সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৫:৩৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
টস জিতে জিম্বাবুয়েকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ ছয় মাসে রাজস্ব আহরণ বেড়েছে ১৩.৯ শতাংশ: অর্থমন্ত্রী সোনার দাম আরও বাড়লো ব্যর্থতা ঝেড়ে বিশ্বকাপ রঙিন করার প্রত্যাশা জ্যোতির পালিয়ে বাংলাদেশে এলেন আরও ৮৮ বিজিপি সদস্য এবি ব্যাংক পিএলসি যশোরে স্মার্ট কার্ডে নারী উদ্যোক্তা ঋণ স্মরণে বঙ্গবন্ধু ঢাকায় আইওএম মহাপরিচালক অ্যামি পোপে তীব্র তাপপ্রবাহের পর হবিগঞ্জে ঝড়-শিলাবৃষ্টি গুচ্ছের বি ইউনিটের ফল প্রকাশ তাপপ্রবাহ এবারই শেষ নয়, প্রস্তুতি শুরুর পরামর্শ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর হাওরের প্রায় শতভাগ বোরো ধান কাটা শেষ ২৪ ঘণ্টায়ও নেভেনি সুন্দরবনের আগুন, সময় লাগবে ২-৩ দিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়ছে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ সরকারি সফরে অস্ট্রেলিয়া গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান সরকার তৃণমূল মানুষের উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে : প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকের উপর হামলা, প্রতিবাদে ক্র্যাবের মানববন্ধন উপজেলা নির্বাচনও বর্জন করুন: রিজভী গ্যাস পাচ্ছেন গোপালগঞ্জবাসী অপারেশনের নামে হাত-পা কেটে পৈশাচিক আনন্দ পেতেন মিল্টন সমাদ্দার আশ্রমকাণ্ডে দায় এড়াতে পারেন না মিল্টনের স্ত্রী

তারেক-মামুনের সাজার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৬
  • ১১৪ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা: মুদ্রা পাচার মামলায় বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার বন্ধু ও ব্যবসায়িক অংশীদার গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে হাইকোর্টের দেয়া পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়েছে।

আজ ৮২ পৃষ্ঠার এই রায় প্রকাশ করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটেও রায়টি পাবলিশ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ২১ জুলাই বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আমির হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ মুদ্রা পাচার মামলায় তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড ও ২০ কোটি টাকা জরিমানা করেন।

একইসঙ্গে তারেকের বন্ধু ও ব্যবসায়িক পার্টনার গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে নিম্ন আদালতের সাত বছর কারাদণ্ড বহাল এবং ৪০ কোটি টাকা থেকে কমিয়ে ২০ কোটি টাকা করে জরিমানা করা হয়।

২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানায় দায়ের করা ওই মামলায় অভিযোগ করা হয়, ২০০৩ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্নভাবে ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার ৮৪৩ টাকা সিঙ্গাপুরের সিটি ব্যাংকে মামুনের অ্যাকাউন্টে পাচার করা হয়। ওই অ্যাকাউন্ট থেকে ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকা তারেক খরচ করেন বলে মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়।

এই মামলায় তারেক ও মামুনের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয় ২০১১ সালের ৬ জুলাই। ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ মো. মোতাহার হোসেন ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।

ওই রায়ে তারেকে খালাস এবং মামুনকে সাত বছর কারাদণ্ড ও ৪০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়।

পরে ২০১৩ সালের ৫ ডিসেম্বর তারেকের খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের আবেদন করে দুদক।

শুনানি শেষে ২০১৪ সালের ১৯ জানুয়ারি হাইকোর্ট দুদকের আপিল গ্রহণ করে আসামি তারেককে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দেয়।

লন্ডনপ্রবাসী তারেক না ফেরায় তার বিরুদ্ধে সমন জারি করে তার লন্ডনের ঠিকানায় পাঠানো হয়। কিন্তু তাতেও তিনি সাড়া দেননি। সবশেষ তারেকের বিরুদ্ধে দুদকের করা ওই আপিল এবং সাজার রায়ের বিরুদ্ধে মামুনের করা আপিলটি শুনানির জন্য তালিকায় আসে।

এরপর চলতি বছর হাইকোর্টে ৪ মে আপিলের ওপর শুনানি শুরু হয়। যার শেষ হয় ১৬ জুন।

বাংলা৭১নিউজ/সি

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com