কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র থেকে এজেন্ট বের করে দেওয়াসহ নানা অভিযোগ করেছেন ঘড়ি প্রতীকের প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু।
শনিবার (৯ মার্চ) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে হোচ্ছামিয়া স্কুল কেন্দ্রে নিজের ভোট দিয়ে তিনি সাংবাদিকদের এ অভিযোগ করেন।
সাক্কু বলেন, নগরীর কুমিল্লা হাইস্কুল কেন্দ্রে আমার এজেন্টকে মারধর করে বের করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও আমার নির্বাচনী প্রধান এজেন্টকে কেন্দ্রে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। তার গাড়িতে লাথি মারা হয়েছে। ২৭ ওয়ার্ডের অধিকাংশ জায়গাতেই একই চিত্র।
জয়ের ব্যাপারে কতটুকু আশাবাদী এমন প্রশ্নে সাক্কু বলেন, জয়ের কথা তো পরে, আগে মানুষ ভোট দিতে আইবো। মানুষ যদি ভোট দিতে না পারে তো লাভ কী। মিনিমামতো ৩০ শতাংশ ভোট পড়তে হবে। পথে পথে ভোটারদের যেভাবে বাধা দেওয়া হচ্ছে, এত ভোট নাও পড়তে পারে। সব মিলিয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে অসন্তুষ্ট।
এবারের উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তাহসিন বাহার (বাস প্রতীক), মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা নূর উর রহমান মাহমুদ তানিম, সাবেক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিজাম উদ্দিন কায়সার (ঘোড়া প্রতীক)।
সিটিতে ১০৫টি ভোটকেন্দ্রের ৬৪০টি ভোটকক্ষে ইভিএমে ভোটগ্রহণ চলছে। শনিবার সকাল ৮টায় শুরু হওয়া ভোট শেষ হবে বিকেল ৪টায়। সিটিতে মোট ভোটার দুই লাখ ৪২ হাজার ৫৬২ জন। নারী এক লাখ ২৪ হাজার ২৭৮ জন, পুরুষ এক লাখ ১৮ হাজার ২৮২ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের দুজন ভোটার রয়েছেন।
বাংলা৭১নিউজ/এসএস