শুক্রবার, ২১ জুন ২০২৪, ১১:৫৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
পুতিনকে একজোড়া কুকুর দিলেন কিম জং উন মৌলভীবাজারে বন্যার পানি কেড়ে নিলো দুই প্রাণ বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিশুসহ দুইজনের ‘হায়াত-মউত আল্লাহর হাতে’, শ্রমিকদের মৃত্যু প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিদায়ী সেনাবাহিনী প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ সাইলোর মতো খাদ্যভাণ্ডার ছিল বলেই করোনা-যুদ্ধ অতিক্রম করতে পেরেছি ৮ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত সিলেট বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা এখনো আছাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্থাপন হয়নি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কুড়িগ্রামে তিস্তার তীরে তীব্র ভাঙন বন্যায় মিঠামইন সড়ক দায়ী হলে সেখানে পানি পারাপারের ব্যবস্থা করবে সরকার যৌথ সভায় বসেছে আওয়ামী লীগ রোহিঙ্গা সংকটের সবচেয়ে ভুক্তভোগী বাংলাদেশ: ফখরুল ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ডকে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ ঘোষণা করলো কানাডা ভারতের সঙ্গে বৈরিতা করে বিএনপি দেশের ক্ষতি করেছে: কাদের বাজেট পাস হয়নি, অনেক কিছু পুনর্বিবেচনা করা সম্ভব : অর্থমন্ত্রী ক্যাশ কালেকশনে বিকাশের বি২বি সলিউশন ব্যবহার করবে সিঙ্গার সুপার এইটে টাইগার ওপেনারদের ‘অগ্নিপরীক্ষা’ ভারতে বিষাক্ত মদপানে ৩৭ জনের মৃত্যু বিপিসির ৯ বছরে মুনাফা ৫৭ হাজার ৩৮৮ কোটি টাকা মুসলিম ছেলেকে বিয়ে নিয়ে চর্চা: সোনাক্ষীর বাবা বললেন, ‘খামোশ’

যত্রতত্র কোরবানি করে জায়গা নষ্ট না করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা:
  • আপলোড সময় শনিবার, ১৫ জুন, ২০২৪
  • ১০ বার পড়া হয়েছে

যত্রতত্র কোরবানি করে জায়গা নষ্ট না করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (১৫ জুন) সকালে গণভবনে কৃষক লীগের আয়োজনে আষাঢ় মাসের প্রথম দিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান তিনি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ। 

অনুষ্ঠান শেষে সবাইকে অগ্রিম ঈদের শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, যত্রতত্র কোরবানি করে জায়গা যেন নষ্ট না হয়, নোংরা না হয় সেদিকে সবাইকে লক্ষ্য রাখতে হবে। যার যার নিজের আবাসস্থল থেকে শুরু করে সব জায়গায় নজর রাখতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অর্থনীতির মূল নির্ভরশীল হচ্ছে কৃষির ওপর। কৃষি অর্থনীতিটাকে আমরা আরও উন্নত করে শিল্পায়নে যাব। কিন্তু কৃষি বাদ দিয়ে না, কৃষিকেও আমরা উন্নত করব এবং কৃষিভিত্তিক শিল্পায়নটাই আমাদের বেশি গড়ে উঠবে। আমাদের কাঁচামাল তো এখান থেকেই আসবে। সেদিকে লক্ষ্য রেখে সারা বাংলাদেশে আমরা একশটা অর্থনৈতিক অঞ্চল করছি।

এই অঞ্চল করার উদ্দেশ্য হলো একজন ব্যবসায়ী যেখানে সেখানে একটা জমি কিনে আর একটা ইন্ডাস্ট্রি করে ফেলে, আমাদের কৃষি জমি নষ্ট করে দেয়। আমাদের আছে তিন ফসলের জমি, কোনোভাবেই এটা নষ্ট করা যাবে না। সেখানে কেউ কোনো ইন্ডাস্ট্রি করতে পারবে না। যত্রতত্র যেন কেউ জমি নষ্ট করতে না পারে সেজন্য আমরা বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল করে দিয়েছি। এটা করার একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে কৃষি জমি রক্ষা করা।

তিনি বলেন, দিনদিন আমাদের লোকসংখ্যা বাড়ছে, নগরায়ণ হচ্ছে, উন্নয়ন হচ্ছে, এতে ফসলি জমি যেন নষ্ট না হয়। কিন্তু যে জমি আছে সেখানে যেন ফসলটা করতে পারি। আমরা আমাদের ফসল উৎপাদন করব, কারও কাছে যেন হাত পাততে না হয়।

১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের খুব তিক্ত অভিজ্ঞতা, ‘৭৪ সালে নগদ টাকা দিয়ে কেনা খাদ্য কিন্তু আসতে দেয়নি। ২০১৩ সালে খালি আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ানো হয়নি, হাজার হাজার গাছ কেটে ফেলেছিল এই বিএনপি-জামায়াত। রাস্তার পাশে যত গাছ ছিল সব কেটে ফেলা হয়েছিল। 

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com