সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:২৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
দুই নারী কর্মকর্তাকে কুপিয়ে সোনালী ব্যাংকের ৭ লাখ টাকা ছিনতাই বাংলাদেশ সফরে আসছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম সামাজিক ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য আইনের শাসনের বিকল্প নেই ময়মনসিংহ মহানগর ছাত্রলীগ সভাপতি ঢাকায় গ্রেফতার প্রাণী রক্ষায় আরও মানবিক হতে হবে: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা রূপালী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস পালন শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের ৩৮৪তম সভা অনুষ্ঠিত সাবেক মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার মারা গেছেন রেললাইনে উঠে গেছে তিস্তার পানি, দুর্ভোগ চরমে: লালমনিরহাট ধর্ষণ মামলায় আসামি হলেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ টি-টোয়েন্টিতে নতুন মুখ ২টি, ফিরলেন মিরাজ চট্টগ্রাম বন্দরে বিনিয়োগে আগ্রহী সংযুক্ত আরব আমিরাত সমবায় ব্যাংকের লকার থেকে ১২ হাজার ভরি সোনা গায়েব গত ২৪ ঘণ্টায় বছরের সর্বোচ্চ ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৮ নেতানিয়াহুর ওপর হামলা, ইসরাইলজুড়ে বিমান পরিবহন বন্ধ ঘোষণা ৪০ লাখ শ্রমিক পাবে টিসিবির পণ্য, ১ অক্টোবর থেকে বিতরণ তারুণ্যের সামনে স্বৈরাচারের দানবীয় শক্তি খড়কুটোর মত ভেসে যায়: জিএম কাদের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নিয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করলেন উপদেষ্টা আসিফ পলিথিন বর্জনের কার্যক্রম ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে আমরা আগস্ট বিপ্লবের প্রতিফলন দেখতে চাই: মেজর হাফিজ

ভৈরব বেঁধে দেওয়া দামে মিলছে না আলু

ভৈরব প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১৮ বার পড়া হয়েছে

ভৈরবে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে আলু। একমাস আগেও উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে ৩০-৩৫ টাকায় আলু বিক্রি হয়েছে। দাম বেড়ে যাওয়ায় খেটে খাওয়া মানুষের ক্রয়সীমার বাইরে চলে যাচ্ছে আলু।

আলুর আড়তদার মেসার্স সিরাজ মিয়া অ্যান্ড সন্সের মালিক সুকলাল বলেন, পঞ্চগড়, রাজশাহী থেকে প্রতি কেজি আলু ৩৮ টাকা কেনা পড়ে। দুই টাকা প্রতি কেজিতে পরিবহন ব্যয় আড়তদার কমিশন বাবদ খরচ হয়। তারপর আমরা ৪২-৪৪ টাকা দরে বাজারে বিক্রি করি। এখন সরকার আমাদের বলে কম দামে আলু বিক্রি করতে। কীভাবে আমরা কম দামে আলু বিক্রি করবো। বেশি দামে আলু কিনে কমে দামে বিক্রি করলে তো পথে বসতে হবে।

চকবাজারের মেসার্স আব্দুল লতিফ অ্যান্ড সন্সের মালিক মাহমুদুর রহমান বলেন, ঠাকুরগাঁও থেকে আলু বেশি দামে কিনে বেশি দামে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে বিক্রি করতে হয়। প্রতি কেজি ৩৭-৩৮ টাকা দরে কিনে খরচ বাদে ৪০ টাকা দরে বিক্রি করতে হয়। মূলত আলুর বাজারটা যারা গুদামজাত করে তাদের একটি চক্র নিয়ন্ত্রণ করছে। তাদের যদি নিয়ন্ত্রণ রাখা যায় তাহলে বাজারও নিয়ন্ত্রণ হবে।

স্থানীয় হিমাগারের মালিক দ্বীন ইসলাম জানান, আমার হিমাগারে তেমন একটা আলু নেই। যে আলু ছিল সেগুলো ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি করে দিয়েছি।

ভৈরব চকবাজারের খুচরা ব্যবসায়ী মো. জাকির মিয়া বলেন, আড়ত থেকে ৪২-৪৩ টাকা দরে কিনে ৪৮-৫০ টাকা দরে বিক্রি করছি। এরমধ্য অনেক আলু নষ্ট হয়ে যায়। আমরা ইচ্ছামতো আলুর দাম বাড়িয়ে ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করছি না। তবুও প্রশাসন আমাদের জরিমানা করছে।

এ বিষয়ে ভৈরব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও ) মোহাম্মদ সাদিকুর রহমান সবুজ বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী বাজারে আলুসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। যদি কোনো অসাধু ব্যবসায়ী আলু অতিরিক্ত দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছেন তাদের বিরুদ্ধে জরিমানাসহ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com