বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ১২:২৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
মিরপুর-১০ মেট্রো স্টেশন চালু হবে এ মাসেই সাবেক সেনা সদস্য হত্যায় ৯ জনের যাবজ্জীবন ইতা‌লি ভিসাপ্রার্থীদের যে বার্তা দি‌লেন পররাষ্ট্র উপ‌দেষ্টা ময়মনসিংহে ‘চাঁদাবাজ’ রানাসহ ৬ আ. লীগ নেতা গ্রেপ্তার নিরাপদ খাদ্য পেতে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার কমাতে হবে ছয়দিন বন্ধ থাকবে সোনামসজিদ স্থলবন্দর টি-টোয়েন্টি থেকে মাহমুদউল্লাহর অবসর ঘোষণা শেখ হাসিনা কোথায় আছেন, জানালেন ছেলে জয় সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলসহ ৪ জনের দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরু পিএসসির চেয়ারম্যানসহ সব সদস্যের পদত্যাগ জামিন পেলেন সাবের হোসেন চৌধুরী, কারামুক্তিতে বাধা নেই বাংলাদেশে মানবাধিকার সুরক্ষিত দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র: মিলার সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করতে হবে: ড. ইফতেখারুজ্জামান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকে প্রবেশনারি অফিসারদের ফাউন্ডেশন ট্রেনিং কোর্স শুরু দুর্গাপূজার ছুটি বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন মন্ত্রী-এমপিরা কার ইঙ্গিতে পালালো তাদের শ্বেতপত্র প্রকাশ করুন: ফারুক মোটরসাইকেলের ইঞ্জিনেই চলবে হেলিকপ্টার! তাপসী তাবাসসুমকে আদালতে হাজির হতে নির্দেশ নেত্রকোণায় লাখ মানুষ পানিবন্দি, এক মৃত্যু আন্দোলন দমাতে অস্ত্র ব্যবহার, যুবলীগ কর্মী আরাফাত গ্রেপ্তার

মেঘনা দখল-দূষণরোধে ১১ কোটি টাকার মাস্টারপ্লান

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা:
  • আপলোড সময় শনিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২১
  • ২৪ বার পড়া হয়েছে

মেঘনা নদী দখল, দূষণ এবং নাব্যতা সংকট থেকে রক্ষা করতে ১১ কোটি ৪ লাখ টাকার একটি মাস্টারপ্লান গ্রহণ করা হয়েছে। এ প্রকল্পের মেয়াদ ১৮ মাস। ২০২২ সালের আগস্টে মাস্টারপ্লান অনুযায়ী প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।

শনিবার (২৩ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে মেঘনা নদীকে কেন্দ্র করে নেয়া মাস্টারপ্লানের চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে স্থানীয় সরকারের বিভাগ এবং আইডব্লিউএম এর সহকারী পরিচালক সালেহ খান এ চুক্তি স্বাক্ষর করেন।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব হেলাল উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সকল নদীর দূষণরোধ এবং নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে প্রধানমন্ত্রী আমাদের দায়িত্ব দিয়েছেন। সেটি বাস্তবায়নে কাজ করছি। নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে আনা এবং অবৈধ দখল মুক্ত রাখতে আমরা উদ্যোগ নিয়েছি। আমাদের লক্ষ্য ৩৯টি নদীকে দখল, দূষণ থেকে রক্ষা করা।’

meghna-2.jpg

জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে কোনো ভুল বুঝাবুঝি নেই উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আমরা ঢাকা শহরকে সুন্দর একটি শহরে রূপান্তরিত করতে চাই। আমার মনে হয়— আমরা মিলেমিশে একসঙ্গে কাজ করে থাকি। জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে কোনো ভুল বোঝাবুঝি নেই। আমরা সবাই একত্রিত হয়ে কাজ করছি। আমরা লক্ষ্যে পৌঁছাব ইনশাআল্লাহ।

ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাকসিম এ খান বলেন, বুড়িগঙ্গা নদী থেকে ঢাকা ওয়াসা ট্রিটমেন্ট প্লান্ট করতে পারে না। কারণ ওই পানি অত্যন্ত দূষিত। সে কারণে আমাদেরকে পানি আনার জন্য যেতে হচ্ছে পদ্মা ও মেঘনা নদীতে। সরকার ইতিমধ্যে উদ্যোগ নিয়েছে এবং বুড়িগঙ্গা নদীর দূষণরোধ কল্পে মাস্টারপ্লান তৈরি হয়েছে। এখন অ্যাকশন প্লান চলছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘মন্ত্রীর (তাজুল ইসলাম) নেতৃত্বে অত্যন্ত দ্রুতগতিতে নদী উদ্ধারের কাজ এগিয়ে চলেছে। ঠিক সে রকমই মেঘনা নদী যা অত্যন্ত ভাল আছে। কিন্তু মেঘনা নদী যেন কোনো দিনও ওই অবস্থায় চলে না যায়, সেজন্য মেঘনা নদীর একটা মাস্টারপ্লান তৈরি করা জরুরি বলে মনে করে সরকার। সে কারণে এ মাস্টারপ্লান তৈরির জন্য আমরা দেশের অত্যন্ত নামী এবং প্রফেশনাল আইডব্লিউএম এবং সিডিআইএস কনসালটিং ফার্মকে নিয়োগ করেছি।’

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়, ইন্সটিটিউট অব ওয়াটার মডেলিং (আইডব্লিউএম) এবং ওয়াসার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বাংলা৭১নিউজ/পিকে

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com