সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ১০:৪৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
টস জিতে জিম্বাবুয়েকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ ছয় মাসে রাজস্ব আহরণ বেড়েছে ১৩.৯ শতাংশ: অর্থমন্ত্রী সোনার দাম আরও বাড়লো ব্যর্থতা ঝেড়ে বিশ্বকাপ রঙিন করার প্রত্যাশা জ্যোতির পালিয়ে বাংলাদেশে এলেন আরও ৮৮ বিজিপি সদস্য এবি ব্যাংক পিএলসি যশোরে স্মার্ট কার্ডে নারী উদ্যোক্তা ঋণ স্মরণে বঙ্গবন্ধু ঢাকায় আইওএম মহাপরিচালক অ্যামি পোপে তীব্র তাপপ্রবাহের পর হবিগঞ্জে ঝড়-শিলাবৃষ্টি গুচ্ছের বি ইউনিটের ফল প্রকাশ তাপপ্রবাহ এবারই শেষ নয়, প্রস্তুতি শুরুর পরামর্শ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর হাওরের প্রায় শতভাগ বোরো ধান কাটা শেষ ২৪ ঘণ্টায়ও নেভেনি সুন্দরবনের আগুন, সময় লাগবে ২-৩ দিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়ছে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ সরকারি সফরে অস্ট্রেলিয়া গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান সরকার তৃণমূল মানুষের উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে : প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকের উপর হামলা, প্রতিবাদে ক্র্যাবের মানববন্ধন উপজেলা নির্বাচনও বর্জন করুন: রিজভী গ্যাস পাচ্ছেন গোপালগঞ্জবাসী অপারেশনের নামে হাত-পা কেটে পৈশাচিক আনন্দ পেতেন মিল্টন সমাদ্দার আশ্রমকাণ্ডে দায় এড়াতে পারেন না মিল্টনের স্ত্রী

দ্রুত বিচার আইনের মেয়াদ বাড়ছে আরও ৫ বছর

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় সোমবার, ২৭ মে, ২০১৯
  • ৫৪ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা: দ্রুত বিচার আইনের মেয়াদ আরও পাঁচ বছর বাড়ছে। এজন্য আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নকারী অপরাধ (দ্রুত বিচার) (সংশোধন) আইন, ২০১৯ এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম এ অনুমোদনের কথা জানান।

তিনি বলেন, এটার (দ্রুত বিচার আইন) একটা মেয়াদ থাকে, সেই মেয়াদ চলতি বছরের এপ্রিলে শেষ হয়ে গেছে। এজন্য মেয়াদ আরও ৫ বছর বাড়ানো হয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, দ্রুত বিচার আইন ২০০২ সালে করা হয়। আইনে বলা হয়েছিল, এ আইনটি আগামী ১৭ বছর পর্যন্ত চলবে। সেই ১৭ বছর শেষ হয়েছে ২০১৯ সালে। এখন ১৭ এর জায়গায় সংশোধন করে ২২ স্থাপন করা হচ্ছে। ২০০২ সাল থেকে ২২ বছর শেষ হবে ২০২৪ সালে। অর্থাৎ এখন এ আইনটি ২০২৪ সাল পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে জানা গেছে, ২০০২ সালে দ্রুত বিচার আইনটি প্রথম কার্যকর করা হয়। তখন বলা হয়েছিল ২ বছর পর্যন্ত এটি বলবৎ থাকবে। পরে বিভিন্ন সময় কার্যকারিতার মেয়াদ বাড়ানো হয়। ২০০৪, ২০০৬, ২০১২ সালে এ আইনের কার্যকারিতার মেয়াদ বাড়ানো হয়। সর্বশেষ ২০১৪ সালে মেয়াদ ৫ বছর বাড়ানো হয়েছিল। সেই মেয়াদ গত ৭ এপ্রিল শেষ হয়।

চাঁদাবাজি, যানবাহন চলাচলে প্রতিবন্ধকতা, যানবাহনের ক্ষতি সাধন করা, স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিনষ্ট করা, ছিনতাই, দস্যুতা, ত্রাস ও অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি, দরপত্র ক্রয়-বিক্রয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি, ভয়-ভীতি প্রদর্শনসহ গুরুতর অপরাধ দ্রুততার সঙ্গে বিচারের জন্য আইনটি করা হয়েছে।

বারবার কেন এই আইনের মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে- জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এখনও এটার কার্যকারিতা রয়েছে। অনেক স্পর্শকাতর মামলা আছে যেগুলোর দ্রুত বিচার হওয়ার দরকার।

এছাড়া একই বৈঠকে কাস্টমস আইন, ২০১৯-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এটি ১৯৭৯ সালের আইন। এটি ২০১৮ সালে সংসদে দিয়েছিল সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। কিন্তু ওখানে পাস হওয়ার আগেই সংসদ শেষ হয়ে যায়। এজন্য ওটা বাতিল হয়ে যায়। একই আইন আবার নতুনভাবে নিয়ে আসা হয়েছে। এতে নতুন কিছু নেই। ২০১৮ সালে যেটা চূড়ান্ত করা হয়েছে সেটা আবার নতুনভাবে উত্থাপিত হয়েছে ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

বাংলা৭১নিউজ/এম বিআর

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com