বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৪৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সচিবালয় এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার, দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন আট-নয় তলার নথিপত্র সব পুড়ে গেছে বলে ধারণা ফায়ার ডিজির পঞ্চগড়ে বইছে শৈত্যপ্রবাহ ভারতের মহারাষ্ট্রে ১৭ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার অন্তর্বর্তী সরকারের উদারতা জাতিকে অনন্তকাল ভোগাবে : হাসনাত আব্দুল্লাহ স্বৈরাচার পালিয়ে গেলেও দেশকে অস্থির করার ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে ভেতরে প্রবেশ করছেন সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা লামায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ড. ইউনূসের নিন্দা আগুনের সূত্রপাত কীভাবে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি : ফায়ারের ডিজি সচিবালয়ের আগুন ৬ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সড়কে পড়ে আছে ফায়ারকর্মী নয়নের হেলমেট ও তাজা রক্ত সচিবালয়ে আগুন: যে হুঁশিয়ারি দিলেন আসিফ মাহমুদ আগুন ৬ তলায় লেগে উপরে গেছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সবাই একসঙ্গে শান্তিতে থাকতে চাই : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা নির্মাণাধীন ভবনের ছাদে থেকে পড়ে বিদ্যুতায়িত, দুই শ্রমিকের মৃত্যু ‘আমাদের একমাত্র লক্ষ্য শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা’ বাংলাদেশ সীমান্তে অতিরিক্ত বিএসএফ মোতায়েন সৌদিতে সড়কে প্রাণ গেল ময়মনসিংহের দুই যুবকের, পরিবারে শোকের মাতম বিএনপিকর্মী মকবুল হত্যা: সাবেক মুখ্য সচিব নজিবুর কারাগারে

দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জন্য আরেকটি সুখবর

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় রবিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৬০ বার পড়া হয়েছে

শুধু যোগাযোগ নয়, পদ্মা সেতু প্রকল্পের মাধ্যমে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ৪০০ কেভি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন পেতে যাচ্ছে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। সেতু থেকে ২ কিলোমিটার ভাটিতে এ জন্য আলাদা করে ৭টি পিলার বসানো হচ্ছে। মূল সেতুর জন্য বরাদ্দকৃত ১২ হাজার কোটি টাকা থেকেই নদীর গভীরে তৈরি হচ্ছে পিলারগুলো। আগামী বছরের শেষ নাগাদ এ কাজ শেষ হবে। 

হাইভোল্টেজের ৪০০ কেভির এই বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে যাচ্ছে বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, পায়রা বন্দরসহ দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলো। আশুগঞ্জ, সিদ্ধিরগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে পদ্মা নদী পার হয়ে বিদ্যুৎ যাবে এসব জেলায়।

তবে পদ্মা সেতুর স্টিলের তৈরি কাঠামোতে ৪০০ কেভি হাইভোল্টেজ লাইন টানা সম্ভব নয় বলে মূল সেতু থেকে ২ কিলোমিটার ভাটিতে আলাদা করে বসানো হচ্ছে ৭টি বিদ্যুতের খুঁটি।

সেতুর পাইলিংয়ের জন্য শক্তিশালী যে হ্যামার বাংলাদেশে আনা হয়েছে, সেটা দিয়েই বিদ্যুৎ বিভাগের জন্য তৈরি করা হচ্ছে এসব পিলার। মূল সেতুর জন্য বরাদ্দকৃত ১২ হাজার টাকার মধ্যেই নির্মাণ করা হচ্ছে এ পিলারগুলো।

গত বছরের জুনে মাটি পরীক্ষার পর এর মধ্যে সব পিলারের পাইলিং শেষ। ৩৬টি খুঁটির মধ্যে ৩২টির কনক্রিটিংয়ের কাজও সম্পন্ন। আগামী বছরের ডিসেম্বর মাস নাগাদ পুরো কাজটি বিদ্যুৎ বিভাগের হাতে বুঝিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে বলে আশাবাদী সেতু বিভাগ।

এ বিষয়ে সেতু সচিব বেলায়েত হোসেন বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে আমাদের অনুরোধ করা হয়েছে। যে এটা এপ্রিলের মধ্যে শেষ করতে। তবে বাস্তব অগ্রগতি দেখে আমার মনে হয় আরও সময় লাগবে বিদ্যুৎ লাইনের কাজ শেষ করতে। আমরা আশা করছি, ২০২১ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করতে পারব। 

৭টি পিলারের ৩টিতে ৪টি করে আর ৪টিতে ৬টি করে মোট ৩৬টি খুঁটি প্রবেশ করাতে হচ্ছে নদীর তলদেশে। এক একটি পিলারের মধ্যে দূরত্ব ৮৩০ মিটার।

বাংলা৭১নিউজ/সর

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com