রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৩৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
চুরির মামলা তদন্তে মিললো অবৈধ অস্ত্রের সন্ধান লভ্যাংশ ঘোষণার অনুমতি পেলো যমুনা ব্যাংক বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে জাতীয়ভাবে উৎসাহিত করে পুরস্কার পাচ্ছেন যারা বিকাশে টেন মিনিট স্কুলের ফি পেমেন্টে ২০০ টাকা ক্যাশব্যাক দফায় দফায় কমছে সোনার দাম, এবার কমলো ৩১৫ টাকা নৌ পুলিশের অভিযানে অবৈধ জাল ও মাছের পোনাসহ আটক ৫১ সোমবার দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী ১৫০০ কোটির মাইলফলক ছুঁলো পদ্মা সেতুর টোল আদায় বাংলাদেশকে ১৪৬ রানের টার্গেট দিলো ভারত শ্রমিকদের জন্য কর্মবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে : স্পিকার প্রাথমিকের শূন্য পদে নিয়োগে পদক্ষেপ নিতে বলল সংসদীয় কমিটি নেত্রীর জন্য জান দেওয়া নয়, সিদ্ধান্ত মানার আহ্বান : দীপু মনি দাবদাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা-বন্ধ নিয়ে যা বললেন শিক্ষামন্ত্রী কোরবানির জন্য প্রস্তুত ১ কোটি ৩০ লাখ পশু, আমদানি নয় বঙ্গোপসাগর থেকে ভেসে এসেছে টর্পেডো সদৃশ বস্তু এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ৯-১১ মের মধ্যে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কেবল ব্যবসা করলে চলবে না : শিল্পমন্ত্রী আইনগত সহায়তা পাওয়া করুণা নয় : আইনমন্ত্রী কোটালীপাড়ার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বিনামূল্যে ছাতা-খাবার স্যালাইন পাচ্ছেন ৩৫ হাজার রিকশাচালক

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ১২৯

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৬
  • ৭৫ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ডেস্ক : ভারতের উত্তর প্রদেশের কানপুরে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৯ জনে।

গত ছয় বছরের মধ্যে এটিই ভারতের সবচেয়ে প্রাণঘাতী ট্রেন দুর্ঘটনা। ২০১০ সালে পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম মেদিনিপুরে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত হন ১৪৮ জন।

কানপুরে শনিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে পাটনা-ইনদোর এক্সপ্রেস ট্রেন লাইনচ্যুত হয়। ১৪টি বগি লাইন থেকে ছিটকে পড়ে। ট্রেনটিতে প্রায় ২ হাজার আরোহী ছিলেন। প্রায় ১০০ কিলোমিটার গতিতে চলা ট্রেনটি দুর্ঘটনা পড়লে আহত হন প্রায় ২০০ জন।

পাটনাগামী ট্রেনটি রেলওয়ের ঝাঁসি-কানপুর সেকশনের পুখরায়া অতিক্রম করার সময় লাইনচ্যুত হয়। কানপুর থেকে এ স্থানের দূরত্ব প্রায় ৬০ কিলোমিটার। দুর্ঘটনার সময় অধিকাংশ যাত্রী ঘুমের মধ্যে ছিলেন। এ ছাড়া ট্রেনের বগিগুলো অনেক পুরোনো। এ দুই কারণে বেশি মানুষ মারা গেছেন।

ট্রেনটির এস-২ ও এস-৩ বগি দুটি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যার ফলে এ দুই বগিতে বেশি মানুষ মারা গেছেন।

দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, গ্রীষ্মে রেললাইন কিছুটা প্রসারিত হয় এবং শীতে সংকুচিত হয়। এই দুই কারণে লাইনে চিড় ধরে। পুখরায়া ও মালাসা স্টেশনের মধ্যবর্তী হাসেমাউ গ্রামের মধ্যে দিয়ে যাওয়া রেললাইনে এ ধরনের চিড় ধরেছিল। ফলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। যদি এটি সত্যি হয়, তাহলে রেললাইন মেরামতকারী কর্তৃপক্ষ দুর্ঘটনার জন্য দায়ী হবে।

মোট ২৩ বগির ট্রেনে ১২টি স্লিপার কোচ, তিনটি সাধারণ কোচ, চারটি এসি-৩ কোচ, একটি এসি-১ কোচ ও দুটি এসএলআর (সিটিং কাম লাগেজ) কোচ ছিল। ট্রেন চালক ও গার্ড অক্ষত আছেন। তাদের বয়ান এ ঘটনার তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বাংলা৭১নিউজ/এন

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com