বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:০৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
হাইভোল্টেজ ম্যাচে টস জিতে বরিশালকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো রংপুর ট্রাইব্যুনালে ২২৭৬ নেতাকর্মীকে গুম-খুনের অভিযোগ বিএনপির চালের দাম বাড়ায় মানুষের কষ্ট হচ্ছে, এটা সাময়িক: শেখ বশিরউদ্দীন অনির্দিষ্টকালের জন্য রেস্তোরাঁ বন্ধের হুমকি মালিকদের দেশে তিনদিন কম থাকবে গ্যাসের চাপ আদালতের নথির বস্তা মিলল ভাঙারির দোকানে, চা বিক্রেতা আটক মন্দিরে ঢোকার ফ্রি টোকেন পেতে হুড়োহুড়ি, ভারতে পদদলিত হয়ে নিহত ৬ ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ ভর্তি খালেদা জিয়া টিউলিপের উচিত এখন দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানো: দ্য টাইমস বকশীবাজারে অস্থায়ী আদালতের এজলাস কক্ষে আগুন জামায়াত নেতা আজহারের মৃত্যুদণ্ডের রিভিউ শুনানি ২৩ জানুয়ারি এস আলমের দুই ছেলেসহ ৫৪ জনের নামে মামলা মালয়েশিয়ায় ৬৪ বাংলাদেশিসহ ১৫৩ অভিবাসী আটক একদিনে ৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমে শৈত্যপ্রবাহের কবলে চুয়াডাঙ্গা সরকারের সংস্কার এজেন্ডাকে সমর্থন করে ইআইবি সাকিব বোলিং পরীক্ষায় ফেল, বিষয়টা ‘ভেরি শকিং’ বকশীবাজারে সড়কে শিক্ষার্থীরা, ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী গাজায় বর্বর হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত আরও অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনি সাভারে অ্যাম্বুলেন্সে দুটি বাসের ধাক্কা, অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহত ৪ যাত্রাবাড়ীতে বিপন্ন প্রজাতির হনুমান পাচারের সময় গ্রেপ্তার ২

মার্কশিট ও প্রশংসাপত্র তুলতে ৫০০ টাকা!

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ২১ জুন, ২০১৯
  • ৬৫ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,(মুলাদী)প্রতিনিধি: বরিশালের মুলাদী উপজেলার সরকারি মাহমুদজান মাধ্যমিক বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট (মার্কশিট) ও প্রশংসাপত্র আটকে রেখে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এনিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এসএসসি পরীক্ষার্থী প্রতি ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা আদায় করছে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

শিক্ষার্থীরাও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে ভর্তির জন্য বাধ্য হয়েই বিদ্যালয়ের ধার্যকৃত টাকা দিয়ে একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট ও প্রশংসাপত্র নিচ্ছে।

পৌর এলাকার তেরচর গ্রামের অভিভাবক জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, তার ছেলে মুলাদী সরকারি মাহমুদজান মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ২০১৯ সালে এসএসসি পাস করেছে। গত ১৯ জুন বিদ্যালয়ে একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট ও প্রশংসাপত্র আনতে গেলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাসির উদ্দীন হাওলাদার তার কাছে ৬০০ টাকা দাবি করেন। শিক্ষাবোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট নেয়ার জন্য কোনো ফি না লাগায় তিনি টাকা দিতে অস্বীকার করেন। পরবর্তীতে প্রধান শিক্ষক প্রশংসাপত্রের নামে কোনো রশিদ ছাড়াই ৫০০ টাকা নেন।

চরডিক্রী গ্রামের মহিউদ্দীন সিকদার জানান, তার মেয়ের একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট ও প্রশংসাপত্রের জন্য সরকারি মাহমুদজান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬০০ টাকা দিতে হয়েছে। কারণ জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক বলেন একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট বোর্ড থেকে আনতে টাকা লাগে এবং প্রশংসাপত্র ছাপানোর জন্য টাকা খরচ হয়।

এ বিষয়ে মুলাদী সরকারি মাহমুদজান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাসির উদ্দীন হাওলাদার জানান, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট ও প্রশংসাপত্র প্রদানের সময় কারো কাছে টাকা চাইতে হয় না। সবাই খুশি হয়ে ৫ থেকে ৬শ টাকা দিয়ে যায়।

বিদ্যালয়ের সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) জাকির হোসেন জানান, শিক্ষার্থীদের ট্রান্সক্রিপ্ট ও প্রশংসাপত্র বিতরণে টাকা-পয়সা লেনদেনের বিষয়ে ইতোপূর্বে প্রধান শিক্ষককে সতর্ক করা হয়েছে। এরপরও টাকা নেয়ার বিষয়ে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বাংলা৭১নিউজ/আরএ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com