শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকারে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫ নাশকতা নাকি দুর্ঘটনা তদন্ত চলছে: ফায়ারের ডিজি উন্নয়নের লক্ষ্যে চীনের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা রাশিয়ার মিসাইলের আঘাতে ভূপাতিত হয় ওই বিমান শেষ দিনে ভিড় বেড়েছে, পছন্দের ফ্ল্যাট খুঁজছেন অনেকেই বিআরটিএ নির্ধারিত সিএনজি অটোরিকশার জমা ৯০০ টাকা কার্যকরের দাবি ৬ মাস ধরে নিখোঁজ বাংলাদেশিকে পাওয়া গেল থাই নারীর সঙ্গে হোটেলে ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর হওয়া উচিত : প্রধান উপদেষ্টা মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, ইউপি সদস্যসহ নিহত ২ জাহাজে ৭ খুন: বিচারের দাবিতে কর্মবিরতিতে নৌযান শ্রমিকরা পঞ্চগড়ে টানা চারদিন দিন মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ইয়েমেনের বিমানবন্দরে হামলা, অল্পের জন্য বাঁচলেন ডব্লিউএইচও প্রধান গান পাউডার ব্যবহার হয়েছে কি না, খতিয়ে দেখতে ‘বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ’ পানির ট্যাংকে লুকিয়ে ছিলেন আ. লীগের ‘ভাইরাল নেত্রী’ কাবেরী পাবনায় দাঁড়িয়ে থাকা করিমনে ট্রাকের ধাক্কায় তিন শ্রমিক নিহত, আহত ৫ নববর্ষে আতশবাজি ও পটকা ফোটানো থেকে বিরত থাকার নির্দেশ ক্রীড়া পরিষদে অস্থায়ী অফিস ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং যেখানে চলবে ক্ষতিগ্রস্ত পাঁচ মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম সংস্কার ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: প্রধান উপদেষ্টা

বগুড়ায় কিশোর হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড, যাবজ্জীবন ৭

বগুড়া প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় বুধবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৩১ বার পড়া হয়েছে

বগুড়ায় কিশোরকে পিটিয়ে হত্যায় ফরিদ শেখ নামের এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই অপরাধে আরও সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

বুধবার (৮ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক হাবিবা মণ্ডল এ রায় ঘোষণা করেন।

নিহত আল আমিন বগুড়া সদরের কুটুরবাড়ি এলাকার বাদশা শেখের ছেলে। তিনি কড়াই নির্মাণের কারখানায় কাজ করতেন। ২০১৯ সালের ৬ জুন তাকে প্রতিবেশীরা পিটিয়ে ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর আহত করে। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। এ ঘটনায় ওই বছরের ৮ জুন সদর থানায় ১২ আসামির বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন বাদশা শেখ।

এরমধ্যে ফরিদ শেখকে মৃত্যুদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। বাকি সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা দেন বিচারক।

তারা হলেন, ইয়াকুব আলী শেখ, মঞ্জু শেখ, নয়ন শেখ, সোহাগ শেখ, মাছুম শেখ, আব্দুর রাজ্জাক শেখ ও খোরশেদ শেখ। এরা সবাই কুটুরবাড়ি এলাকার বাসিন্দা।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এপিপি নাছিমুল করিম হলি জানান, আল আমিনের বড় চাচার সঙ্গে জমি নিয়ে দ্বন্দ্ব ছিল। এ দ্বন্দ্বের জেরে ৬ জুন সকালে বাড়ির উঠানে চাচাকে মারধর করেন আসামিরা। এটা দেখে আল আমিন বাঁচাতে গেলে তাকেও মারধর করা হয়। ওই সময় আল আমিনের পেটে ধারালো সুরকি দিয়ে আঘাত করে গুরুতর আহত করে। পরে তাকে উদ্ধার করে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

তিনি বলেন, মামলার শুনানিতে অভিযোগের বিষয়গুলো প্রমাণিত হয়। এজন্য বিচারক ফরিদ শেখকে মৃত্যুদণ্ড এবং বাকি সাতজনের যাবজ্জীবন সাজা দেন। এছাড়া মামলার এজাহারে আরও তিন নারী আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ না থাকায় খালাস দেওয়া হয়।

নিহতের মা নাছিমা বেগম বলেন, ওরা আমার চোখের সামনে ছেলেকে হত্যা করেছে। এ মামলা চলা অবস্থায় ওরা আমাদের অনেক হুমকি-ভয়ভীতি দেখিয়েছেন। এ রায়ে আামি খুশি। তবে আমার দাবি ওরা উচ্চ আদালতে গিয়ে যে রায় পরিবর্তন করতে না পারেন।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com