সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:৩৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
চাকরির বয়স ৩৫ আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধিদল যমুনায় অটোমেটেড সেবা প্রতিরোধ করবে অপচয় ও দুর্নীতি : অর্থ উপদেষ্টা নেপালে বন্যা-ভূমিধসে ১৯২ মৃত্যু, উদ্ধারে হিমশিম আমরা প্রস্তুত, দীর্ঘ যুদ্ধেও বিজয়ী হবো: হিজবুল্লাহর উপপ্রধান এবি ব্যাংকের বন্ড ইস্যু পুনর্বিবেচনার আবেদন তেলবাহী জাহাজে আগুনের ঘটনায় ২ জনের মরদেহ উদ্ধার ৯৯৯-এর রেসপন্স টাইম আরো কমিয়ে আনা হবে : আইজিপি প্রাথমিক শিক্ষা সংস্কারে কমিটি, নেতৃত্বে ইমিরেটাস অধ্যাপক মনজুর হাসিনার পতনের পর গ্রামীণফোনের শেয়ারদর বেড়েছে ৫৩ শতাংশের বেশি স্বামীসহ গ্রেফতার সাবেক এমপি হেনরি যুবদল নেতা হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে সুলতান মনসুর মিরাজ-সাকিবের ঘূর্ণির পর ২৮৫ রানে ইনিংস ঘোষণা ভারতের অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রমে সুপারিশমালা দেবে বিএনপি সেপ্টেম্বরে নির্যাতনের শিকার ১৮৬ নারী-কন্যাশিশু জিয়াউর রহমানকে ‘রাজাকার’ বলায় মামলা চাকরিতে প্রবেশের বয়স বৃদ্ধির দাবি: পর্যালোচনা কমিটি গঠন ডিসি নিয়োগ নিয়ে হট্টগোল: ১৭ উপসচিবকে শাস্তির সুপারিশ ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে মাঝ রাতের মধ্যে ঝোড়ো হাওয়ার আভাস বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিতে আগ্রহী অন্তর্বর্তী সরকার যুক্তরাষ্ট্রে হেলেনের তাণ্ডবে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯১

থানা থেকে গাড়ি গায়েব

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
  • ৪১ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,(লালমনিরহাট)প্রতিনিধি: লালমনিরহাট সদর থানায় ২০০৮ সালে জব্দ করা একটি ব্যক্তিগত গাড়ি পাওয়া যাচ্ছে না। এ ঘটনায় মালখানার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তাকে ২২ সেপ্টেম্বর আদালতে তলব করেছেন বিচারক। গত বুধবার জেলার অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম এ নির্দেশ দেন।

আদালতসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০০৮ সালে মাদকের মামলায় সাদা রঙের একটি টয়োটা করোলা গাড়ি জব্দ করে পুলিশ। আদালতের নির্দেশে গত ৩ জুলাই সেটি নিলামে তোলার কথা ছিল। কিন্তু সদর থানার গাড়িটি নিলাম কর্তৃপক্ষের কাছে বুঝিয়ে দিতে পারেনি। ১৬ জুলাই গাড়িটি দ্বিতীয় দফায় নিলামের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেবারও গাড়িটি বুঝিয়ে দিতে ব্যর্থ হয় থানা। তখন সদর থানার মালখানার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান মালখানার রেজিস্ট্রারের বরাত দিয়ে নিলাম কর্তৃপক্ষকে জানান, মালখানায় যে গাড়িটি জব্দ অবস্থায় আছে, সেটি ২০১৪ সালে মাদকের আরেকটি মামলায় জব্দ করা আলামত। ২০০৮ সালে জব্দ করা গাড়িটি পাওয়া যাচ্ছে না। এ দুটি গাড়ির রেজিস্ট্রেশন ও চেসিস নম্বর একই হলেও ইঞ্জিন নম্বর আলাদা। এ অবস্থায় ২০০৮ সালে জব্দ করা গাড়িটির বিষয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য ২২ সেপ্টেম্বর এসআই মিজানুরকে আদালতে তলব করেছেন বিচারক।

গাড়ি গায়েবের ঘটনায় থানার মালখানার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তাকে ২২ সেপ্টেম্বর আদালতে তলব করেছেন বিচারক।

আদালতের আদেশে বলা হয়, ২০০৮ সালের মামলাটির আলামত হিসেবে জব্দ করা ব্যক্তিগত গাড়িটি সংরক্ষণে দায়িত্বে অবহেলা করা হয়েছে। সে কারণে এ ঘটনার বিভাগীয় তদন্ত করে দোষী ব্যক্তিদের শাস্তির আওতায় আনা উচিত। ঘটনাটি যথাযথভাবে তদন্ত করে গাড়িটি আদালতে উপস্থাপনসহ দায়িত্বে অবহেলাকারী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। এ লক্ষ্যে আদেশের অনুলিপি পুলিশের রংপুর রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), লালমনিরহাটের পুলিশ সুপার (এসপি), আদালত পরিদর্শক, সদর থানার ওসি ও এসআই মিজানুর রহমানকে পাঠানো হোক।

এসআই মিজানুর রহমান গতকাল সোমবার বলেন, ‘২০০৮ ও ২০১৪ সালে যখন মামলা দুটি হয়, তখন আমি এখানে কর্মরত ছিলাম না। আমি নিলাম কমিটিকে যা বলেছি, তা আমার দায়িত্বে থাকা মালখানার রেজিস্টার অনুযায়ী বলেছি।

বাংলা৭১নিউজ/এমকে

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com