মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:২০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
পাশের দেশের মিডিয়া মিথ্যা প্রচার করে বেশি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সারাদেশে ৯৯.৪৩ শতাংশ গার্মেন্টসই খোলা: বিজিএমইএ বৈঠক করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে তিতুমীরের ১৪ শিক্ষার্থী মালয়েশিয়ার সম্ভাবনাময় ১০ খাতে সুযোগ নিতে পারে বাংলাদেশ পুলিশ প্রশাসন-নির্বাচন কমিশন সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিন ১৬ তলা ভবন থেকে ঝাঁপ দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা মেলোনির সঙ্গে যেসব বিষয়ে আলোচনা হয়েছে মোদির হাসিনাকে অবশ্যই ফিরিয়ে দিতে হবে ভারতকে: ড. ইউনূস শেখ হাসিনা-কাদের-কামালের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে আরেক মামলা আদানির সঙ্গে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ চুক্তি নিয়ে হাইকোর্টের রুল র‌্যাগ দেওয়ায় ৬ শিক্ষার্থীকে মধ্যরাতে থানায় সোপর্দ পর্তুগালকে রুখে দিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে ক্রোয়েশিয়া ডিসেম্বরের মধ্যে ১১০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ পাচ্ছে সরকার ঝিনাইদহ সীমান্তে ৬ কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২ সুস্মিতার সঙ্গে ডাল-ভাতের মতো সম্পর্ক: প্রাক্তন প্রেমিক আইবিবিএল দ্বিতীয় পারপেচুয়াল বন্ডের মুনাফা রেট ঘোষণা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় কমনওয়েলথ ৪০তম এএসপি-ক্যাডেট এসআইদের প্রশিক্ষণের সমাপনী কুচকাওয়াজ স্থগিত ভারতে পালানোর সময় গাজীপুরের সাবেক প্যানেল মেয়র কিরণ গ্রেপ্তার বাঙলা কলেজের শিক্ষার্থী হত্যা: তিন আসামির মৃত্যুদণ্ড

বাঙলা কলেজের শিক্ষার্থী হত্যা: তিন আসামির মৃত্যুদণ্ড

বাংলা৭১নিউজ ঢাকা:
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৭ বার পড়া হয়েছে

রাজধানীর মিরপুর বাঙলা কলেজের শিক্ষার্থী নূরুল আমিন তপুকে অপহরণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা মামলায় তিন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক মাসুদ করিম এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডিতরা হলেন-মো. আরিফুল ইসলাম, মো. ইমরান হোসেন ও মো. ইয়ামিন মোল্যা।

আসামিদের মধ্যে ইয়ামিন পলাতক রয়েছেন। অন্য দুই আসামি কারাগারে ছিলেন। রায় ঘোষণার আগে তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে আবার কারাগারে পাঠানো হয়।

রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন তপুর চাচা মামলার বাদী শফি উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, আসামিদের সর্বোচ্চ সাজার আশার ছিলাম। ছেলেকে তো আর ফিরে পাবো না। কাঙ্খিত রায় পেয়েছি। রায়ে সন্তুষ্ট। আশা করছি, উচ্চ আদালতে এ রায় বহাল থাকবে।

তপু নিখোঁজের পর ২০২২ সালের ২ জানুয়ারি তার চাচা দারুসসালাম থানায় একটি জিডি করেন। 

জিডির পর অপহরণকারীরা ভিকটিমের মুক্তির জন্য তার চাচার কাছে এক কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। এরপর তিনি দারুসসালাম থানায় আবার একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলার পর ছায়া তদন্ত শুরু করে গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগের জোনাল টিম। ঘটনার দুই দিন এই তিন অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।

জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায়, ইমরানের মিরপুর বেড়িবাঁধের জহুরাবাদস্থ এলাকায় ভাড়া বাসায় তপুকে ডেকে এনে সুকৌশলে অপহরণ করে। পরে মুক্তিপণ না পেয়ে ইমরানের বাসাতেই তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। এরপর ভিকটিমের মরদেহ বস্তাবন্দি করে জহুরাবাদের বেড়িবাঁধে ফেলে দেয়।

আসামির হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেন।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com