মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:৫৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
কাউন্সিল অব এমআইএসটির সভা অনুষ্ঠিত আইসিএমএবির প্রেসিডেন্ট মাহতাব উদ্দিন, সচিব হাসনাইন তৌফিক আগামী নির্বাচনে চ্যালেঞ্জের চেয়ে সুবিধা বেশি দেখতে পাচ্ছি : ইসি সানাউল্লাহ আপ্লুত ফারজানা রুপা, ফিরতে চান স্বাভাবিক জীবনে সপ্তম দফায় বেলারুশের প্রেসিডেন্ট হলেন লুকাশেঙ্কো খেলতে খেলতে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনাম ৬ দিনের রিমান্ডে ‘প্রতিবন্ধীরা প্রশিক্ষিত হলে জাতি গঠনে ভুমিকা রাখতে পারবে’ জরুরি বৈঠকে সিদ্ধান্ত, ঢাবির অধীনে থাকছে না ৭ কলেজ নিয়মরক্ষার ম্যাচে রাজশাহীর বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে সিলেট মানি লন্ডারিং মামলায় খালাস পেলেন নুরউদ্দিন অপু দিল্লিকে অবৈধ বাংলাদেশিমুক্ত করবে বিজেপি: অমিত শাহ প্রথম ধাপে মালয়েশিয়া যেতে পারবেন ৭ হাজার ৯৬৪ জন ভারত-চীনের বাঁধ নির্মাণে বাংলাদেশের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রাখার চেষ্টা করব: রিজওয়ানা নেত্রকোনায় আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতাকর্মী কারাগারে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেলো শ্বশুরের, হাসপাতালে জামাই ১১ দাবি নিয়ে প্রাইম মুভার মালিকদের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি দুদক থেকে পুতুলের মামলার তথ্য এখনো পররাষ্ট্রে আসেনি এপেক্স গলফ টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ মবের মধ্যে ঢুকে মারামারি থামানোর কথা বলতে হেডম লাগে : সারজিস

বড় পুকুরিয়া দুর্নীতি মামলার কার্যক্রম হাইকোর্টে স্থগিত

বাংলা৭১নিউজ ঢাকা:
  • আপলোড সময় সোমবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৭ বার পড়া হয়েছে

বড় পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলার যাবতীয় কার্যক্রম স্থগিত করে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

হোসাফ মিটারের মালিক মোয়াজ্জেম হোসেনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমান ও বিচারপতি শওকত আলী চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে আজ আইনজীবী ছিলেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল ও সিনিয়র অ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার এবিএম আলতাফ হোসেন ও অ্যাডভোকেট খন্দকার মারুফ হোসেন। দুদকের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আসিফ হাসান। সরকার পক্ষে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আরশাদুর রউফ শুনানি করেন।

এর আগে গত ২৭ নভেম্বর এ মামলা থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

মামলা সম্পর্কে আইনজীবীরা জানান, সব নিয়ম মেনেই বড় পুকুরিয়া কয়লা খনি থেকে কয়লা আহরণে টেন্ডার কাজ সম্পন্ন করা হয়। শুধু রাজনীতি থেকে দূরে রাখতে ওয়ান ইলেভেন সরকার বিএনপি ও আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্বের বিরুদ্ধে মামলা করে।

পরবর্তী সময়ে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে আদালতকে প্রভাবিত করে মামলা থেকে তার নাম প্রত্যাহার করিয়ে নেয়। আর প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে খালেদা জিয়া ও বিএনপির নেতাদের বিরুদ্ধে আদালতকে ব্যবহার করতে থাকে। যার কারণে দীর্ঘদিনেও মামলার অভিযোগ গঠন করতে পারেননি আদালত।

প্রসঙ্গত, বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক মো. সামছুল আলম। ওই বছরের ৫ অক্টোবর দুদকের উপ-পরিচালক মো. আবুল কাসেম ফকির খালেদা জিয়াসহ ১৬ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

চার্জশিটভুক্ত আসামিদের মধ্যে সাবেক অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী মো. সাইফুর রহমান, বিএনপির সাবেক মহাসচিব ও সাবেক স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী আবদুল মান্নান ভূঁইয়া ও পেট্রোবাংলার সাবেক চেয়ারম্যান এসআর ওসমানী আগেই মারা যাওয়ায় তাদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com