বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক: পুলওয়ামা হামলার প্রত্যাঘাত ভারতের। পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের সীমান্তরেখা বরাবর এয়ার স্ট্রাইক ভারতীয় বায়ু সেনার। দেখুন লাইভ আপডেটস।
১২ টা ৫০: সেনার প্রত্যাঘাতকে স্বাগত জানিয়েছেন সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের নায়ক তথা নরর্দার্ন কম্যান্ডের প্রধান ডি এস হুদা।
১২ টা ৪৫: সূত্রের খবর, মৃত জঙ্গিদের মধ্যে ছিল মাসুদ আজহারের আত্মীয় ইউসুফ আজহার।
দুপুর ১২ টা ৩০: সমস্ত ভারত-পাক সীমান্তের নিরাপত্তা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল এবং সেনাপ্রধান বিপিন রাওয়াত।
দুপুর ১২টা: বিকেল পাঁচটায় সর্বদল বৈঠক ডাকল সরকার। বিরোধী নেতানেত্রীদের হাজির থাকার নির্দেশ।
১১টা ৩৩: এই হামলায় কোনও সাধারণ পাকিস্তানির মৃত্যু যাতে না হয়, সেদিকে নজর রেখেই টার্গেট করা হয়েছিল। জানালেন বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র বিজয় গোখলে।
১১টা ৩২: পাকিস্তানকে বারবার জইশের অস্তিত্বের প্রমাণ দেওয়া সত্ত্বেও কোনও পদক্ষেপ নেয়নি। এদিকে, জইশ ভারতে আরও হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তাই ভারত আত্মরক্ষার্থে হামলা চালাতে বাধ্য হয়েছে।
১১টা ৩০: জরুরি বৈঠকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানও।
১১টা ০৭: বায়ুসেনার এই প্রত্যাঘাতের প্রয়োজন ছিল, বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রকাশ জাভরেকর।
১১টা ০৫: পাঞ্জাব, হরিয়ানা, আম্বালা বায়ুসেনাঘাঁটিকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সমস্তরকম পরিস্থিতির জন্য তৈরি বায়ুসেনা।
১১টা ০২: কচ্ছ উপকূলে ভারতীয় সীমায় প্রবেশের চেষ্টা পাকিস্তানি ড্রোনের। চেষ্টা বিফলে ভারতীয় সেনার তৎপরতায়। পাকিস্তানি ড্রোন ধ্বংস করে দিল ভারতীয় সেনা।
১১টা: মিরাজের পালটা হিসেবে F-16 কে আসরে নামায় পাকিস্তান। কিন্তু মিরাজের যুদ্ধক্ষমতায় পিছিয়ে যেতে বাধ্য হয় শত্রু সেনা।
১০ টা ৫০: ১৯৬৫, ১৯৭১-এর পর ফের আম্বালা বায়ুসেনাঘাঁটি থেকেই আক্রমণ ভারতীয় বায়ুসেনার।
১০ টা ৪৫: সীমান্তে জারি হয়েছে হাই অ্যালার্ট। বন্ধু চিনের দ্বারস্থ পাকিস্তান। ফোনে চিনের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে কথা পাক বিদেশমন্ত্রীর।
১০ টা ৪০: ভারতীয় সেনার প্রত্যাঘাতকে স্বাগত জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আইএএফ মানে India’s Amazing Fighters, বললেন মমতা। হামলাকে স্বাগত জানিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও।
১০ টা ৩০: এই হামলা জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের মস্তিষ্কপ্রসূত। প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েই হয় এই হামলা।
১০ টা ২০: পাকিস্তানেও নিরাপত্তা বিষয়ে জরুরি বৈঠকে বসেছেন সেদেশের বিদেশমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশি।
সকাল ১০ টা ১০: উচ্চস্তরীয় নিরাপত্তা বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উপস্থিত প্রতিরক্ষামন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ, রাজনাথ সিং, সুষমা স্বরাজ, অরুণ জেটলি, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল।
সকাল ১০টা: ফের টুইট পাক সেনা মুখপাত্রের। পাক সীমায় ভারতীয় যুদ্ধবিমান মাত্র ৩-৪ মাইল ভিতরে প্রবেশ করেছিল। দাবি পাক সেনার।
সকাল ৯ টা ৫০: ভোর ৩টে ৪৫ নাগাদ মুজাফফরপুরে হামলা চালায় বায়ুসেনা, খবর সেনা সূত্রের। লস্কর-ই-তৈবা, হিজবুল মুজাহিদিন এবং জইশ-ই-মহম্মদের যৌথ জঙ্গি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলিতে হামলা চালানো হয়।
সকাল ৯টা ৪২: টুইট করে বায়ুসেনাকে স্যালুট জানালেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী।
সকাল ৯টা ৪০:পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ২৫ মিনিট ধরে বোমাবাজি ভারতীয় বায়ুসেনার।
সকাল ৯.৩০: পাক সীমান্তের ৮০ কিলোমিটার ভিতরে ঢুকে হামলা চালায় সেনা।
সকাল ৯.২০: এনডিটিভি-সূত্রের খবর, এয়ার স্ট্রাইক ১০০ শতাংশ সফল। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিদ দোভাল প্রধানমন্ত্রীকে হামলা সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন, খবর টাইমস
সকাল ৮.৫০: ফের টুইট পাক সেনা প্রধানের। ভারতীয় হামলা সফল হয়নি বলে দাবি। পাক সেনা মুখপাত্রের দাবি, হামলায় কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। উলটে ভারতীয় বিমান ভেঙে পড়েছে।
সকাল ৮.৩০: ভারতীয় সেনার হামলায় জইশের ব্যপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে সূত্রের খবর। অন্তত ৩০০ জন জঙ্গির মৃত্যু হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।বালাকোট, চকোটি ও মুজফফরাবাদে লঞ্চপ্যাড ধ্বংস করেছে সেনা।
সকাল ৮টি ১০: হামলার কথা স্বীকার করেও, ক্ষয়ক্ষতির কথা অস্বীকার পাকিস্তানের। পাক সেনার মুখপাত্র মেজর জেনারেল আসিফ গফুরের দাবি, ভারতীয় যুদ্ধবিমান পাক সীমান্ত প্রবেশ করলেও হামলা সাফল্য পায়নি।
সকাল ৮টা: ভারতীয় সেনার হামলায় তছনছ পাক জঙ্গি ঘাঁটি। বেশ কয়েকটি জইশ জঙ্গি ঘাঁটি গুড়িয়ে গিয়েছে বলে সুত্রের খবর। পাক অধিকৃত কাশ্মীরে জইশের অন্তত ৩টি কন্ট্রোল রুম উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বেশ কিছু লঞ্চ প্যাড।
ভোর ৩.৩০: সীমান্তরেখা বরাবর বালাকোট সেক্টর দিয়ে পাকিস্তানের মাটিতে হামলা চালায় ভারতীয় বায়ুসেনা। বায়ুসেনার অত্যাধুনিক মিরাজ-২০০০ যুদ্ধবিমানে করে ১০০০ কেজি ওজনের বোমা ফেলা হয় পাকিস্তানের জঙ্গি ঘাঁটিতে।
বাংলা৭১নিউজ/সূত্র:সংবাদ প্রতিদিন অনলাইন