছ ইয়েমেন ও আরব সাগরের উপকূলে অল্প কিছু সংখ্যক জন্মায়। ছাতার আকৃতির এই গাছ কাটলে রক্তের মতো আঠালো পদার্থ বের হয়। এজন্য স্থানীয়দের কাছে এটি ‘ড্রাগন ব্লাড ট্রি’ নামেই পরিচিত।

অদ্ভূত নামের পেছনে নানা কাহিনী প্রচলিত আছে। কথিত আছে, ড্রাগনের রক্ত থেকে এই গাছের জন্ম জন্যই এর নাম ‘ড্রাগন ব্লাড ট্রি’। আর গাছ কাটলে যে লাল পদার্থ বের হয় তা ড্রাগনের রক্ত। তবে বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন পরীক্ষা-নীরিক্ষা করে প্রমাণ করেন যে, এটা আসলে গাছের রেজিন।

‘ড্রাগন ব্লাড ট্রি’ লম্বায় প্রায় ১৮ মিটার (৬০ ফুট) এবং প্রস্থে ৬ মিটার (২০ ফুট) পর্যন্ত হয়। এ গাছে কোনো বর্ষবলয় তৈরি হয় না। গাছের কাণ্ডের সংখ্যা দেখে এর বয়স নির্ধারণ করা হয়। এটি ৬৫০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে। গাছটি বছরে মাত্র একবার ফুল দেয়।

আশ্চর্য এই গাছের রয়েছে নানা গুণ। নানা রকম ভেষজ চিকিৎসায় অনেকেই এই গাছের আঠা ব্যবহার করেন। ভায়োলিন বার্নিশের কাজেও এই আঠা ব্যবহার হতো।

বিরল এই গাছ সুকাত্রা দীপপুঞ্জে বেশি জন্মায়। এজন্য ২০০৮ সালে এই অঞ্চলকে ‘বিশ্বের এতিহ্যবাহী স্থান’ হিসেবে ঘোষণা করে ইউনেস্কা। জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে বিলুপ্তির পথে ‘ড্রাগন ব্লাড ট্রি’।

বাংলা৭১নিউজ/এবি

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com