শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৬:৪৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
দ্বাদশ সংসদ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী-মন্ত্রীদের জন্য ৯৪০ প্রশ্ন ভরিতে আরও ১৮৭৮ টাকা কমলো সোনার দাম সব প্রার্থী আমাদের কাছে সমান: ইসি আলমগীর টোল আদায়ে দুর্নীতি, দুদকের হস্তক্ষেপে ইজারা বাতিল রোহিঙ্গাদের ফেরাতে বাংলাদেশের পাশে আছে ইউরোপ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেই আ.লীগ ক্ষমতায় এসেছে : কাদের এপ্রিলে নির্যাতনের শিকার ১৯৩ নারী-শিশুকন্যা ৯ মে পর্যন্ত চলবে সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ মৃত ব্যক্তিদের জাল সনদ: মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ড গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয়, উন্মুক্ত : তথ্য প্রতিমন্ত্রী যাত্রীবাহী বাস থেকে ৭টি স্বর্ণের বারসহ চোরকারবারি আটক আমন মৌসুম থেকেই চাল ছাঁটাই ও পলিশ বন্ধ করা হবে : খাদ্যমন্ত্রী টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ১০ বাংলাদেশি জেলেকে অপহরণের অভিযোগ আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে শনিবার থেকে খোলা স্কুল-কলেজ: শিক্ষা মন্ত্রণালয় ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১২ কেজি এলপিজির দাম কমলো ৪৯ টাকা শেয়ার ছাড়বে রূপালী ব্যাংক নীলফামারীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার লঙ্ঘন তদন্তের আহ্বান

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১৩ জুন, ২০১৭
  • ৯৪ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ ডেস্ক:
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার লঙ্ঘন তদন্তের জন্য ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ক্লিন ক্লথস ক্যাম্পেইন (সিসিসি)। তারা এ বিষয়ে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে ভোট হওয়া উচিত বলেও দাবি করেছে।
এতে বলা হয়েছে, এ তদন্তের মাধ্যমে নির্ধারণ করতে হবে ইউরোপীয় ইউনিয়নে বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা অব্যাহত থাকবে কিনা তা নিশ্চিত করতে। সিসিসি’র নিজস্ব ওয়েবপেইজে এ বিষয়ে একটি বিবৃতি দেয়া হয়েছে।
তাতে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার তারা ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সদস্যদের এ বিষয়ে তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে। আরো বলা হয়েছে, বাংলাদেশ রেজুলুশন নিয়ে আগামীকাল বুধবার ইউরোপীয়ান পার্লামেন্টে এ বিষয়ে বিতর্ক হওয়ার কথা রয়েছে।
সিসিসি বলেছে, বাংলাদেশে শ্রমিক ইউনিয়নের বিরুদ্ধে অব্যাহতভাবে এবং সিস্টেমেটিক উপায়ে নিষ্পেষণ চলছে। এর প্রেক্ষিতে তদন্ত করতে হবে এবং নির্ধারণ করতে হবে যে, বাংলাদেশ ইউরোপীয় ইউনিয়নে বাণিজ্যে যে সুবিধা পায় তার জন্য তারা অযোগ্য কিনা। সিসিসি আরো বলেছেন, ট্রেড ইউনিয়নের বিরুদ্ধে নিষ্পেষণ চালানোর দীর্ঘ ইতিহাস আছে বাংলাদেশের। কিন্তু সাম্প্রতিক কয়েক মাসে সহিংস নিষ্পেষণ থেকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি দেখা গেছে। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে একের পর এক ধর্মঘট চলতে থাকে। তাতে গণহারে চাকরিচ্যুত করা হয়। ঘেরাও করা হয় ট্রেড ইউনিয়ন অফিসগুলো। গ্রেপ্তার করা হয় ৩০ জনেরও বেশি শ্রমিক নেতাকে।
২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে একটি চুক্তি হয় তাতে আটক রাখার বিষয়টির প্রায় ইতি ঘটে। কিন্তু শ্রমিক নেতারা অব্যাহতভাবে অভিযোগের মুখোমুখি হচ্ছেন। ফলে তাদের শাস্তি হিসেবে জেল হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com