শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৩০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ইয়েমেনের বিমানবন্দরে হামলা, অল্পের জন্য বাঁচলেন ডব্লিউএইচও প্রধান গান পাউডার ব্যবহার হয়েছে কি না, খতিয়ে দেখতে ‘বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ’ পানির ট্যাংকে লুকিয়ে ছিলেন আ. লীগের ‘ভাইরাল নেত্রী’ কাবেরী পাবনায় দাঁড়িয়ে থাকা করিমনে ট্রাকের ধাক্কায় তিন শ্রমিক নিহত, আহত ৫ নববর্ষে আতশবাজি ও পটকা ফোটানো থেকে বিরত থাকার নির্দেশ ক্রীড়া পরিষদে অস্থায়ী অফিস ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং যেখানে চলবে ক্ষতিগ্রস্ত পাঁচ মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম সংস্কার ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: প্রধান উপদেষ্টা চাচাকে বাবা বানিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় বিসিএস ক্যাডার! হাইকোর্টের নতুন রেজিস্ট্রার হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী লামায় অগ্নিসংযোগ: ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে উপদেষ্টা-প্রশাসন নসরুল হামিদের ৩৬ কোটি টাকার সম্পদ, অস্বাভাবিক লেনদেন ৩১৮১ কোটি তিন উপদেষ্টাকে বিপ্লবী হতে বললেন সারজিস আলম জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে আওয়ামী লীগ নেতা বলরাম ফায়ার ফাইটার নিহতের ঘটনায় শাহবাগ থানায় মামলা কোরিয়া থেকে ৬৯৩ কোটি টাকার এলএনজি কিনবে সরকার সাভারে বন্ধ টিএমআর কারখানা চালুর নির্দেশনা উপদেষ্টার দুদকের সাবেক কমিশনার জহুরুল হকের দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরু কনস্টাসকে ধাক্কা দেওয়ায় কোহলিকে আইসিসির শাস্তি

দুই কারণে বেড়েছে সিজার ডেলিভারি

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১ আগস্ট, ২০১৭
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা: গর্ভবতী মায়েদের আগ্রহ এবং ডাক্তারদের সময়ের অভাব-এ দুই কারণেই দেশে সিজার ডেলিভারির সংখ্যা বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক। একইসঙ্গে প্রাইভেট সেক্টরে ৫০ ভাগের বেশি সিজার ডেলিভারি হয়ে থাকে বলে জানিয়েছেন তিনি।

সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ-২০১৭ উদযাপন উপলক্ষ্যে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সিজার করাটার দুই রকম বিষয় আছে। একটা হলো মায়েরাও সিজার চায়। অনেক সময় অনেক যুবতি মায়েরা লেবার পেইনটা সহ্য করতে চায় না। তারা তাড়াতাড়ি রিলিজ পেতে চায়। যে কারণে এ সিজার। আরেকটি বিষয় হলো, ডেলিভারিটা আমাদের দেশে বেশিরভাগ ডাক্তার দ্বারা হচ্ছে। ডাক্তারদের কিছুটা সময়ের অভাবও থাকে। তারাও একটু তাড়াহুড়ার মধ্যে থাকেন। যার ফলে তারা আর ওইসময় দিতে চায় না ডেলিভারির জন্য। তাড়াতাড়ি করার কারণে হয়তোবা সিজারটা বেড়ে যায়।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ডব্লিউএইচও (বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা) এর তথ্য অনুযায়ী বা নিয়ম অনুযায়ী ১৫ ভাগের বেশি সিজার হওয়ার কথা না। আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হাসপাতালগুলোতে ২০ থেকে ২৫ ভাগের বেশি সিজার হয় না। অনেকক্ষেত্রে তার থেকে কম। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হাসপাতালগুলোতে জটিল কেইসগুলোই আসে। সে কারণেই সিজার হয়ত একটু বেশি হচ্ছে। সেটা তাও বেশি না বলে আমি মনে করি। ২০ বা ২৫ বেশি না। কিন্তু প্রাইভেট সেক্টরে ৫০ ভাগের বেশি সিজার হয়ে থাকে। এ তথ্য আমাদের কাছে আছে।’

সিজার ডেলিভারির ক্ষেত্রে ডাক্তারদের বাণিজ্যিক বিষয় থাকে-এটা সবসময় সঠিক নয় বলেও দাবি করেন প্রতিমন্ত্রী। বলেন, ‘অনেক সময় জটিল একটা অবস্থার তৈরি হতে পারে। যেখানে মা বা শিশুর মৃত্যু হতে পারে। তখন সিজার প্রয়োজন হয়ে যায়। এ কারণে সবক্ষেত্রেই যে বাণিজ্যিক বিষয় রয়েছে তা সঠিক নয়।’

জাহিদ মালেক বলেন, ‘আমাদেরও প্রচেষ্টা আছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন নির্দেশনা আছে, ট্রেইনিং প্রোগ্রাম আছে, যার মাধ্যমে আমরা সিজার কমিয়ে আনতে চাচ্ছি। কারণ সিজার হলে মায়েদের পরবর্তীকালে শারীরিক কিছু দুর্বলতা রয়ে যায়। আমরা আশা করব, পর্যায়ক্রমে জনসচেতনতার মাধ্যমে এবং মায়েদের সচেতনতার মাধ্যমে সিজার কমে আসবে।’

বাংলা৭১নিউজ/সিএইস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com