শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪, ১১:৫৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
বাজেট পাস কাল থাকছে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ এইচএসসি পরীক্ষা শুরু কাল, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা ১৪৪ ধারা জারির নোটিশ দিতে গিয়ে সংঘাতে পুলিশ-বিবাদি! মুম্বাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬ চাঁদপুরে একের পর এক দেখা মিলছে রাসেলস ভাইপারের মুসলিম দেশ ঐক্যবদ্ধ থাকলে গাজার বিপর্যয় রোধ করা যেত ঢাকায় আজ বিএনপির সমাবেশ, আ. লীগের আলোচনা সভা ইরানে চলছে ভোট গণনা, এগিয়ে কট্টরপন্থি জালিলি সক্রিয় মৌসুমি বায়ু, ৬ বিভাগে বৃষ্টি থাকবে ৩ দিন গাজায় ৬ লাখেরও বেশি শিশু ৮ মাস ধরে স্কুলে যেতে পারছে না: জাতিসংঘ ভিনিসিউস জাদুতে বড় জয় ব্রাজিলের এসএসএফ সদস্যদের পেশাগত দক্ষতা বাড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির ইসরায়েল লেবাননে হামলা চালালে ‘ধ্বংসকারী যুদ্ধ শুরু হবে’ সাগরে লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত চট্টগ্রামে মার্কেটে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৩ ভারত আমাদের পরীক্ষিত বন্ধু: ওবায়দুল কাদের বিষয় ছাড়া কীভাবে ডায়ালগ হবে? প্রধানমন্ত্রীকে ড. ইউনূসের প্রশ্ন সব ধরনের সবজির বাজার উচ্চমূল্যে স্থিতিশীল পাউবো’র ৮টি জোনের মধ্যে প্রথম স্থানে ফরিদপুর মুখোমুখি বিতর্কে বাইডেনের চেয়ে ট্রাম্প এগিয়ে

নাটোরের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে রাজশাহীতে দুদকের মামলা

নাটোর প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৩০ বার পড়া হয়েছে

আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে নাটোরের এক কলেজ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুদকের সমন্বিত রাজশাহী জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন সহকারী পরিচালক আমীর হোসাইন। 

মামলায় আসামি করা অধ্যক্ষের নাম মো. আবদুর রাজ্জাক। তিনি নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আয়কর অধ্যাদেশের বিশেষ সুবিধায় কালো টাকা সাদা করেন অধ্যক্ষ। টাকার পরিমাণ ১ কোটি ১০ লাখ ২৯ হাজার ৭৯০ টাকা। এই টাকা বাড়ি নির্মাণে বিনিয়োগ দেখিয়েছেন তিনি। এই টাকা বাদ দিলেও তার আরও ৪০ লাখ ২৫ হাজার ৯৫৮ টাকার আয়বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া গেছে। অবৈধ এই সম্পদ অর্জনের অভিযোগেই তার বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করা হয়েছে।

দুদক সূত্র জানায়, অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাক মোল্লার বিরুদ্ধে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজে শিক্ষক নিয়োগের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এসেছিল দুদকে। এই অভিযোগের বিষয়ে দুদকের রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক কামরুল আহসান, প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক রাশেদুল ইসলাম ও রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন অনুসন্ধান করেন। অনুসন্ধানকালে অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাকের আয়ের সঙ্গে সম্পদের অসঙ্গতি পাওয়া যায়। এ নিয়ে দুদকের প্রধান কার্যালয়ের অনুমোদন নিয়ে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হলো।

মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ আবদুর রাজ্জাক বলেন,  ‘আমি ১৯৯৭ সাল থেকে চাকরি করি। আমার স্ত্রীও চাকরি করে। আমার বাবা একজন সম্ভ্রান্ত মানুষ ছিলেন। তিনি আমাদের অনেক জায়গা-জমি দিয়ে গিয়েছেন। অসৎ উপায়ে সম্পদ অর্জন করিনি। আমি হয়রানির শিকার হচ্ছি।’

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com