বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
খুলনার জিরো পয়েন্টে রূপালী ব্যাংকের উপশাখা উদ্বোধন দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে বৃহস্পতিবার শ্রমিক স্বার্থ নিশ্চিতে ইসলামী শ্রমনীতি প্রণয়নের বিকল্প নেই দেশব্যাপী বৃষ্টিপাত ও কালবৈশাখী ঝড়ের পূর্বাভাস গরমে অসুস্থ হয়ে ঢামেক কর্মচারীর মৃত্যু দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে নদীতে জেলেরা, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশ আনসার আল ইসলামের সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার এলপি গ্যাসের নতুন দাম জানা যাবে বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা-যশোরে দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড শিক্ষামন্ত্রীর চিঠির পর সমাবেশের ডাক দিলো ৩৫ প্রত্যাশীরা তীব্র গরম উপেক্ষা করে নয়াপল্টনে চলছে শ্রমিক সমাবেশ দিল্লির ১০০ স্কুল বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি! নাটোরে জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার রেস্তোরাঁয় মডেলকে গুলি করে হত্যা ভুল চিকিৎসার অজুহাতে চিকিৎসকদের ওপর আক্রমণ ন্যক্কারজনক: স্বাস্থ্যমন্ত্রী গাম্বিয়ায় ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়েছে বাংলাদেশ চীনে গভীর রাতে মহাসড়কে ধস, নিহত অন্তত ১৯ গাজীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় প্রকৌশলী নিহত নিঃসঙ্গ নারীদের টার্গেট, আমেরিকায় নেওয়ার স্বপ্ন দেখিয়ে প্রতারণা ধর্ষণের সময় চিৎকার, গলা চেপে ধরায় মারা যায় শিশু ঝুমুর

বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে মামলার সুযোগ নেই: আইনমন্ত্রী

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
  • ৯২ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা: আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিশ্বব্যাংক আইনের ঊর্ধ্বে নয়। তবে চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকার বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারে না। কিন্তু যাঁরা ব্যক্তিগতভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাঁরা বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে পারেন কি না, সে বিষয়ে চাইলে আইনি পরামর্শ নিতে পারেন।

আজ মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে ল রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন বন্ধে ড. ইউনূস জড়িত। পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছিল। এই ষড়যন্ত্র কাউকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে আখ্যা দেওয়ার জন্য ছিল না। এটি ছিল শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে।

পদ্মা সেতুর দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে আনিসুল হক বলেন, বিশ্বব্যাংকের তিনজন প্রতিনিধির সঙ্গে তখন দুদকের একটি বৈঠক হয়েছিল। সেখানে তিনি উপস্থিত ছিলেন। বিশ্বব্যাংকের একজন প্রতিনিধি বলেছিলেন, তৎকালীন যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনকে আসামি করতে হবে। তাঁর নাম এজাহারে দিয়ে তাঁকে রিমান্ডে নিলে সব তথ্য বেরিয়ে আসবে।

তখন তাঁদের বলা হয়েছিল, দুদকের কাছে আপনার (বিশ্বব্যাংক) যে কাগজপত্র দিয়েছেন, এর বাইরে আর কোনো দলিলপত্র আছে কি না। জবাবে জানিয়েছিলেন নেই। তাদের দেওয়া কাগজপত্রে দেখা গেছে, আবুল হোসেনের সঙ্গে চারজন দেখা করেছেন, কিন্তু সেখানে টাকাপয়সা দেওয়াসংক্রান্ত কোনো আলোচনা হয়নি।

মন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাংকের ওই তিন প্রতিনিধির একজন ওকাম্পো; পরবর্তী সময়ে যাঁর নামে দুর্নীতির মামলাও হয়েছে।

আনিসুল হক বলেন, কানাডার আদালতে এই মামলার সাক্ষীদের দেওয়া জবানবন্দিসংক্রান্ত তথ্য দুদকের কাছে রয়েছে। এখন সংস্থাটির উচিত তা প্রকাশ করা।

বাংলা৭১নিউজ/আরএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com