সোমবার, ০১ জুলাই ২০২৪, ০৯:১৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতে কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে সব বিভাগে ভারী বর্ষণের সতর্কতা, ভূমিধসের শঙ্কা আরও ৫০০ কোটি ডলার দান করলেন ওয়ারেন বাফেট ‘সুন্দরবনের মধু’ বাংলাদেশের জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত হচ্ছে নিত্যপণ্যের দাম নাগালে রাখতে কর্পোরেট নির্ভরশীলতা কমাতে হবে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের আওতাধীন সংস্থার এপিএ চুক্তি এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত প্রায় ১০ হাজার বাজেটে বিদেশনির্ভরতা কমিয়ে আনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিরোধীদের রেকর্ডভাঙা জয়ের পূর্বাভাস, কত আসন পাবে লেবার পার্টি বিশ্ববিদ্যালয় অচল হলে পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত ভারতকে রেল করিডোর দেওয়া দেশের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি বিদেশ যেতে মতিউরের স্ত্রীর আবেদন এবার সেই ফয়সালকে বগুড়ায় বদলি সাংবাদিক নাদিম হত্যার প্রধান আসামি বাবুর হাইকোর্টে জামিন শিক্ষার দুর্নীতি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন এএফডব্লিউসি প্রশিক্ষণার্থীরা এইচএসসি পরীক্ষার সময় বৃষ্টি হলে সময় বাড়বে নুর ও রাশেদের বিরুদ্ধে ভবন মালিকের মামলার প্রতিবেদন পেছাল ৯৯৯-এ ফোন করে মেঘনায় আটকে পড়া ৭ ছাত্র উদ্ধার বেড়েছে অনলাইন জুয়া, নিয়ন্ত্রণে দরকার সমন্বিত প্রচেষ্টা

ফুলবাড়ীতে ভেজাল শিশু খাদ্যে শিশুদের সর্বৃনাশ

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
  • ৪২৭ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, মাহাবুব রহমান সুমন, ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি: প্রত্যেক অভিভাবকই তার শিশুকে স্কুলে পাঠান সুন্দর ভাবিষ্যতের জন্য। অনেকেই তাদের আদরের সোনা মনিকে ১০-২০ টাকা হাতে দিয়ে থাকে। এই সুযোগে কিছু ব্যক্তি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শিশুদের জন্য বিভিন্ন মুখরোচক খাবার তৈরী করে বাজারজাত করছে।
দাম ১০-১৫ টাকার মধ্যে রেখে বিক্রি করে লাভবান হলেও শিশুদের ভবিষ্যত স্বাস্থ্য নষ্ট হচ্ছে। স্কুল যাওয়ার আসার পথে দোকান গুলোতে সুন্দর করে সাজানো থাকে এসব খাদ্য ।
এসব খাদ্যের মধ্যে আছে পাপর ভাজা, চানাচুর, বাদাম, বিস্কুট, বুট, ছোট কেক, অচেনা ব্যান্ডের বিভিন্ন প্রকার জুস, চুইনগাম, বাবল গাম, চকোচকো, চকলেট, বিভিন্ন প্রকার আচার, চাচনি, ঝালমুড়ি, ফুচকা, চটপটি ইত্যাদি। সোনামনিরা চাইলে অভিভাবকরা না করতে পারেন না।
এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা করছে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের কিছু কিছু পন্য মান সম্মত হলেও বেশিরভাগ পন্যমানহীন ভেজাল। এদের মধ্যে কেউ কেউ আবার ফটকা ও মৌসুমি ব্যবসায়ী। অধিকাংশ তৈরী খাবারে নিশিদ্ধ উপকরন রং ব্যবহার করা হয়। নি¤œ মানের তেল বার বার ব্যবহার করা হয়।
যা দিয়ে তৈরী খাবার খেয়ে শিশুরা অরুচি, পেটে পীড়া, আমাশয়সহ নানা রোগে আক্রাšত হয়। শিশুরা আগামী দিনের ভবিষ্যত।
তাদের সুস্থ্য ও সুন্দর করে গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের সবার কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সবার চোখে ফাকি দিয়ে ব্যবসা করলেও দেখার কেউ নেই।
মাঝিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সিদ্দিকুর রহমান বলেন, দোকানে যতসুন্দর করে এসব খাদ্য সাজানো থাকে তাতে ছোটরা কেন বড়রাও আকৃষ্ট হন। খাবারের মান নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি জনসচেতনতা ও সরকারী নজরদারী বাড়াতে হবে।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com