রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
৬ দিনে হিলি দিয়ে ভারত থেকে ১৬ হাজার টন চাল আমদানি যুদ্ধবিরতি নিয়ে হামাসের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক রমজানে কোনো পণ্যের ক্রাইসিস থাকবে না : ভোক্তার ডিজি ফখরুলের সঙ্গে আব্দুস সালাম পিন্টুর সাক্ষাৎ অস্থায়ী পাস নিয়ে সাংবাদিকরা সচিবালয়ে প্রবেশ করতে পারবেন ৩১ ডিসেম্বর নিয়ে যা বললেন আসিফ মাহমুদ প্রথমবারের মতো যে পরিবর্তন এলো বিসিএসে, আবেদন শুরু কাল থেকে অস্থায়ী পাস নিয়ে সচিবালয়ে ঢুকতে পারবেন সাংবাদিকরা ৩১ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগকে অপ্রাসঙ্গিক দল ঘোষণা করা হবে বিপিএলের পর্দা উঠছে আগামীকাল আগামীকাল থেকে ফের শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা গোয়েন্দা সংস্থা সংস্কারের ঘােষণা দিলেন সিরিয়ার নতুন গোয়েন্দা প্রধান ৩১ ডিসেম্বরের ঘোষণাপত্রটি লিখিত দলিল হবে: সারজিস বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ, নারীসহ নিহত ৫ আবারও শাহবাগ অবরোধ করলেন চিকিৎসকরা সচিবালয়ে প্রবেশের অপেক্ষায় শতাধিক সাংবাদিক একদিনে আরও ৩৬ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল ভোটার এলাকা পরিবর্তনে ভোগান্তি কমছে নাগরিকদের নড়াইলের বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠে দ্যুতি ছড়াচ্ছে হলুদের আভা বেক্সিমকো ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতির কোনো দায় নেবে না সরকার

মিয়ানমারে আফিম চাষ বেড়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ২৪ বার পড়া হয়েছে

এ অবস্থায় আফিমের মতো মাদক চাষে ঝুঁকছেন দেশটির কৃষকেরা। আগের বছরগুলোর তুলনায় ২০২১-২২ পুরো মৌসুমে এক-তৃতীয়াংশ জমি আফিম চাষে ব্যবহার করা হয়েছে। এই জমির পরিমাণ ৪০ হাজার হেক্টরেরও বেশি।

গত বছরগুলোর তুলনায় ২০২১-২২ অর্থবছরে মিয়ানমারে ৯০ শতাংশ আফিম উৎপাদন বেড়েছে। এটি প্রায় ৭৯০ টনে গিয়ে ঠেকেছে। এতে বোঝা যাচ্ছে, মিয়ানমারের অর্থনীতিতে আফিমের ‘উল্লেখযোগ্য বিস্তার’ ঘটছে।

জাতিসংঘের মাদক এবং অপরাধবিষয়ক সংস্থার আঞ্চলিক প্রতিনিধি জেরেমি ডগলাস বলেন, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে জান্তা সরকার ক্ষমতা দখলের পর মিয়ানমারের অর্থনীতি, নিরাপত্তা ও সুশাসন ব্যাহত হয়। এমন পরিস্থিতিতে আফিম চাষে আগ্রহী হওয়া ছাড়া কৃষকদের কিছুই করার ছিল না।

স্যাটেলাইটে ধারণ করা ছবি ও মাঠ জরিপের ওপর ভিত্তি করে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। এতে বলা হয়েছে, ২০১৪ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত মিয়ানমারে আফিম উৎপাদন অনেকটাই কমে গিয়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি উল্টো চিত্র দেখা গেছে।

সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, মিয়ানমারের আফিম অর্থনীতি প্রায় ২০০ কোটি ডলারের, যা ২০২১ সালে দেশটির জিডিপির ৩ শতাংশের সমপরিমাণ। তবে উৎপাদন বাড়লেও আফিমের মূল্য কমেনি। কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি কেজি আফিম ২৮০ ডলারে কেনা হচ্ছে। আগের বছরের তুলনায় এই দাম ৬৯ শতাংশ বেশি। বিশ্বের শীর্ষ আফিম উৎপাদনকারী দেশ আফগানিস্তানে কৃষকের কাছ থেকে প্রতি কেজি আফিম ২০৩ ডলারে কেনা হয়।

বেশি দামে আফিম বিক্রি করলেও এতে কৃষকদের ক্রয়ক্ষমতা তেমন বাড়ছে না। এর কারণ, ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে পেট্রল ও সারের দাম বেড়ে যাওয়ায় তাঁদের উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে গেছে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com