শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪, ০৮:৫৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সাগরে লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত চট্টগ্রামে মার্কেটে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৩ ভারত আমাদের পরীক্ষিত বন্ধু: ওবায়দুল কাদের বিষয় ছাড়া কীভাবে ডায়ালগ হবে? প্রধানমন্ত্রীকে ড. ইউনূসের প্রশ্ন সব ধরনের সবজির বাজার উচ্চমূল্যে স্থিতিশীল পাউবো’র ৮টি জোনের মধ্যে প্রথম স্থানে ফরিদপুর মুখোমুখি বিতর্কে বাইডেনের চেয়ে ট্রাম্প এগিয়ে আজ ফুটবলার রাউল গঞ্জালেজের জন্মদিন ‘খালেদা জিয়া স্বেচ্ছায় বেসরকারি হাসপাতালে গেছেন, দায় সরকারের না’ ৪০ লাখ ডলার জেতার আনন্দে হার্ট অ্যাটাক করলেন তিনি নতুন শিক্ষাক্রমে গ্রামের অভিভাবক খুশি, আপত্তি শহুরে বাবা-মায়ের আল-আকসার ইমামের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ আনল ইসরায়েল ডিএনসিসির অভিযানে ৬০টি অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে ১০ বিঘা ভূমি উদ্ধার আমের রপ্তানি বাড়াতে কাজ করছে সরকার : কৃষিমন্ত্রী তিন সেতু থেকে টোল আদায় ১৪৭২ কোটি টাকা ফল ও সবজির রপ্তানি বাড়াতে পর্যাপ্ত এয়ার কার্গো চান ব্যবসায়ীরা এবি ব্যাংকের মোংলা সমুদ্রবন্দর উপশাখার উদ্বোধন শুক্রবার ভোট, কে হচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট বাহাউদ্দিন নাছিমের সঙ্গে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের মতবিনিময় সভা টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন বর্তমান সরকারের অঙ্গীকার

জিও ব্যাগ ফেলেও থামানো যাচ্ছে না বলেশ্বর নদীর ভাঙন

পিরোজপুর প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় সোমবার, ২৪ জুন, ২০২৪
  • ১০ বার পড়া হয়েছে

পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার বড় মাছুয়া ইউনিয়নের স্টিমার ঘাট এলাকার বলেশ্বর নদীতে নতুন করে ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর তীর রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলা হলেও তা কোনো কাজে আসছে না। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতের অন্ধকারে অবৈধভাবে নদী থেকে বালু উত্তোলনের কারণেই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের সূত্র জানায়, মাছুয়া স্টিমার ঘাট এলাকায় ৫০০ মিটার নদী তীর প্রতিরক্ষা কাজ ব্লক দিয়ে স্থায়ীকরণ করার জন্য খরচ হবে ৪৭ কোটি টাকা। যা পরিকল্পনা কমিশনে দাখিল করা আছে। বর্তমানে ৩০০-৫০০ মিটার জায়গা জুড়ে বেড়িবাঁধ রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। এতে ব্যয় হচ্ছে আনুমানিক ৮৫ লাখ টাকা।

নদী পাড়ের বাসিন্দারা জানান, সাধারণত বর্ষা মৌসুমের শুরু এবং শেষের দিকে নদী ভাঙন দেখা দেয়। বিভিন্ন সময়ে জলোচ্ছ্বাসের কারণে বেড়িবাঁধগুলোতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এই এলাকায় ইতোপূর্বে কয়েকবার জিও ব্যাগ ফেলে নদী ভাঙন রোধের চেষ্টা করা হয়েছে। কোনো ব্যবস্থাই কাজে আসছে না। ভাঙনে ফলে মাছুয়া ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রাম হুমকির মুখে রয়েছে।

মাছুয়া ইউনিয়নের খেজুরবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা বেল্লাল হোসেন বলেন, ‘এই এলাকাটি আগে অনেক বড় ছিল। নদী ভাঙনে কিছু অংশ বিলীন হয়ে গেছে। অনেক পরিবার ভিটেমাটি হারিয়ে অন্যত্র চলে গেছেন।’

একই গ্রামের অতুল চন্দ্র সাহা বলেন, ‘বেড়িবাঁধ থেকে অনেক দূর পর্যন্ত ফসলি জমি ও বসতবাড়ি ছিল। নদী ভাঙনে সব বিলীন হয়ে গেছে। বালু উত্তোলনের ফলে নদীতে ভাঙন সৃষ্টি হয়। কয়েক জায়গা থেকে জিও ব্যাগ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধ হলে হয়তো ভাঙন রোধ করা সম্ভব হতো।’

পিরোজপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী নুসাইর বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী বন্যার আগে বেড়িবাঁধগুলো পুনঃনির্মাণ করতে হবে। মঠবাড়িয়া উপজেলার মাছুয়া ইউনিয়নের স্টিমার এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধে জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের চেষ্টা করছি। ব্লকের প্রজেক্ট দেওয়া আছে। বরাদ্দ পেলেই আমরা কাজ শুরু করবো।’

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com