বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:২৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সবাই একসঙ্গে শান্তিতে থাকতে চাই : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা নির্মাণাধীন ভবনের ছাদে থেকে পড়ে বিদ্যুতায়িত, দুই শ্রমিকের মৃত্যু ‘আমাদের একমাত্র লক্ষ্য শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা’ বাংলাদেশ সীমান্তে অতিরিক্ত বিএসএফ মোতায়েন সৌদিতে সড়কে প্রাণ গেল ময়মনসিংহের দুই যুবকের, পরিবারে শোকের মাতম বিএনপিকর্মী মকবুল হত্যা: সাবেক মুখ্য সচিব নজিবুর কারাগারে প্রশাসন নিরপেক্ষ করতে ‘স্বৈরাচারের দোসরদের’ অপসারণ করুন সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউল্লাহ শফিকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা বইমেলায় স্টলের জন্য আবেদন করা যাবে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ডিআরইউর সাধারণ সম্পাদকের ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ ভারত থেকে ২৫ হাজার টন চাল আসছে বৃহস্পতিবার আইএসও/আইইসি ২৭০০১:২০২২ সনদ অর্জন করলো পূবালী ব্যাংক কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন পি কে হালদার নিজ দেশে ফিরে যেতে রোহিঙ্গা মুফতি-ওলামাদের সমাবেশ ভিডিও: কাজাখস্তানে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তে নিহত অন্তত ৪০ উপকূলীয় মানুষের নিরাপত্তা ও জীবনমান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে কোস্টগার্ড দেখে নিন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সূচি, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কোথায়? ইসলামী ব্যাংকে নিয়োগ, স্নাতক পাসেও আবেদনের সুযোগ

নাটোরে পদ্মার তীর সংরক্ষণ বাঁধে ধ্বস

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৭
  • ১০৭ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, নাটোর প্রতিনিধি: নাটোরের লালপুর উপজেলার নুরুল্লাপুর এলাকায় পানির তোড়ে পদ্মার তীর সংরক্ষণ বাঁধের ৬০০ ফুট অংশ নদীতে ধসে পড়েছে। ধস ঠেকাতে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) বালুর বস্তা ফেলতে শুরু করেছে।
নুরুল্লাপুর গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা জানান, গত রোববার থেকে পদ্মায় পানি বাড়তে শুরু করেছে। পানির তোড়ে আজ সকাল পর্যন্ত ওই এলাকায় বাঁধের ৬০০ ফুট সিসি ব্লক নদীতে ধসে পড়েছে। আর ১০০ ফুট ভাঙলে গ্রামের বাড়িঘর ভাঙতে শুরু করবে।
স্থানীয় বাসিন্দা ইউনুস সরকার বলেন, সিসি ব্লক দেওয়ায় তাঁরা নিশ্চিন্তে নদীর ধারে বসতি গড়ে তুলেছিলেন। কিন্তু রোববার থেকে হঠাৎ করে ব্লক ধসে পড়তে শুরু করেছে। ভাঙন চলতে থাকলে নুরুল্লাপুর ও লক্ষ্মীপুর গ্রামের প্রায় ২০০ বাড়িঘর ভেঙে যাবে। তাই তাঁরা রাত জেগে ভাঙনের দিকে খেয়াল রাখছেন।
পাউবোর নাটোর কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী শুধাংশু কুমার সরকার বলেন, ‘আমরা ভাঙন প্রতিরোধে সকাল থেকে কাজ শুরু করেছি। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বালুর বস্তা (জিও ব্যাগ) ফেলার কাজ শুরু হয়েছে। পানি কমতে থাকলে ভাঙন বাড়তে পারে। আমরা সতর্ক।’ তিনি জানান, ২০০৭ সালে রাজশাহী পাউবোর তত্ত্বাবধানে ওই এলাকায় পদ্মার উত্তর তীর সংরক্ষণের জন্য সিসি ব্লক ও বালুর বস্তা দিয়ে বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। দুর্গত এলাকায় পদ্মার গতিপথ দক্ষিণ থেকে উত্তরে সরে এসেছে। তাই সেখানে ঢেউ সরাসরি আঘাত হানছে। এতে ভাঙন ধরেছে।
লালপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। বালুর বস্তা ফেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা গেলে বড় ধরনের কোনো ঝামেলা হবে না।’

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com