বাংলা৭১নিউজ, আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি: বগুড়ার আদমদীঘি ও নওগাাঁর আবাদপুকুর জনগুরুত্বপৃর্ণ সড়কের স্টেশান মন্ডপুর মোড়, তালশ মোড়, থানার সামনেসহ বেশ কয়েকটি স্থানে বৃষ্টির পানি জমে কাদা ও বড় বড় গর্তের সৃষ্ঠি হয়ে পাকা ওঠে খানা খন্দক সুষ্টি হয়ে বেহাল দশায় পরিনত হয়েছে। ফলে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন ও পথচারী চলাচল করছে।
জানা যায়, স্থানীয় সরকারের অধিনে বগুড়ার আদমদীঘি থেকে আবাদপুকুর পর্যন্ত প্রায় ১৩ কিলোমিটার জনগুরুত্বপূর্ন এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন নওগাঁর আত্রাই উপজেলা, পতিস্বর, রানীনগর পারইল, নাটেরের সিংড়ার, কালিগঞ্জসহ বেশ কয়েকটি উপজেলার প্রায় পাঁচ শতাধিক গ্রামের হাজার হাজার মানুষ ও বাস ট্রাকসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করে।
এই সড়কের আদমদীঘি উপজেলার সীমানা প্রায় ৫কিলোমিটার সান্তাহার-বগুড়া মহা সড়ক থেকে পারইল গ্রাম পর্যন্ত সড়কের বিভিন্ন অংশে পাকা কার্পেটিং উঠে বেশ কয়েকটি স্থানে বড় বড় খানাখন্দক সৃষ্ঠি হয়। বিশেষ করে থানা মোড়, তালশন রেলওয়ে স্টেশানে মন্ডবপুর মোড়, পানলা মোড় রাস্তায় প্রতিবছরই বর্ষা মৌসুমে ব্যাপক গর্তের সৃষ্ঠি হয়।
গত ৪ বছর পূর্বে সড়কটির আদমদীঘি উপজেলার সীমানা পারইল পর্যন্ত সংস্কার করা হলেও উল্লেখিত রাস্তাসহ বেশ কয়েটি জায়গায় প্রতিনিয়ত খানাখন্দক ও গর্তের সৃষ্ঠি হয়। গত কয়েকদিনের বৃষ্টিপাতে ওইসব স্থানে পাকা উঠে দেবে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়ে কাদা ও পানিতে ডুবে বেহাল দশায় পরিনিত হয়েছে। ফলে এই সড়কে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন ও পথচারী চলাচল করছে।
প্রয় প্রতিদিনই উল্লেখিত রাস্তার বড় বড় খানাখন্দকে যানবাহন আটকা পরে ভোগান্তিতে পরছে যানবাহনের চালক ও যাত্রীসাধারনকে। এব্যাপারে ভক্তভুগিরা রাস্তাটি মেরামতর কিংবা সংস্কার করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষে দৃষ্টি কামনা করেছেন। এ বিষয়ে আদমদীঘি উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল মতিন জানান, নষ্ট হওয়া সড়কটির মেরামত ও সংস্কার কাজ করার জন্য ইতিমধ্যেই টেন্ডার এবং ঠিকাদার নিয়োগসহ কার্যাদেশ হয়েছে। বর্ষার পর কাজ শুরু হবে।
বাংলা৭১নিউজ/জেএস