সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ১২:৩৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠন সেতু বিভাগের সচিব হলেন ফাহিমুল ইসলাম ইসরায়েলি ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হিজবুল্লাহ প্রথম মাসের বেতন ত্রাণ তহবিলে দিলেন আসিফ মাহমুদ ধামরাইয়ে ৯ দাবিতে আকিজ ফুড শ্রমিকদের বিক্ষোভ নারায়ণগঞ্জে বাজারে আগুন, ৩০ দোকান পুড়ে ছাই পদ্মার চরে পানি, হতাশ চাষিরা এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান গ্রেফতার সরকার মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর: প্রধান উপদেষ্টা আজ থেকে শুরু হচ্ছে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে ব্রাজিলের ‘হেক্সা’ দিল্লির সুপারশপে দেখা মিললো সাবেক এসবিপ্রধান মনিরুলের ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত ৭৩৫ জনের খসড়া তালিকা প্রকাশ শিশুদের পরিপূর্ণ বিকাশে সমাজের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে : রাষ্ট্রপতি শিশুর বিকাশের অন্তরায়গুলো চিহ্নিত করে সমাধানে বদ্ধপরিকর সরকার ৭ অক্টোবর বিশ্ব বসতি দিবসে সরকারের নানা কর্মসূচি গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও প্রায় অর্ধশত ফিলিস্তিনি প্রধান উপদেষ্টা নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, ওএসডি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুন্নী সাহার ব্যাংক হিসাব তলব ভারতে পালানোর সময় সাবেক ভূমিমন্ত্রী আটক

মোহাম্মদ রফির ৪৪তম প্রয়াণ দিবস

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় সোমবার, ৩১ জুলাই, ২০২৩
  • ১৩ বার পড়া হয়েছে

উপমহাদেশের অমর সংগীত শিল্পী মোহাম্মদ রফির ৪৪তম প্রয়াণ দিবস আজ। ১৯৮০ সালের ৩১ জুলাই তিনি প্রয়াত হন।

মৃত্যুর মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে রেকর্ড করা হয়েছিলো ‘শ্যাম ফির কিউ উদাস হ্যায় দোস্ত’। এটাই তার শেষ গান। গানটি ‘আস পাস’ ছবির জন্য গেয়েছিলেন তিনি।  

এক সময় গান বলতেই সামনে চলে আসতো মোহাম্মদ রফি’র নাম। বলা যায়, তার সব গানই শ্রেষ্ঠ। তার ছাপ্পান্ন বছরের জীবনে সংগীত জীবন ছিলো ৩৫ বছরের। এ সময়ে ২৬ হাজারের মতো গান গেয়ে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লিখিয়েছেন।

মোহাম্মদ রফির জন্ম ১৯২৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর অমৃতসরে। মাত্র ১২/১৩ বছর বয়সেই কিশোর রফি সে সময়ের সুপারহিট গায়ক ও নায়ক সায়গলের দৃষ্টি কাড়তে সক্ষম হন।

লাহোরের এক স্টেজ প্রোগ্রামে অতিথি ছিলেন সায়গল। তার গান শুনতে লোকে লোকারণ্য। অনুষ্ঠান শুরু হতেই বিদ্যুৎ বিভ্রাট। মাইক অচল। অনুষ্ঠান পণ্ড হওয়ার উপক্রম। হাজার অনুরোধেও সায়গল গাইছেন না। তাই লোকজনকে বসিয়ে রাখার জন্য ডাক পড়ল উপস্থিত স্থানীয় শিল্পীদের। সুযোগ পেয়ে ছুটে গেলেন কিশোর রফি। কয়েকটি গান গেয়ে নজরে পড়লেন সায়গলের। কাছে ডেকে জানতে চাইলেন নাম। কিশোরটি বললেন, মোহাম্মদ রফি।

সায়গলের আসরে বাজিমাৎ করার পর থেকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি রফিকে। প্লেব্যাক গায়ক হওয়ার সুযোগ এসে যায় মাত্র ১৭ বছর বয়সে। মুম্বাইতে তার প্রথম ছবি ‘গাও কী গোরি’ (১৯৪২) । বৈজু বাওরা ছবির ‘ও দুনিয়াকে রাখোয়ালে’ গানটি রফিকে রাতারাতি মহাতারকা বানিয়ে দেয়। সংগীত পরিচালক নওশাদ আলী বলতেন ভারতের আধুনিক তানসেন।

রফি এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন যে, সে সময়ে নায়করাই শর্ত জুড়ে দিতেন, তাদের ছবিতে রফির গান রাখতেই হবে। দিলীপ কুমার, রাজেন্দ্র কুমার, রাজ কাপুর, দেব আনন্দ, ধর্মেন্দ্র বা শশি কাপুরদেরও খুব কমই দেখা যেতো অন্য শিল্পীদের গানে ঠোঁট মেলাতে।

গান্ধিজীর প্রয়াণের পরপরই তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রফি গাইলেন ‘সুনো সুনো অ্যায় দুনিয়াওয়ালো, বাপুকি অমর কাহানি’ (১৯৪৮) সে গান শুনে জওহর লাল নেহেরু কেঁদে ফেলেছিলেন।

পাঞ্জাবি, মারাঠি, সিন্ধি, গুজরাটি, তেলেগু, বলতে গেলে ভারতের সব ভাষাতেই গান গেয়েছেন মোহাম্মদ রফি। এমনকি গেয়েছেন ইংরেজিতেও। 

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com