সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ০৯:২৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
অন্তর্বাসে থাকতো ডিভাইস, ১০ মিনিটে শেষ হতো চাকরির নিয়োগ পরীক্ষা ‘ডোনাল্ড লুকে নিয়ে উদ্ভট চিন্তা করছে বিএনপি’ শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পরিচালিত হজ্জ বুথ ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প উদ্বোধন ঈদের পর থেকে শনিবারও বন্ধ রাখা হতে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিকাশ সেন্ডমানিতে অভিনন্দন কার্ড বিএনপি হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছে : হাছান মাহমুদ চাকরির প্রলোভনে ভারতে নিয়ে কেটে নেওয়া হচ্ছে কিডনি: পুলিশ অনিচ্ছা সত্ত্বেও একীভূত হতে সোনালীর সঙ্গে বিডিবিএলের সমঝোতা সংসদীয় গণতন্ত্রকে গতিশীল করতে ভূমিকা রাখবে বিআইপিএস অ্যাম্বুলেন্সে মিললো ৬০ হাজার ইয়াবা, কারবারি গ্রেফতার আফগানিস্তানে বন্যায় নিহত বেড়ে ৩১৫ এমন উন্নত বাংলাদেশ চাই যে দেশকে নিয়ে সারাবিশ্ব গর্ববোধ করবে পাঁচ তারকা মা রোববার ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনার কথা জানালেন বাইডেন আইএলওর সঙ্গে সন্তোষজনক আলোচনা হচ্ছে : আইনমন্ত্রী সর্বজনীন পেনশন ‘বৈষম্যমূলক’ প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন চাকরিতে ৩৫ প্রত্যাশী ৫০০ আন্দোলনকারীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা কুমিল্লায় যুবলীগ নেতা হত্যা: ৯ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৯ জনের যাবজ্জীবন দলগতভাবে নির্বাচন হলে ভোটার উপস্থিতি সহজ হতো: নানক নির্বাচনের পর সংকট আরও বেড়েছে: ফখরুল

মার্কশিট ও প্রশংসাপত্র তুলতে ৫০০ টাকা!

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ২১ জুন, ২০১৯
  • ৫৮ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,(মুলাদী)প্রতিনিধি: বরিশালের মুলাদী উপজেলার সরকারি মাহমুদজান মাধ্যমিক বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট (মার্কশিট) ও প্রশংসাপত্র আটকে রেখে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এনিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এসএসসি পরীক্ষার্থী প্রতি ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা আদায় করছে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

শিক্ষার্থীরাও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে ভর্তির জন্য বাধ্য হয়েই বিদ্যালয়ের ধার্যকৃত টাকা দিয়ে একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট ও প্রশংসাপত্র নিচ্ছে।

পৌর এলাকার তেরচর গ্রামের অভিভাবক জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, তার ছেলে মুলাদী সরকারি মাহমুদজান মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ২০১৯ সালে এসএসসি পাস করেছে। গত ১৯ জুন বিদ্যালয়ে একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট ও প্রশংসাপত্র আনতে গেলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাসির উদ্দীন হাওলাদার তার কাছে ৬০০ টাকা দাবি করেন। শিক্ষাবোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট নেয়ার জন্য কোনো ফি না লাগায় তিনি টাকা দিতে অস্বীকার করেন। পরবর্তীতে প্রধান শিক্ষক প্রশংসাপত্রের নামে কোনো রশিদ ছাড়াই ৫০০ টাকা নেন।

চরডিক্রী গ্রামের মহিউদ্দীন সিকদার জানান, তার মেয়ের একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট ও প্রশংসাপত্রের জন্য সরকারি মাহমুদজান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬০০ টাকা দিতে হয়েছে। কারণ জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক বলেন একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট বোর্ড থেকে আনতে টাকা লাগে এবং প্রশংসাপত্র ছাপানোর জন্য টাকা খরচ হয়।

এ বিষয়ে মুলাদী সরকারি মাহমুদজান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাসির উদ্দীন হাওলাদার জানান, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট ও প্রশংসাপত্র প্রদানের সময় কারো কাছে টাকা চাইতে হয় না। সবাই খুশি হয়ে ৫ থেকে ৬শ টাকা দিয়ে যায়।

বিদ্যালয়ের সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) জাকির হোসেন জানান, শিক্ষার্থীদের ট্রান্সক্রিপ্ট ও প্রশংসাপত্র বিতরণে টাকা-পয়সা লেনদেনের বিষয়ে ইতোপূর্বে প্রধান শিক্ষককে সতর্ক করা হয়েছে। এরপরও টাকা নেয়ার বিষয়ে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বাংলা৭১নিউজ/আরএ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com