বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সচিবালয় এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার, দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন আট-নয় তলার নথিপত্র সব পুড়ে গেছে বলে ধারণা ফায়ার ডিজির পঞ্চগড়ে বইছে শৈত্যপ্রবাহ ভারতের মহারাষ্ট্রে ১৭ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার অন্তর্বর্তী সরকারের উদারতা জাতিকে অনন্তকাল ভোগাবে : হাসনাত আব্দুল্লাহ স্বৈরাচার পালিয়ে গেলেও দেশকে অস্থির করার ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে ভেতরে প্রবেশ করছেন সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা লামায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ড. ইউনূসের নিন্দা আগুনের সূত্রপাত কীভাবে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি : ফায়ারের ডিজি সচিবালয়ের আগুন ৬ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সড়কে পড়ে আছে ফায়ারকর্মী নয়নের হেলমেট ও তাজা রক্ত সচিবালয়ে আগুন: যে হুঁশিয়ারি দিলেন আসিফ মাহমুদ আগুন ৬ তলায় লেগে উপরে গেছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সবাই একসঙ্গে শান্তিতে থাকতে চাই : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা নির্মাণাধীন ভবনের ছাদে থেকে পড়ে বিদ্যুতায়িত, দুই শ্রমিকের মৃত্যু ‘আমাদের একমাত্র লক্ষ্য শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা’ বাংলাদেশ সীমান্তে অতিরিক্ত বিএসএফ মোতায়েন সৌদিতে সড়কে প্রাণ গেল ময়মনসিংহের দুই যুবকের, পরিবারে শোকের মাতম বিএনপিকর্মী মকবুল হত্যা: সাবেক মুখ্য সচিব নজিবুর কারাগারে

ডাইনোসরের দেহের ভাইরাস এখনো মানবদেহে

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১ মার্চ, ২০২২
  • ৩৯ বার পড়া হয়েছে

জুরাসিক যুগে পৃথিবীতে দাপিয়ে বেড়াত ডাইনোসরের দল। সে আজ থেকে ২০ কোটি বছর আগের কথা। মানুষের উতপত্তির বহুকাল আগেই সেই ডাইনোসরের বিলুপ্তি হয়েছে পৃথিবী থেকে। কিন্তু সেই ডাইনোসরের দেহে থাকা ভাইরাস এখনো বেচে আছে মানবদেহে। এমনই তথ্য সামনে এসেছে গবেষণায়।

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক চাঞ্চল্যকর এই দাবি করেছেন। তার দাবি অনুযায়ী, ডাইনোসরের সঙ্গে মানুষের একটা যোগসূত্র রয়েছে। ডাইনোসরের দেহ থেকে একটি ভাইরাস কোটি কোটি বছর আগেই মানুষের দেহে প্রবেশ করেছিল। আর সেই ভাইরাস এখনো মানবদেহে রয়ে গিয়েছে।

jagonews24

অধ্যাপকের দাবি, ওই ভাইরাসের নাম ম্যাভেরিক ভাইরাস (Maverick)। আসলে এই ভাইরাসের বয়স ডাইনোসরের সমসাময়িক। অর্থাৎ এটি কোটি কোটি বছরের পুরোনো ভাইরাস।

অধ্যাপক এরিসের গবেষণা অনুযায়ী, প্রাচীন এই ভাইরাস মানুষের শরীরের জিনে লুকিয়ে এখনো মানবদেহে রয়ে গিয়েছে। ভাইরাস মানবশরীরে প্রবেশ করেছে জীবাশ্ম বা ফসিলের মাধ্যমে।

মূল বিষয়টি হচ্ছে কোনো জীবাশ্মের মধ্যে ছিল এই ভাইরাস। সেই জীবাশ্মের সংস্পর্শে আসার ফলে মানুষের দেহে প্রবেশ করেছে ভাইরাসটি। বিজ্ঞানীরা একটি জীবাশ্ম পেয়েছিলেন, যার মধ্যে এই ম্যাভেরিক ভাইরাসের উপস্থিতি মেলে। আবার মানব দেহের জিনের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হলে তাতেও এই প্রাচীন ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ মেলে।

jagonews24

এই সংক্রান্ত নিজেদের গবেষণাপত্রে অধ্যাপক এরিস ও তার সঙ্গী জোস গ্যাব্রিয়েল, নিনো ব্যারেট লিখেছেন, ম্যাভেরিক ভাইরাস প্রায় ২০কোটি বছরেরও বেশি পুরোনো। শুধু তা-ই নয়, এটি মানুষের শরীরেও বর্তমান। যা সত্যিই চাঞ্চল্যকর। ওই গবেষণাপত্রে আরও দাবি করা হয়েছে, মানুষের দেহের জিনে পাওয়া সবচেয়ে পুরোনো ভাইরাস এটিই।

তবে মানুষের উপর এই ভাইরাসের প্রভাব কি আদৌ কোনো প্রভাব রয়েছে? এমন প্রশ্নের মুখোমুখি হচ্ছেন অনেকেই।গত দুই বছর ধরে পুরো পৃথিবীই করোনাভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করছে। অল্প সময়েই এই ভাইরাসের জেরে উত্তাল হয়েছে গোটা বিশ্ব। যদিও তা ধীরে ধীরে রোধ করা হচ্ছে। তৈরি হয়েছে ভ্যাক্সিনও।

jagonews24

এদিকে মানবদেহে অতিপ্রাচীন ম্যাভেরিক ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ মেলায় চিন্তায় বিশেষজ্ঞ মহল। তবে জানা যাচ্ছে যে, বছরের পর বছর ধরে ম্যাভেরিক ভাইরাস মানবদেহে উপস্থিত থাকার ফলে তা ভালো ভাবে দেহের সঙ্গে মিলেমিশে গিয়েছে। আর তাই এর কোনো প্রভাব এখনো পর্যন্ত নজরে আসেনি।

এই ভাইরাস আধুনিক ভাইরাস থেকে অনেকটাই আলাদা। এরা রেট্রোভাইরাসের মতো মানুষকে সংক্রমিত করে না। মানুষের জিনোমে লুকিয়ে থাকে।

সূত্র: নিউজ বাজ/ অরচিড

বাংলা৭১নিউজ/এসএন

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com