শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৫৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রকাশের দাবিতে লিফলেট বিতরণ এবার কারও পক্ষ নিয়ে কাজ করলে অসুবিধা হবে : কর্মকর্তাদের সিইসি অল্প কিছুদিনের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান: মির্জা ফখরুল ইসলামী ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে টাকা চুরি শেখ হাসিনার দুর্নীতি খুঁজে বের করতে টাস্ক ফোর্স গঠনের সিদ্ধান্ত ডিএমপির ১২ ডিসিকে বদলি ‘বৃহত্তর ইসরাইলের’ মানচিত্র প্রকাশ, আরব দেশগুলোর কড়া প্রতিবাদ বিমানবন্দরে রক্তাক্ত সেই প্রবাসীকে জরিমানা, হতে পারে জেলও ৩০ জুনের আগেই মহার্ঘভাতা ঘোষণা মানিকগঞ্জে ডিসির রুমের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান দাবি মানার আল্টিমেটাম দিয়ে ‌‌শাহবাগ ছাড়লেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা শরীয়তপুরে থানা থেকে ওসির মরদেহ উদ্ধার নিক্সন ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবে ৩ হাজার ১৬২ কোটি টাকা লেনদেন শহীদ মিনারের পর শাহবাগ অবরোধ বিডিআর সদস্যের স্বজনদের জেনেভা ক্যাম্পের আলোচিত সন্ত্রাসী চুয়া সেলিম গ্রেপ্তার মা‌র্কি‌নিদের হয়ে ঢাকায় বিশেষ দা‌য়িত্ব সামলাবেন ট্র্যাসি জ্যাকবসন বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের বেশিরভাগই চাকরিতে যোগ দিতে পারবেন রাশিয়ায় বিমানবাহিনীর তেলের ডিপোয় ইউক্রেনের হামলা হাইভোল্টেজ ম্যাচে টস জিতে বরিশালকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো রংপুর

থানা থেকে গাড়ি গায়েব

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
  • ৪৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,(লালমনিরহাট)প্রতিনিধি: লালমনিরহাট সদর থানায় ২০০৮ সালে জব্দ করা একটি ব্যক্তিগত গাড়ি পাওয়া যাচ্ছে না। এ ঘটনায় মালখানার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তাকে ২২ সেপ্টেম্বর আদালতে তলব করেছেন বিচারক। গত বুধবার জেলার অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম এ নির্দেশ দেন।

আদালতসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০০৮ সালে মাদকের মামলায় সাদা রঙের একটি টয়োটা করোলা গাড়ি জব্দ করে পুলিশ। আদালতের নির্দেশে গত ৩ জুলাই সেটি নিলামে তোলার কথা ছিল। কিন্তু সদর থানার গাড়িটি নিলাম কর্তৃপক্ষের কাছে বুঝিয়ে দিতে পারেনি। ১৬ জুলাই গাড়িটি দ্বিতীয় দফায় নিলামের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেবারও গাড়িটি বুঝিয়ে দিতে ব্যর্থ হয় থানা। তখন সদর থানার মালখানার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান মালখানার রেজিস্ট্রারের বরাত দিয়ে নিলাম কর্তৃপক্ষকে জানান, মালখানায় যে গাড়িটি জব্দ অবস্থায় আছে, সেটি ২০১৪ সালে মাদকের আরেকটি মামলায় জব্দ করা আলামত। ২০০৮ সালে জব্দ করা গাড়িটি পাওয়া যাচ্ছে না। এ দুটি গাড়ির রেজিস্ট্রেশন ও চেসিস নম্বর একই হলেও ইঞ্জিন নম্বর আলাদা। এ অবস্থায় ২০০৮ সালে জব্দ করা গাড়িটির বিষয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য ২২ সেপ্টেম্বর এসআই মিজানুরকে আদালতে তলব করেছেন বিচারক।

গাড়ি গায়েবের ঘটনায় থানার মালখানার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তাকে ২২ সেপ্টেম্বর আদালতে তলব করেছেন বিচারক।

আদালতের আদেশে বলা হয়, ২০০৮ সালের মামলাটির আলামত হিসেবে জব্দ করা ব্যক্তিগত গাড়িটি সংরক্ষণে দায়িত্বে অবহেলা করা হয়েছে। সে কারণে এ ঘটনার বিভাগীয় তদন্ত করে দোষী ব্যক্তিদের শাস্তির আওতায় আনা উচিত। ঘটনাটি যথাযথভাবে তদন্ত করে গাড়িটি আদালতে উপস্থাপনসহ দায়িত্বে অবহেলাকারী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। এ লক্ষ্যে আদেশের অনুলিপি পুলিশের রংপুর রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), লালমনিরহাটের পুলিশ সুপার (এসপি), আদালত পরিদর্শক, সদর থানার ওসি ও এসআই মিজানুর রহমানকে পাঠানো হোক।

এসআই মিজানুর রহমান গতকাল সোমবার বলেন, ‘২০০৮ ও ২০১৪ সালে যখন মামলা দুটি হয়, তখন আমি এখানে কর্মরত ছিলাম না। আমি নিলাম কমিটিকে যা বলেছি, তা আমার দায়িত্বে থাকা মালখানার রেজিস্টার অনুযায়ী বলেছি।

বাংলা৭১নিউজ/এমকে

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com