শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:১৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রকাশের দাবিতে লিফলেট বিতরণ এবার কারও পক্ষ নিয়ে কাজ করলে অসুবিধা হবে : কর্মকর্তাদের সিইসি অল্প কিছুদিনের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান: মির্জা ফখরুল ইসলামী ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে টাকা চুরি শেখ হাসিনার দুর্নীতি খুঁজে বের করতে টাস্ক ফোর্স গঠনের সিদ্ধান্ত ডিএমপির ১২ ডিসিকে বদলি ‘বৃহত্তর ইসরাইলের’ মানচিত্র প্রকাশ, আরব দেশগুলোর কড়া প্রতিবাদ বিমানবন্দরে রক্তাক্ত সেই প্রবাসীকে জরিমানা, হতে পারে জেলও ৩০ জুনের আগেই মহার্ঘভাতা ঘোষণা মানিকগঞ্জে ডিসির রুমের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান দাবি মানার আল্টিমেটাম দিয়ে ‌‌শাহবাগ ছাড়লেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা শরীয়তপুরে থানা থেকে ওসির মরদেহ উদ্ধার নিক্সন ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবে ৩ হাজার ১৬২ কোটি টাকা লেনদেন শহীদ মিনারের পর শাহবাগ অবরোধ বিডিআর সদস্যের স্বজনদের জেনেভা ক্যাম্পের আলোচিত সন্ত্রাসী চুয়া সেলিম গ্রেপ্তার মা‌র্কি‌নিদের হয়ে ঢাকায় বিশেষ দা‌য়িত্ব সামলাবেন ট্র্যাসি জ্যাকবসন বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের বেশিরভাগই চাকরিতে যোগ দিতে পারবেন রাশিয়ায় বিমানবাহিনীর তেলের ডিপোয় ইউক্রেনের হামলা হাইভোল্টেজ ম্যাচে টস জিতে বরিশালকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো রংপুর

মোহাম্মদ রফির ৪৪তম প্রয়াণ দিবস

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় সোমবার, ৩১ জুলাই, ২০২৩
  • ১৭ বার পড়া হয়েছে

উপমহাদেশের অমর সংগীত শিল্পী মোহাম্মদ রফির ৪৪তম প্রয়াণ দিবস আজ। ১৯৮০ সালের ৩১ জুলাই তিনি প্রয়াত হন।

মৃত্যুর মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে রেকর্ড করা হয়েছিলো ‘শ্যাম ফির কিউ উদাস হ্যায় দোস্ত’। এটাই তার শেষ গান। গানটি ‘আস পাস’ ছবির জন্য গেয়েছিলেন তিনি।  

এক সময় গান বলতেই সামনে চলে আসতো মোহাম্মদ রফি’র নাম। বলা যায়, তার সব গানই শ্রেষ্ঠ। তার ছাপ্পান্ন বছরের জীবনে সংগীত জীবন ছিলো ৩৫ বছরের। এ সময়ে ২৬ হাজারের মতো গান গেয়ে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লিখিয়েছেন।

মোহাম্মদ রফির জন্ম ১৯২৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর অমৃতসরে। মাত্র ১২/১৩ বছর বয়সেই কিশোর রফি সে সময়ের সুপারহিট গায়ক ও নায়ক সায়গলের দৃষ্টি কাড়তে সক্ষম হন।

লাহোরের এক স্টেজ প্রোগ্রামে অতিথি ছিলেন সায়গল। তার গান শুনতে লোকে লোকারণ্য। অনুষ্ঠান শুরু হতেই বিদ্যুৎ বিভ্রাট। মাইক অচল। অনুষ্ঠান পণ্ড হওয়ার উপক্রম। হাজার অনুরোধেও সায়গল গাইছেন না। তাই লোকজনকে বসিয়ে রাখার জন্য ডাক পড়ল উপস্থিত স্থানীয় শিল্পীদের। সুযোগ পেয়ে ছুটে গেলেন কিশোর রফি। কয়েকটি গান গেয়ে নজরে পড়লেন সায়গলের। কাছে ডেকে জানতে চাইলেন নাম। কিশোরটি বললেন, মোহাম্মদ রফি।

সায়গলের আসরে বাজিমাৎ করার পর থেকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি রফিকে। প্লেব্যাক গায়ক হওয়ার সুযোগ এসে যায় মাত্র ১৭ বছর বয়সে। মুম্বাইতে তার প্রথম ছবি ‘গাও কী গোরি’ (১৯৪২) । বৈজু বাওরা ছবির ‘ও দুনিয়াকে রাখোয়ালে’ গানটি রফিকে রাতারাতি মহাতারকা বানিয়ে দেয়। সংগীত পরিচালক নওশাদ আলী বলতেন ভারতের আধুনিক তানসেন।

রফি এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন যে, সে সময়ে নায়করাই শর্ত জুড়ে দিতেন, তাদের ছবিতে রফির গান রাখতেই হবে। দিলীপ কুমার, রাজেন্দ্র কুমার, রাজ কাপুর, দেব আনন্দ, ধর্মেন্দ্র বা শশি কাপুরদেরও খুব কমই দেখা যেতো অন্য শিল্পীদের গানে ঠোঁট মেলাতে।

গান্ধিজীর প্রয়াণের পরপরই তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রফি গাইলেন ‘সুনো সুনো অ্যায় দুনিয়াওয়ালো, বাপুকি অমর কাহানি’ (১৯৪৮) সে গান শুনে জওহর লাল নেহেরু কেঁদে ফেলেছিলেন।

পাঞ্জাবি, মারাঠি, সিন্ধি, গুজরাটি, তেলেগু, বলতে গেলে ভারতের সব ভাষাতেই গান গেয়েছেন মোহাম্মদ রফি। এমনকি গেয়েছেন ইংরেজিতেও। 

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com