শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৪২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
বিদেশে বন্ধু চাই, প্রভু নয়: জামায়াত আমির রাজধানীতে ‘হট্টগোল শিশু উৎসব’ শুরু ৩ হাজার সন্ত্রাসীকে হত্যার দাবি তুরস্কের প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে শীতার্তদের জন্য ৭ লাখ কম্বল সরকারি দপ্তরে তদবির বন্ধে সচিবদের কাছে তথ্য উপদেষ্টার চিঠি মসজিদুল আকসার ইমাম ১০ দিনের সফরে বাংলাদেশে চিটাগংকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল রাজশাহী বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা নাঈমুল ইসলাম ও তার পরিবারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ১৬৩টি, জমা ৩৮৬ কোটি ঘন কুয়াশায় এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ঝরল ৪ প্রাণ, আহত ২১ গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৩৪ বিমান হামলা, নিহত ৭১ রাজবাড়ীতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি সীমান্তে ফের পাকিস্তান-আফগানিস্তান সেনাদের ব্যাপক সংঘর্ষ খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেছেন সেনাপ্রধান মার্চ থেকে পেপারলেস আমদানি-রপ্তানি : অর্থ উপদেষ্টা তাপমাত্রা নামল ৮ ডিগ্রির ঘরে, ফের মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে পঞ্চগড় ইউরোপ যাওয়ার পথে নৌকাডুবি, তিউনিসিয়া উপকূলে ২৭ জনের মৃত্যু ঢাকা ও সিলেটে ভূমিকম্প অনুভূত অবশেষে কাজী নজরুলকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিলামের পণ্য কেনা নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১১ বার পড়া হয়েছে

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নন্দনপুর গ্রামে বিসিক শিল্পনগরীর পরিত্যক্ত মালামাল কিনতে গিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে চার রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিসিক শিল্পনগরীর পরিত্যক্ত ডেকো ফুড কোম্পানির মালামাল নিলামে বিক্রির আয়োজন করা হয়। সেই মালামাল কেনার প্রতিযোগিতা থেকে সংঘর্ষের সূত্রপাত। বুধল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হারুন ও সুহিলপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নাছির খন্দকারের মধ্যে তর্কাতর্কি হয়, যা দ্রুতই সংঘর্ষে রূপ নেয়।

সংঘর্ষে উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে একে অপরের ওপর হামলা চালায়। এ সময় বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ভাঙচুর এবং ধানের গোলায় আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের কারণে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

সংঘর্ষে আহতদের স্থানীয় জেলা সদর হাসপাতাল ও বিভিন্ন বেসরকারি ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। ভাঙচুরে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িঘর ও পুড়ে যাওয়া ধানের পরিমাণ নির্ধারণে কাজ চলছে।

এ বিষয়ে সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোজাফ্ফর হোসেন জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে দ্রুত পুলিশ, সেনাবাহিনী ও র‌্যাব ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরিস্থিতি শান্ত রাখতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

তবে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। স্থানীয় প্রশাসন উভয় পক্ষকে শান্ত রাখতে এবং ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে পদক্ষেপ নিচ্ছে। এলাকাবাসী জানান, এই ঘটনার মাধ্যমে স্থানীয় রাজনীতির অন্তর্দ্বন্দ্ব আবারও সামনে এসেছে। সাধারণ মানুষ শান্তি ও স্থিতিশীলতা চায়।

বাংলা৭১নিউজ/এসএকে

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com