শনিবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৫২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
এবারের বিপিএলের প্রথম সেঞ্চুরি উসমান খানের ডাকসু নিয়ে আমরা অনেক আগ্রহী : ঢাবি উপাচার্য শীতার্তদের জন্য কম্বল কিনতে সরকারের বরাদ্দ ৩৪ কোটি টাকা আমাদের ঐক্যের যুদ্ধে ব্যর্থতা রয়েছে: মির্জা ফখরুল ভারতের চক্রান্তে প্রতিবেশী দেশে একের পর এক গুপ্তহত্যা তরুণ প্রজন্মের ত্যাগ বৃথা হতে দেওয়া যাবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা সংবিধান সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউনকে গ্রেপ্তার নিয়ে নাটকীয় পরিস্থিতি গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মৃতি ধরে রাখতে কাজ চলছে: উপদেষ্টা বিদেশে বন্ধু চাই, প্রভু নয়: জামায়াত আমির রাজধানীতে ‘হট্টগোল শিশু উৎসব’ শুরু ৩ হাজার সন্ত্রাসীকে হত্যার দাবি তুরস্কের প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে শীতার্তদের জন্য ৭ লাখ কম্বল সরকারি দপ্তরে তদবির বন্ধে সচিবদের কাছে তথ্য উপদেষ্টার চিঠি মসজিদুল আকসার ইমাম ১০ দিনের সফরে বাংলাদেশে চিটাগংকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল রাজশাহী বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা নাঈমুল ইসলাম ও তার পরিবারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ১৬৩টি, জমা ৩৮৬ কোটি ঘন কুয়াশায় এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ঝরল ৪ প্রাণ, আহত ২১

নাটোরের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে রাজশাহীতে দুদকের মামলা

নাটোর প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৩৭ বার পড়া হয়েছে

আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে নাটোরের এক কলেজ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুদকের সমন্বিত রাজশাহী জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন সহকারী পরিচালক আমীর হোসাইন। 

মামলায় আসামি করা অধ্যক্ষের নাম মো. আবদুর রাজ্জাক। তিনি নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আয়কর অধ্যাদেশের বিশেষ সুবিধায় কালো টাকা সাদা করেন অধ্যক্ষ। টাকার পরিমাণ ১ কোটি ১০ লাখ ২৯ হাজার ৭৯০ টাকা। এই টাকা বাড়ি নির্মাণে বিনিয়োগ দেখিয়েছেন তিনি। এই টাকা বাদ দিলেও তার আরও ৪০ লাখ ২৫ হাজার ৯৫৮ টাকার আয়বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া গেছে। অবৈধ এই সম্পদ অর্জনের অভিযোগেই তার বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করা হয়েছে।

দুদক সূত্র জানায়, অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাক মোল্লার বিরুদ্ধে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজে শিক্ষক নিয়োগের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এসেছিল দুদকে। এই অভিযোগের বিষয়ে দুদকের রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক কামরুল আহসান, প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক রাশেদুল ইসলাম ও রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন অনুসন্ধান করেন। অনুসন্ধানকালে অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাকের আয়ের সঙ্গে সম্পদের অসঙ্গতি পাওয়া যায়। এ নিয়ে দুদকের প্রধান কার্যালয়ের অনুমোদন নিয়ে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হলো।

মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ আবদুর রাজ্জাক বলেন,  ‘আমি ১৯৯৭ সাল থেকে চাকরি করি। আমার স্ত্রীও চাকরি করে। আমার বাবা একজন সম্ভ্রান্ত মানুষ ছিলেন। তিনি আমাদের অনেক জায়গা-জমি দিয়ে গিয়েছেন। অসৎ উপায়ে সম্পদ অর্জন করিনি। আমি হয়রানির শিকার হচ্ছি।’

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com