বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৫:৩৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
খুলনার জিরো পয়েন্টে রূপালী ব্যাংকের উপশাখা উদ্বোধন দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে বৃহস্পতিবার শ্রমিক স্বার্থ নিশ্চিতে ইসলামী শ্রমনীতি প্রণয়নের বিকল্প নেই দেশব্যাপী বৃষ্টিপাত ও কালবৈশাখী ঝড়ের পূর্বাভাস গরমে অসুস্থ হয়ে ঢামেক কর্মচারীর মৃত্যু দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে নদীতে জেলেরা, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশ আনসার আল ইসলামের সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার এলপি গ্যাসের নতুন দাম জানা যাবে বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা-যশোরে দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড শিক্ষামন্ত্রীর চিঠির পর সমাবেশের ডাক দিলো ৩৫ প্রত্যাশীরা তীব্র গরম উপেক্ষা করে নয়াপল্টনে চলছে শ্রমিক সমাবেশ দিল্লির ১০০ স্কুল বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি! নাটোরে জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার রেস্তোরাঁয় মডেলকে গুলি করে হত্যা ভুল চিকিৎসার অজুহাতে চিকিৎসকদের ওপর আক্রমণ ন্যক্কারজনক: স্বাস্থ্যমন্ত্রী গাম্বিয়ায় ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়েছে বাংলাদেশ চীনে গভীর রাতে মহাসড়কে ধস, নিহত অন্তত ১৯ গাজীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় প্রকৌশলী নিহত নিঃসঙ্গ নারীদের টার্গেট, আমেরিকায় নেওয়ার স্বপ্ন দেখিয়ে প্রতারণা ধর্ষণের সময় চিৎকার, গলা চেপে ধরায় মারা যায় শিশু ঝুমুর

টিআর-কাবিটা প্রকল্পের ৬২ লাখ টাকা ফেরৎ

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ১ আগস্ট, ২০১৮
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ফরিদপুর প্রতিনিধি: ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের অফিস সহকারীর গাফিলতির কারনে ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরের গ্রাম্য উন্নয়ন টিআর ও কাবিটা প্রকল্প সাধারন ২য় পর্যায়ের বরাদ্দকৃত ৬১ লাখ ৬২ হাজার ৫৫৪ টাকা যথাসময়ের মধ্যে উত্তোলন করতে না পারায় ফেরৎ চলে গেছে বলে জানা গেছে।

ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলায় গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার কর্মসূচি (কাবিটা) সোলার লাইট প্রকল্পের বিপরীতে ২৪ লাখ ৪০ হাজার ২৪ টাকা, গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষনাবেক্ষণ (টিআর) উন্নয়ন প্রকল্পের বিপরীতে ১৮ লাখ ৮৭ হাজার ৯৮৫ টাকা ও গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষনাবেক্ষণ (টিআর) সোলার প্রকল্পের বিপরীতে ১৮ লাখ ৩৪ হাজার ৫৪৫ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। বরাদ্দের বিপরীতে দাখিলকৃত প্রকল্পসমূহ চলতি বছরের ২১ মে তারিখে অনুমোদন দেন ফরিদপুর জেলা প্রশাসক।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় হতে  বিলসমূহ উপস্থাপন করা হলে ২৯ মে তারিখে উক্ত বিলসমূহে স্বাক্ষর করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বদরুদ্দোজা শুভ। তবে বিলসমূহের বিল পরিশোধের সর্বশেষ সময়ের মধ্যে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার অফিস হতে উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার কার্যালয়ে জমা দেয়া হয়নি। ফলে পিআইও অফিসের গাফিলতির কারনে যথাসময়ে বিলসমূহ উত্তোলন করতে ব্যর্থ হওয়ায় প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থ ফেরৎ চলে যায়।

উপজেলা প্রকল্প বাস্থবায়ন কর্মকর্তা কাজী লিয়াকত হোসেন বলেন, আমি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয় বরাদ্দকৃত প্রকল্পের বিলসমূহে যথাসময়েই স্বাক্ষর করেছি। কিন্তু আমার অফিসের ওয়ার্ক এ্যাসিস্টেন্ট (কার্য সহকারী) বিমল চন্দ্র রায় ভুলবসত যথাসময়ে বিলসমূহ উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার কার্যালয়ে দাখিল না করার কারনে উক্ত বিলসমূহ উত্তোলন করা সম্ভব হয়নি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বদরুদ্দোজা শুভ বলেন,  উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় হতে  বিলসমূহ আমার কাছে উপস্থাপন করা হলে ২৯ মে তারিখে আমি বিলসমূহে স্বাক্ষর করি।  এছাড়া বিল দাখিলের সর্বশেষ তারিখের মধ্যে সকল বিল হিসাব রক্ষণ অফিসে দাখিল করার জন্য ১১ জুন তারিখে অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদের মাসিক সভায় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে তাগিদ দিয়েছি। ৩০ জুন তারিখে উপজেলা প্রকল্প বাস্থবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় হতে নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়েছে যে, সকল বিল দাখিল করা হয়েছে। তার পরেও বরাদ্দের টাকা উত্তোলনে ব্যর্থ হওয়ায় প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থ পুনঃবরাদ্দের  প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসক মহোদয়কে আমি অবহিত করেছি।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

 

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com