বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ইউনূস-ট্রুডো বৈঠক বাংলাদেশ-কানাডা সম্পর্ক বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা জাতিসংঘ মহাসচিবের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ড. ইউনূসের যোগদান জানুয়ারির শুরুতেই বই পাবে প্রাথমিকের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নিহত ৭০৮ জনের তালিকা প্রকাশ করলো সরকার সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ১৩৫৬৬৪ টাকা ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮০১ সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজী মারা গেছেন শ্রমিকদের দাবি মেনে নিলো মালিকপক্ষ, বুধবার থেকে খোলা সব গার্মেন্টস স্বার্থসংশ্লিষ্ট সম্পর্ক এগিয়ে নিতে একমত বাংলাদেশ-ভারত অন্তর্বর্তী সরকারে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস বাইডেনের দুদকের জালে সাবেক দুই এমপি ইকবাল ও জহির ঢাকায় একদিনে ৭৭৬ মামলা, জরিমানা ৩৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি স্থানান্তরের আহ্বান শিল্প উপদেষ্টার গ্রামীণফোনের শেয়ারহোল্ডারদের অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ প্রেরণ দুই মামলায় খালাস পেলেন জামায়াতের সেক্রেটারিসহ ৪৯ জন আনোয়ারায় হাতির আক্রমণে নারীসহ নিহত ২ ইসলামিক ফাউন্ডেশনে নতুন ডিজি’র যোগদান সচেতন হলে ডেঙ্গু সংক্রমণ হ্রাস পাবে: হাসান আরিফ টাঙ্গাইলে টয়লেটের কুয়ায় মিলল বৃদ্ধের মরদেহ, ছেলে আটক ৮ মাসে ধর্ষণের শিকার ২২৪ কন্যাশিশু

জিহাদি খেজুরের কেজি ২৮০ টাকা

গাজীপুর প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০২৪
  • ৭ বার পড়া হয়েছে

শুরু হয়েছে পবিত্র মাহে রমজান। সারা দিন পানাহারে বিরত থেকে সিয়াম সাধনার পর ইফতারে খেজুর মুখে দেন প্রায় সব মুসল্লি। রোজাদাররা মনে করেন, এই ফল দিয়েই ইফতার করতেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) কাজেই ইফতারে ফলটি মুখে দেওয়া সুন্নত। সে কারণেই রমজান মাসে বাংলাদেশে খেজুরের চাহিদা অনেক বেড়ে যায়।

রমজান মাস উপলক্ষে দেশে প্রতিবছর মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে প্রচুর পরিমাণ খেজুর আমদানি করা হয়ে থাকে। এবছরও তার ব্যতিক্রময় হয়নি। তবে দামটা অনন্য বারের থেকে অনেক বেশি। বিক্রেতাদের দাবি, আমরা যেভাবে কিনেছি বিক্রি করছি ঠিক সেই হিসাবেই। 

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) গাজীপুরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, সর্বোচ্চ দামে এক কেজি ১৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে আম্বার খেজুর। গাজীপুর যেহেতু শিল্পঅধ্যুষিত জেলা। এখানাকার অধিকাংশ মানুষ বিভিন্ন শিল্পকারখানায় কাজ করেন। তাদের আয় স্বল্প।

যার কারণে এসব খেটে খাওয়া মানুষ আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের মিল রেখে খরচ করেন। ফলে, রমজান উপলক্ষে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে জিহাদি খেজুর। বাজারে এই খেজুর বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকা কেজি দরে। অথচ গত রোজায় এই খেজুর বিক্রি হয়েছে ১৮০ টাকায়। 

এছাড়াও, বাজারে ‘লুলু’ খেজুর ১ কেজি ৪০০ টাকা , ‘কালাস’ খেজুর ১ কেজি ৩৫০টাকা , ‘মেডজল’ খেজুর ১ কেজি ১৫০০ টাকা, ‘বরই’ খেজুর ১ কেজি ৬০০ টাকা, ‘আজোয়া’ খেজুর ১ কেজি ১১০০ টাকা, ‘মাবরুম’ খেজুর ১ কেজি ১৩০০ টাকা, ‘ধাপাস’ খেজুর ১ কেজি ৭০০ টাকা, ‘সুক্কারী’ খেজুর ১ কেজি ৬৫০ টাকা, ‘কামরাঙা আজোয়া’ খেজুর ১ কেজি ৬০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। 

খেজুর কিনতে আসা মেজবাহ উদ্দিন বলেন, খেজুরের দাম বেশি, তবুও কিনতে হচ্ছে। ইফতারে খেজুর না থাকলে অপূর্ণতা লাগে। এজন্য ২ কেজি খেজুর নিলাম ৮০০ টাকা দিয়ে। দেখতে কালো এই খেজুরের নাম দোকানদার বললেন লুলু। 

ছানোয়ার নামে এক দিনমজুর বলেন, সবচেয়ে কমদামি খেজুর ২৮০ টাকা। এই দামেও কিনে খাওয়া আমাদের জন্য কষ্টকর। ভালো খেজুরের আশা করি না। 

বিক্রেতা ফখরুল বলেন, এবার খেজুর বেশি দামে কিনতে হয়েছে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই দাম একটু বেশি। দাম বেশি হলেও বিক্রিতে প্রভাব পরেনি। সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে জিহাদি খেজুর।

এদিকে, বাজারে তরমুজ ৮০ টাকা কেজি, মুড়ি ৮০ টাকা কেজি, শসা ১০০ টাকা কেজি, ছোলা ১১০ টাকা কেজি, পুদিনাপাতা ১০০ গ্রাম ২০ টাকা, ধনে পাতা ২০ টাকা মুঠি, লেবুর হালি ৬০ থেকে ৭০ টাকাতে বিক্রি হতে দেখা গেছে। 

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com